ছাত্র-জনতার ঐক্যবদ্ধ গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতা ত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) ঐতিহাসিক জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন। এই বিশেষ দিনটি স্মরণীয় করে রাখতে সারাদেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দিনব্যাপী কর্মসূচির আয়োজন করেছে।
বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমার প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির তথ্য জানানো হয়। কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারের প্রতি সংহতি ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং তাঁদের সম্মান জানানো।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “চব্বিশের বিপ্লবের প্রিয় সহযোদ্ধারা, জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন উপলক্ষে আমাদের শহীদ ও আহত সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান জানাতে, তাঁদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এ বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।”
এই কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শহীদ ও আহত পরিবারগুলোর খোঁজখবর নেওয়া, আর্থিক সহায়তা এবং চিকিৎসা-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে সহযোগিতা করা। এছাড়াও রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য জনগণের মতামত সংগ্রহ করা, জুলাই বিপ্লবের ভয়াবহ স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা এবং শহীদদের কবর জিয়ারত ও তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া আয়োজন করা।
শহীদদের স্মৃতিচারণ এবং আহতদের জন্য এই উদ্যোগকে আন্দোলনের সমর্থকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। এ কর্মসূচির মাধ্যমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দেশের সর্বস্তরের মানুষকে আন্দোলনের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চায়।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমার প্রেরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচির তথ্য জানানো হয়। কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য হচ্ছে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের পরিবারের প্রতি সংহতি ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং তাঁদের সম্মান জানানো।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “চব্বিশের বিপ্লবের প্রিয় সহযোদ্ধারা, জুলাই বিপ্লবের ১০০তম দিন উপলক্ষে আমাদের শহীদ ও আহত সহযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান জানাতে, তাঁদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এ বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।”
এই কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে শহীদ ও আহত পরিবারগুলোর খোঁজখবর নেওয়া, আর্থিক সহায়তা এবং চিকিৎসা-সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান করতে সহযোগিতা করা। এছাড়াও রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য জনগণের মতামত সংগ্রহ করা, জুলাই বিপ্লবের ভয়াবহ স্মৃতিগুলো সংরক্ষণ করা এবং শহীদদের কবর জিয়ারত ও তাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া আয়োজন করা।
শহীদদের স্মৃতিচারণ এবং আহতদের জন্য এই উদ্যোগকে আন্দোলনের সমর্থকরা একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছেন। এ কর্মসূচির মাধ্যমে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দেশের সর্বস্তরের মানুষকে আন্দোলনের আত্মত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চায়।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে