১৫ হাজার লোকের চাকরি খেয়ে, বহু সুযোগ-সুবিধা কমিয়ে কর্মীদের মনোবল বাড়াতে হাস্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে টেক জায়ান্ট ইনটেল।
'গরু মেরে জুতাদান', প্রবাদ প্রচলিত আছে আমাদের দেশে। বড় কোনো কিছু নিয়ে গিয়ে সামান্য কিছু দিয়ে তার ক্ষতিপূরণ করার চেষ্টাই বোঝানো হয় এ দিয়ে ৷ টেক জায়ান্ট ইনটেল সম্প্রতি সেরকমই কিছু পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনা ও ট্রলের শিকার হচ্ছে।
হঠাৎ করেই ইনটেলে বেশ বড় আকারে লে-অফ বা চাকরি যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে সাম্প্রতিক সময়ে৷ ১৫ হাজার কর্মী এই দফায় চাকরি হারিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাকি কর্মীদের মনোবল বলতে গেলে তলানিতে এসে ঠেকেছে। এদিকে বাড়তি সুযোগ সুবিধা ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন সাপ্লিমেন্টারির ওপরেও এসেছে খড়গের আঘাত। ২০২৩ সালেই ইনটেল ঘোষণা দিয়েছিল যে ব্যবসার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেবে তারা।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই তার প্রাণ৷ এমন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কর্মীদের মানসিকতার অবস্থা আখেরে তাঁদের পারফরম্যান্স ও কোম্পানির লাভ লোকসানের ওপরে বড় প্রভাব ফেলে। ইনটেলের কর্তাব্যক্তিরা এগুলো অবশ্যই জানেন। তবে কঠিন পরিস্থিতিতে মনোবল বাড়াতে তাঁরা কর্মীদের জন্য যা করলেন, তা আসলেই গরু মেরে জুতা দানের শামিল বলে মত দিচ্ছেন অনেকেই।
ইনটেল কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে কর্মক্ষেত্রে ফ্রি চা-কফির ব্যবস্থা করেছে ৷ এর আগে ইনটেল প্রায়ই ফ্রি ফলমূলের ব্যবস্থা রাখত কর্মীদের জন্য। সেটি বরং আলাদা করেছিল প্রতিষ্ঠানটিকে। ইন্টারনেটের খরচ প্রদান, ভ্রমণের জন্য অর্থ বরাদ্দ, ফোনবিল দেওয়ার মতো সুযোগ সুবিধাগুলো বন্ধ করা হয়েছে এদিকে। এখন এই ফ্রি চা কফিতে কতটুকু মরাল বুস্ট আপ হবে, তা দেখার বিষয়৷
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
'গরু মেরে জুতাদান', প্রবাদ প্রচলিত আছে আমাদের দেশে। বড় কোনো কিছু নিয়ে গিয়ে সামান্য কিছু দিয়ে তার ক্ষতিপূরণ করার চেষ্টাই বোঝানো হয় এ দিয়ে ৷ টেক জায়ান্ট ইনটেল সম্প্রতি সেরকমই কিছু পদক্ষেপ নিয়ে সমালোচনা ও ট্রলের শিকার হচ্ছে।
হঠাৎ করেই ইনটেলে বেশ বড় আকারে লে-অফ বা চাকরি যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে সাম্প্রতিক সময়ে৷ ১৫ হাজার কর্মী এই দফায় চাকরি হারিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে বাকি কর্মীদের মনোবল বলতে গেলে তলানিতে এসে ঠেকেছে। এদিকে বাড়তি সুযোগ সুবিধা ও অর্থনৈতিক বিভিন্ন সাপ্লিমেন্টারির ওপরেও এসেছে খড়গের আঘাত। ২০২৩ সালেই ইনটেল ঘোষণা দিয়েছিল যে ব্যবসার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নেবে তারা।
যেকোনো প্রতিষ্ঠানের কর্মীরাই তার প্রাণ৷ এমন প্রতিকূল পরিস্থিতিতে কর্মীদের মানসিকতার অবস্থা আখেরে তাঁদের পারফরম্যান্স ও কোম্পানির লাভ লোকসানের ওপরে বড় প্রভাব ফেলে। ইনটেলের কর্তাব্যক্তিরা এগুলো অবশ্যই জানেন। তবে কঠিন পরিস্থিতিতে মনোবল বাড়াতে তাঁরা কর্মীদের জন্য যা করলেন, তা আসলেই গরু মেরে জুতা দানের শামিল বলে মত দিচ্ছেন অনেকেই।
ইনটেল কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে কর্মক্ষেত্রে ফ্রি চা-কফির ব্যবস্থা করেছে ৷ এর আগে ইনটেল প্রায়ই ফ্রি ফলমূলের ব্যবস্থা রাখত কর্মীদের জন্য। সেটি বরং আলাদা করেছিল প্রতিষ্ঠানটিকে। ইন্টারনেটের খরচ প্রদান, ভ্রমণের জন্য অর্থ বরাদ্দ, ফোনবিল দেওয়ার মতো সুযোগ সুবিধাগুলো বন্ধ করা হয়েছে এদিকে। এখন এই ফ্রি চা কফিতে কতটুকু মরাল বুস্ট আপ হবে, তা দেখার বিষয়৷
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে