অমর একুশে বইমেলা-২০২৫ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) সচিবালয়ে গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পরিবর্তে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বইমেলা করতে হবে-সম্প্রতি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাংলা একাডেমির কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ কথা জানানো হয়।
বিষয়টি নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) অনেকগুলো পত্রিকায় রিপোর্ট হয়েছে। রিপোর্ট হওয়ার আগে থেকে আমরা এটা নিয়ে কাজ করছিলাম। গণপূর্ত উপদেষ্টার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আমাদের সচিব সাহেব গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় জড়িত রয়েছে, সেই মন্ত্রণালয় সচিবের সঙ্গেও কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, আমি আপনাদের এটুকু বলতে পারি যে আমরা একটা পজিটিভ আউটকামের দিকে যাচ্ছি। আশা করা যায়, বইমেলা যেখানে হতো সেখানেই হবে এবং সুন্দর আয়োজনে হবে। কোন ঝামেলা হবে না। এরই মধ্যে তিন মন্ত্রণালয় এটা নিয়ে কাজ করছে। তিন মন্ত্রণালয়ের সভা হয়েছে, সামনে আরও হবে।
২০১৪ সালে সৃজনশীল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থাকে বরাদ্দ দেওয়া হয় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। তবে মেলার মূল মঞ্চ এবং তথ্যকেন্দ্র রাখা হয় একাডেমি প্রাঙ্গণেই। বিগত এক দশক ধরে বাংলা একাডেমি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হচ্ছে বইমেলা। চলতি বছর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গাজুড়ে বসে বইমেলার আয়োজন।
তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল গত মেলার সময়ই। উদ্যান ঘিরে সাংস্কৃতিক বলয় তৈরির অংশ হিসেবে মার্চ মাস থেকে কিছু প্রকল্পের কাজ শুরুর পরিকল্পনা করেছিল গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। সে কারণে ২০২৫ সালের বইমেলার জন্য তারা উদ্যানের জায়গা বরাদ্দ দেবে না বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়ে দিয়েছিল।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/ এসকে
বুধবার (১৩ নভেম্বর) সচিবালয়ে গ্রুপ থিয়েটার ফেডারেশনের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা জানান।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের পরিবর্তে বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে বইমেলা করতে হবে-সম্প্রতি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় থেকে বাংলা একাডেমির কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এ কথা জানানো হয়।
বিষয়টি নিয়ে উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) অনেকগুলো পত্রিকায় রিপোর্ট হয়েছে। রিপোর্ট হওয়ার আগে থেকে আমরা এটা নিয়ে কাজ করছিলাম। গণপূর্ত উপদেষ্টার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আমাদের সচিব সাহেব গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে কথা বলেছেন। এটার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় জড়িত রয়েছে, সেই মন্ত্রণালয় সচিবের সঙ্গেও কথা বলেছেন।
তিনি বলেন, আমি আপনাদের এটুকু বলতে পারি যে আমরা একটা পজিটিভ আউটকামের দিকে যাচ্ছি। আশা করা যায়, বইমেলা যেখানে হতো সেখানেই হবে এবং সুন্দর আয়োজনে হবে। কোন ঝামেলা হবে না। এরই মধ্যে তিন মন্ত্রণালয় এটা নিয়ে কাজ করছে। তিন মন্ত্রণালয়ের সভা হয়েছে, সামনে আরও হবে।
২০১৪ সালে সৃজনশীল প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থাকে বরাদ্দ দেওয়া হয় বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে। তবে মেলার মূল মঞ্চ এবং তথ্যকেন্দ্র রাখা হয় একাডেমি প্রাঙ্গণেই। বিগত এক দশক ধরে বাংলা একাডেমি এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেই হচ্ছে বইমেলা। চলতি বছর বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণ এবং সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রায় সাড়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গাজুড়ে বসে বইমেলার আয়োজন।
তবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল গত মেলার সময়ই। উদ্যান ঘিরে সাংস্কৃতিক বলয় তৈরির অংশ হিসেবে মার্চ মাস থেকে কিছু প্রকল্পের কাজ শুরুর পরিকল্পনা করেছিল গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়। সে কারণে ২০২৫ সালের বইমেলার জন্য তারা উদ্যানের জায়গা বরাদ্দ দেবে না বলে প্রাথমিকভাবে জানিয়ে দিয়েছিল।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/ এসকে