শেরপুরের নকলায় সড়ক দুর্ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো তিনজন। আহতদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বুধবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে শেরপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাইসকা বাইপাস এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। পরে হাসপাতারে নেওয়ার পথে আরও দুইজনের মৃত্যু ঘটে।
নিহতরা হলেন—নেত্রকোণা জেলার পূর্বধরা উপজেলার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে তায়েবা (১০), শেরপুর সদর উপজেলার পলাশিয়া এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে তাজেন মিয়া (১৫), সুলতান মিয়ার মেয়ে সুবিনা বেগম (২০) ও অটোরিকশাচালক আলালুদ্দিন (৩৫)।
পুলিশের তথ্যমতে, যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নকলা থেকে ময়মনসিংহে যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা পিকআপের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। আহতদের উদ্ধার করে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। পরে ময়মনসিংহে নেওয়ার পর সুবিনা বেগম ও অটোরিকশাচালকের মৃত্যু হয়।
নকলা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, আহত সবাইকে ময়মনসিংহে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/ এসকে
বুধবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে শেরপুর-ঢাকা মহাসড়কের পাইসকা বাইপাস এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ সময় ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। পরে হাসপাতারে নেওয়ার পথে আরও দুইজনের মৃত্যু ঘটে।
নিহতরা হলেন—নেত্রকোণা জেলার পূর্বধরা উপজেলার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে তায়েবা (১০), শেরপুর সদর উপজেলার পলাশিয়া এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে তাজেন মিয়া (১৫), সুলতান মিয়ার মেয়ে সুবিনা বেগম (২০) ও অটোরিকশাচালক আলালুদ্দিন (৩৫)।
পুলিশের তথ্যমতে, যাত্রীবাহী সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নকলা থেকে ময়মনসিংহে যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা পিকআপের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এ সময় ঘটনাস্থলেই দুজনের মৃত্যু হয়। আহতদের উদ্ধার করে নকলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। পরে ময়মনসিংহে নেওয়ার পর সুবিনা বেগম ও অটোরিকশাচালকের মৃত্যু হয়।
নকলা থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাবিবুর রহমান বলেন, আহত সবাইকে ময়মনসিংহে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত প্রক্রিয়া শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/ এসকে