রাজধানীর ধানমন্ডিতে একটি বাসায় এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে একে এম আব্দুর রশিদ (৮৫) নামের একজন প্রবাসী চিকিৎসক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (১৫ নভেম্বর) ভোররাতে ধানমন্ডি-১৫ নম্বর এলাকায় পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক। তিনি বলেন, নিহতের মৃতদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।
হাজারীবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, নিজস্ব বাড়ির দোতলায় থাকতেন আব্দুর রশিদ ও তার স্ত্রী। তারা দুই জনই ডাক্তার। রাত ৩টার দিকে আব্দুল রশিদ দরজা খোলা রেখে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ছিলেন। তখন চুরির উদ্দেশ্যে বাসায় ঢুকে পড়ে তিন যুবক। পরে তাদের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর ধস্তাদস্তি হয়। এক পর্যায়ে চোররা আব্দুর রশিদকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
ওসি আরও বলেন, ওই বাড়ি ও আশেপাশে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুজেটে তিন জনকে দেখা গেছে। তবে ভিকটিমের বাসা থেকে কোনও কিছু খোয়া যায়নি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা যাচ্ছে। আসলে ঘটনাটা কি চুরির, নাকি পূর্বপরিল্পিত কোনও ঘটনা আছে– সেব্যাপারেও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখতে পাওয়া ওই তিন ব্যক্তিকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে। আব্দুর রশিদের স্ত্রী ভালো আছে, তার শরীরে কোনও আঘাতে চিহ্ন নেই এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাননি বলেও জানান ওসি।
উল্লেখ্য, হাজারীবাগ থানাধীন ধানমন্ডি ১৫, এর ২৯৪/১ নিজস্ব ভবনের পঞ্চম তলার দ্বিতীয় তলায় স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন নিহত আব্দুর রশিদ। বাকি ফ্লোরগুলো ভাড়া দেওয়া। ভিকটিমের পরিবারের সবাই প্রবাসী।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক। তিনি বলেন, নিহতের মৃতদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানাকে অবগত করা হয়েছে।
হাজারীবাগ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, নিজস্ব বাড়ির দোতলায় থাকতেন আব্দুর রশিদ ও তার স্ত্রী। তারা দুই জনই ডাক্তার। রাত ৩টার দিকে আব্দুল রশিদ দরজা খোলা রেখে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ছিলেন। তখন চুরির উদ্দেশ্যে বাসায় ঢুকে পড়ে তিন যুবক। পরে তাদের সঙ্গে স্বামী-স্ত্রীর ধস্তাদস্তি হয়। এক পর্যায়ে চোররা আব্দুর রশিদকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।
ওসি আরও বলেন, ওই বাড়ি ও আশেপাশে সিসিটিভি ক্যামেরার ফুজেটে তিন জনকে দেখা গেছে। তবে ভিকটিমের বাসা থেকে কোনও কিছু খোয়া যায়নি। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা যাচ্ছে। আসলে ঘটনাটা কি চুরির, নাকি পূর্বপরিল্পিত কোনও ঘটনা আছে– সেব্যাপারেও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। সিসিটিভি ক্যামেরায় দেখতে পাওয়া ওই তিন ব্যক্তিকে ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে। আব্দুর রশিদের স্ত্রী ভালো আছে, তার শরীরে কোনও আঘাতে চিহ্ন নেই এবং হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যাননি বলেও জানান ওসি।
উল্লেখ্য, হাজারীবাগ থানাধীন ধানমন্ডি ১৫, এর ২৯৪/১ নিজস্ব ভবনের পঞ্চম তলার দ্বিতীয় তলায় স্ত্রীকে নিয়ে থাকতেন নিহত আব্দুর রশিদ। বাকি ফ্লোরগুলো ভাড়া দেওয়া। ভিকটিমের পরিবারের সবাই প্রবাসী।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে