বাংলা স্কুপ, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের বিচার সামরিক আইনে করার ইঙ্গিত দিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। সেই সঙ্গে যেসব নেতা ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে সামরিক বাহিনীকে ব্যবহার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন। পাকিস্তানের সেনা সদর দপ্তরে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ (আইএসপিআর) কার্যালয়ে এ ব্রিফিং করা হয়।
ব্রিফিংয়ে আহমেদ শরিফ চৌধুরীর কাছে ইমরান খানকে সামরিক আইনে বিচারের মুখোমুখি করার শঙ্কা আছে কি না, জানতে চান সাংবাদিকরা। প্রশ্নটি এড়িয়ে গিয়ে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বলেন, এটি আদালতের বিবেচনার বিষয়। সাংবাদিকের এ ধরনের প্রশ্নকে তিনি ‘পূর্বানুমান’ বলেও উল্লেখ করেন।
সরাসরি ইমরান খানের নাম উল্লেখ না করে আহমেদ শরিফ চৌধুরী বলেন, সামরিক আইন অনুযায়ী, কেউ যদি এই আইনের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের বা রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করেন কিংবা কারও বিরুদ্ধে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রমাণ পাওয়া যায়, তবে তার বিরুদ্ধে এ আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
দীর্ঘদিন ধরে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে, ইমরান খানের বিচার সামরিক আইনের আওতায় হতে পারে। সম্ভাব্য কোর্ট মার্শাল ঠেকাতে তিনি ইসলামাবাদ হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চাওয়ার পর এ গুঞ্জন আরও জোরালো হয়। গত বছরের ৯ মের সহিংসতার ঘটনায় সামরিক আইনে বিচারের মুখোমুখি করার শঙ্কায় ইমরান খান ওই আবেদন করেন। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে এফআইআর হয়েছে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের জেরে গত বছরের ৯ মে পাকিস্তানজুড়ে ব্যাপক সহিংসতা দেখা দেয়। সেদিন সরকারি বিভিন্ন ভবনের পাশাপাশি সামরিক স্থাপনায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
ডেস্ক/এসকে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানের বিচার সামরিক আইনে করার ইঙ্গিত দিয়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। সেই সঙ্গে যেসব নেতা ব্যক্তিগত ও রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে সামরিক বাহিনীকে ব্যবহার করেছেন, তাদের বিরুদ্ধেও আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম ডনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরিফ চৌধুরী বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন। পাকিস্তানের সেনা সদর দপ্তরে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ (আইএসপিআর) কার্যালয়ে এ ব্রিফিং করা হয়।
ব্রিফিংয়ে আহমেদ শরিফ চৌধুরীর কাছে ইমরান খানকে সামরিক আইনে বিচারের মুখোমুখি করার শঙ্কা আছে কি না, জানতে চান সাংবাদিকরা। প্রশ্নটি এড়িয়ে গিয়ে সেনাবাহিনীর মুখপাত্র বলেন, এটি আদালতের বিবেচনার বিষয়। সাংবাদিকের এ ধরনের প্রশ্নকে তিনি ‘পূর্বানুমান’ বলেও উল্লেখ করেন।
সরাসরি ইমরান খানের নাম উল্লেখ না করে আহমেদ শরিফ চৌধুরী বলেন, সামরিক আইন অনুযায়ী, কেউ যদি এই আইনের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিদের বা রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য ব্যবহার করেন কিংবা কারও বিরুদ্ধে এ ধরনের কর্মকাণ্ডের প্রমাণ পাওয়া যায়, তবে তার বিরুদ্ধে এ আইনের আওতায় ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
দীর্ঘদিন ধরে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে যে, ইমরান খানের বিচার সামরিক আইনের আওতায় হতে পারে। সম্ভাব্য কোর্ট মার্শাল ঠেকাতে তিনি ইসলামাবাদ হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চাওয়ার পর এ গুঞ্জন আরও জোরালো হয়। গত বছরের ৯ মের সহিংসতার ঘটনায় সামরিক আইনে বিচারের মুখোমুখি করার শঙ্কায় ইমরান খান ওই আবেদন করেন। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে এরই মধ্যে এফআইআর হয়েছে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিটিআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খানকে গ্রেপ্তারের জেরে গত বছরের ৯ মে পাকিস্তানজুড়ে ব্যাপক সহিংসতা দেখা দেয়। সেদিন সরকারি বিভিন্ন ভবনের পাশাপাশি সামরিক স্থাপনায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে।
ডেস্ক/এসকে