বাংলা স্কুপ, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
কেনিয়ার নিয়েরি অঞ্চলে একটি পাহাড়ের পাশে নাইরি কাউন্টির হিলসাইড এন্দারাশা প্রাইমারিতে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ জন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ওই দুর্ঘটনায় বহু শিক্ষার্থীকে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আরও অনেককেই গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়ার আশংকা করছে দেশটির পুলিশ। তবে স্কুলটিতে আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে পুলিশ এখনো কিছু জানাতে পারেনি। খবর বিবিসির।
দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনাকে ‘ভয়াবহ ও বিধ্বংসী’ বর্ণনা করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
সামাজিক মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো আরও বলেছেন, যারা এই দুর্ঘটনায় এখনও বেঁচে আছেন তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই ভয়াবহ ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করার নির্দেশ দিচ্ছি। এবং আশ্বাস দিচ্ছি এই ঘটনার সাথে জড়িতদের শাস্তি পেতে হবে।
তিনি আরও বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সরকারের সমন্বয়ের অধীনে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা করার জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে।
কেনিয়ার স্কুলগুলোতে আগুনের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এর আগে, ২০১৭ সালে রাজধানী নাইরোবির মোই গার্লস হাইস্কুলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১০ জন শিক্ষার্থী মারা যায়। তবে কেনিয়ার গত ২০ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছিল নাইরোবির দক্ষিণ-পূর্বে মাচাকোস কাউন্টিতে। ওই অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬৭ শিক্ষার্থী মারা গিয়েছিল।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
কেনিয়ার নিয়েরি অঞ্চলে একটি পাহাড়ের পাশে নাইরি কাউন্টির হিলসাইড এন্দারাশা প্রাইমারিতে অগ্নিকাণ্ডে ১৭ জন শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাতে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
ওই দুর্ঘটনায় বহু শিক্ষার্থীকে দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। আরও অনেককেই গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরো বাড়ার আশংকা করছে দেশটির পুলিশ। তবে স্কুলটিতে আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে পুলিশ এখনো কিছু জানাতে পারেনি। খবর বিবিসির।
দেশটির প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো অগ্নিকাণ্ডের এই ঘটনাকে ‘ভয়াবহ ও বিধ্বংসী’ বর্ণনা করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
সামাজিক মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো আরও বলেছেন, যারা এই দুর্ঘটনায় এখনও বেঁচে আছেন তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। আমি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে এই ভয়াবহ ঘটনার পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করার নির্দেশ দিচ্ছি। এবং আশ্বাস দিচ্ছি এই ঘটনার সাথে জড়িতদের শাস্তি পেতে হবে।
তিনি আরও বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং জাতীয় সরকারের সমন্বয়ের অধীনে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তা করার জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছে।
কেনিয়ার স্কুলগুলোতে আগুনের ঘটনা প্রায়ই ঘটে। এর আগে, ২০১৭ সালে রাজধানী নাইরোবির মোই গার্লস হাইস্কুলে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ১০ জন শিক্ষার্থী মারা যায়। তবে কেনিয়ার গত ২০ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটেছিল নাইরোবির দক্ষিণ-পূর্বে মাচাকোস কাউন্টিতে। ওই অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ৬৭ শিক্ষার্থী মারা গিয়েছিল।
নিউজ ডেস্ক/এসকে