পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও হয়রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু। শুক্রবার (১৫নভেম্বর) উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে তিনি এ সম্মেলন করেন।
জানা যায়, পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে দুই রাউন্ড গুলি ও একটি বিদেশি পিস্তলসহ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজী সম্প্রতি যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার হন। এ ঘটনায় উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে দায়ী করে গত ১০ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করেন আটক বিএনপি নেতার স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনু। এর প্রতিবাদে শুক্রবার (১৫নভেম্বর) মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু উল্লেখ করেন, গত ৭ নভেম্বর রাতে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজী যৌথবাহিনীর অভিযানে দুই রাউন্ডগুলি ও একটি বিদেশী পিস্তলসহ তার নিজ বসতঘর থেকে গ্রেপ্তার হন। এ ঘটনায় গত ১০ নভেম্বর বহিস্কৃত সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনু তার নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে আমাকে দায়ী করেন। কিন্তু যৌথবাহিনীর কাজে আমার সম্পৃক্ততা নিয়ে আমাকে জড়িয়ে তিনি সাংবাদিকদের বিভ্রান্তমূলক তথ্য দিয়েছেন যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আহসানুল্লাহ পিন্টু, মো. ফারুক মুন্সী, মো. আইয়ুব খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন-অর-রশিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক এইচএম শামীমসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
জানা যায়, পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে দুই রাউন্ড গুলি ও একটি বিদেশি পিস্তলসহ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজী সম্প্রতি যৌথবাহিনীর অভিযানে গ্রেপ্তার হন। এ ঘটনায় উপজেলা বিএনপির সভাপতিকে দায়ী করে গত ১০ নভেম্বর সংবাদ সম্মেলন করেন আটক বিএনপি নেতার স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনু। এর প্রতিবাদে শুক্রবার (১৫নভেম্বর) মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে পাল্টা সংবাদ সম্মেলন করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে মো. সাহাবুদ্দিন নান্নু উল্লেখ করেন, গত ৭ নভেম্বর রাতে মির্জাগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজী যৌথবাহিনীর অভিযানে দুই রাউন্ডগুলি ও একটি বিদেশী পিস্তলসহ তার নিজ বসতঘর থেকে গ্রেপ্তার হন। এ ঘটনায় গত ১০ নভেম্বর বহিস্কৃত সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর আলম ফরাজীর স্ত্রী সুরাইয়া আক্তার অনু তার নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে আমাকে দায়ী করেন। কিন্তু যৌথবাহিনীর কাজে আমার সম্পৃক্ততা নিয়ে আমাকে জড়িয়ে তিনি সাংবাদিকদের বিভ্রান্তমূলক তথ্য দিয়েছেন যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি আহসানুল্লাহ পিন্টু, মো. ফারুক মুন্সী, মো. আইয়ুব খান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হারুন-অর-রশিদ ও সাংগঠনিক সম্পাদক এইচএম শামীমসহ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে