পাকিস্তানের প্রধান সমুদ্রবন্দর করাচি থেকে চট্টগ্রাম বন্দরে পৌঁছেছে পানামার পতাকাবাহী জাহাজ ‘উয়ান জিয়াং ফা ঝান’। এ ঘটনার মধ্য দিয়ে প্রথমবারের মতো দুই দেশের মধ্যে নৌপথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন হলো। জাহাজে ৩৭০ একক কনটেইনার পণ্য ছিল।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশন এ তথ্য জানিয়েছে। জাহাজটি ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক। তিনি বলেন, “জাহাজটি দুবাই হয়ে আসার পথে একাধিক বন্দরে ভিড়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে আসার আগে পাকিস্তানের করাচি বন্দরেও ভিড়েছিল। মঙ্গলবার জাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে।”
প্রিমিয়ার সিমেন্ট পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিরুল হক বলেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে সমুদ্রপথে নিয়মিত রুট নিশ্চিত করা গেলে ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ভিন্ন চ্যানেলে না এনে চাল, পেঁয়াজ, ফলমূলসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য, এমনকি পোশাকের কাঁচামাল সরাসরি আনা গেলে আর্থিকভাবে লাভবান হবে বাংলাদেশ।’
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনারের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। যা ছিল দুই দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগ। এ যাত্রা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাকে তুলে ধরেছে।’
পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, ‘সরাসরি শিপিং রুটটির কারণে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে। এ অঞ্চলে আরও সমন্বিত ও বাণিজ্যিক নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এটি একটি বড় পদক্ষেপ। এ উদ্যোগ কেবল বিদ্যমান বাণিজ্য প্রবাহকে ত্বরান্বিত করবে না, একই সঙ্গে ছোট ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বড় রপ্তানিকারকদের উভয় দিকের ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে।’
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশন এ তথ্য জানিয়েছে। জাহাজটি ইতোমধ্যে চট্টগ্রাম থেকে ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম বন্দর সচিব মো. ওমর ফারুক। তিনি বলেন, “জাহাজটি দুবাই হয়ে আসার পথে একাধিক বন্দরে ভিড়েছে। চট্টগ্রাম বন্দরে আসার আগে পাকিস্তানের করাচি বন্দরেও ভিড়েছিল। মঙ্গলবার জাহাজটি ইন্দোনেশিয়ার উদ্দেশে রওনা দিয়েছে।”
প্রিমিয়ার সিমেন্ট পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিরুল হক বলেন, ‘পাকিস্তানের সঙ্গে সমুদ্রপথে নিয়মিত রুট নিশ্চিত করা গেলে ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে। ভিন্ন চ্যানেলে না এনে চাল, পেঁয়াজ, ফলমূলসহ বিভিন্ন খাদ্যপণ্য, এমনকি পোশাকের কাঁচামাল সরাসরি আনা গেলে আর্থিকভাবে লাভবান হবে বাংলাদেশ।’
ঢাকায় পাকিস্তান হাইকমিশনারের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘করাচি থেকে সরাসরি পণ্যবাহী একটি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। যা ছিল দুই দেশের মধ্যে প্রথম সরাসরি সামুদ্রিক সংযোগ। এ যাত্রা দুই দেশের মধ্যে সরাসরি বাণিজ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদাকে তুলে ধরেছে।’
পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ বলেন, ‘সরাসরি শিপিং রুটটির কারণে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধি পাবে। এ অঞ্চলে আরও সমন্বিত ও বাণিজ্যিক নেটওয়ার্ক বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও এটি একটি বড় পদক্ষেপ। এ উদ্যোগ কেবল বিদ্যমান বাণিজ্য প্রবাহকে ত্বরান্বিত করবে না, একই সঙ্গে ছোট ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে বড় রপ্তানিকারকদের উভয় দিকের ব্যবসার জন্য নতুন সুযোগ তৈরি করবে।’
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে