
বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানিতে (বাপেক্স) প্রায় ৫ কোটি টাকার একটি বিলাসবহুল গাড়ি কেনার অভিযোগ উঠেছে। বাপেক্সের আওতাধিন চলমান TOE (Table of Equipment) প্রকল্পের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিদর্শনের জন্য এ গাড়িটি কেনা হয়েছে। কিন্তু মাঠ পর্যায়ের কাজ পরিদর্শনের জন্য এতো দামি গাড়ি ব্যবহারকে টাকার অপচয় বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা যায়, বাপেক্স এর অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামোর TOE (Table of Equipment)-তে ২৫টি জিপ গাড়ি ও ৭০টি সেডান কারের সংস্থান রয়েছে। কোম্পানিতে বিদ্যমান জিপ গাড়িগুলোর মধ্যে ১০ বছরের বেশি পুরোনো ও মেরামত অযোগ্য ৩টি জিপ নিলামে বিক্রির সুপারিশ করে 'মালামাল অকেজো ঘোষণা কমিটি' এবং এর বিপরীতে একটি উন্নতমানের জিপ গাড়ি কেনার কথা বলা হয়। কিন্তু এতগুলো গাড়ি থাকতে নতুন করে ৫ কোটি টাকা দামের জিপ কেন কিনতে হবে, তাও কেবল প্রকল্প পরিদর্শনের জন্য- এ নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।
সূত্র বলছে, পরিদর্শকরা তাঁদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার জন্য বিলাসবহুল এই গাড়িটি কিনেছেন। অপর একটি সূত্র বলছে, গাড়ি কেনার নামে টাকা লোপাট করা হয়েছে। গাড়ি কেনা একটি উছিলা। এর মাধ্যমে তারা বিপুল পরিমাণ টাকা সরিয়েছেন। কেউ কেউ বলছেন, যে প্রকল্প দেখিয়ে এই গাড়ি কেনা হয়েছে সেই প্রকল্পের জন্য এতো দামি গাড়ির প্রয়োজনীয়তা নেই। অনেকেই বলছেন, প্রকল্প পরিদর্শকরা হলেন উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খুব কাছের লোক। তাই তাদের স্বার্থে বেশি দামি গাড়ি দিয়েছেন। যা পরিদর্শনের কাজে নয় বরং ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার হচ্ছে।
জানা যায়, ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ৪৭৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। তখন বাপেক্সের অনুমোদিত TOE (Table of Equipment)-এর আওতায় উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিদর্শনের জন্য জিপ গাড়ি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আসাদ উল্লাহ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শোয়েব স্বাক্ষরিত ৪৭৭তম সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) তেল/গ্যাস 'অনুসন্ধান, উত্তোলন ও উৎপাদন কাজে নিয়োজিত দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান। অত্র প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম যেমন: ভূতাত্ত্বিক জরিপ, ২ডি ও ৩ডি সাইসনিক সার্ভে, খনন, ওয়ার্কওভার ও গ্যাস উৎপাদন ইত্যাদি পরিবীক্ষণ ও তত্ত্বাবধানের লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, মন্ত্রণালয়, আইএমইডি এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ মাঝে মাঝে মাঠ পর্যায়ে গমনাগমন করে থাকেন।
আরও বলা হয়, বর্তমানে শ্রীকাইল গ্যাসক্ষত্রের জন্য ওয়েলহেড কম্প্রেসর সংগ্রহ ও স্থাপন প্রকল্প, ২টি উন্নয়ন-কাম-মূল্যায়ন কূপ (সুন্দলপুর-৩, বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) কূপ খনন প্রকল্প, কৈলাশটিলা, ৮ নং কূপে খনন কার্যক্রম, রশিদপুর-২ ওয়ার্কওভার প্রকল্প, তিতাস-১৪ ওয়ার্কওভার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তাছাড়া এসজিএফএল-এর আওতাধীন ৩টি এবং বিজিএফসিএল-এর আওতাধীন ৪টি কূপে চুক্তিভিত্তিতে ওয়ার্কওভার কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতদ্ব্যতীত, ২ডি সাইসমিক সার্ভে ওভার এক্সপ্লোরেশন ব্লক ৬বি এন্ড ১০ (৯০০ লা. কি.মি) ও ৩ডি সাইসমিক-সার্ভে ওভার জকিগঞ্জ এন্ড পাথারিয়া ওয়েস্ট স্রা।নকচার (৩০০ ব.কি.মি.) জরিপ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বাপেক্স-এর মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিদর্শনের লক্ষ্যে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ গাড়ির চাহিদা দিলে মানসম্মত গাড়ি না থাকায় তা সরবরাহ করা সম্ভব হয় না। এমতাবস্থায় উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ব্যবহার উপযোগী উন্নতমানের ১টি জিপ গাড়ি ক্রয় করা যেতে পারে।
এরপর ২৮ জানুয়ারি-২০২৪ বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব মো. জাকির হোসেন স্বাক্ষরিত একটি পত্র থেকে জানা যায়, কোম্পানির কাজের স্বার্থে TOE এর আওতায় ২৭৫৫ সিসি ক্ষমতা সম্পন্ন ১টি জিপ গাড়ি পিপিআর, ২০০৮ অনুসারে স্থানীয় উন্মুক্ত দরপত্র আহবানের মাধ্যমে ক্রয়ের অনুমোদন করা হয়। দাপ্তরিক প্রাক্কলিত ব্যয় অনুযায়ী ১টি জিপ গাড়ি ৫ (পাঁচ) কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের রাজস্ব বাজেট হতে নির্বাহের অনুমোদন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সাবেক জ্বালানি সচিব ও বাপেক্সের সাবেক বোর্ড চেয়ারম্যান নূরুল আলম বাংলা স্কুপকে বলেন, এই মুহুর্তে গাড়িটি কেনা হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। তবে তিনি জানান, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করার জন্য তুচ্ছ একটা বিষয়ে বেশি মাতামাতি করছেন। যার সর্ম্পকে আমি মোটেও অবগত নই।
বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব মো. জাকির হোসেন বলেন, কোম্পানির সচিব হিসেবে আমি ফাইলটি বোর্ডে উঠিয়েছি মাত্র। এর বাইরে আমি আর কিছু জানি না।
এ ব্যাপারে বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আসাদ উল্লাহ বলেন, বোর্ডের সাবেক উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে ফাইলটি বোর্ডে উঠানো হয়েছিলো এবং তড়িঘড়ি করে গাড়ি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে পারচেজ অর্ডার দেওয়া হয়েছে। এতো ব্যয়বহুল গাড়িটি কেনো কেনা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মূলত গাড়িটি কেনা হয়েছিলো উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ের কাজ দেখভাল করার জন্য।
গাড়ি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন বলেন, বিধি মোতাবেক আমরা গাড়ির ক্রয়ের দরপত্রের কার্যাদেশ পেয়েছি। বিলাসবহুল এই গাড়িটি কে বা কারা ব্যবহার করবে সেটা আমরা নই বরং বাপেক্সই ভালো বলতে পারবে।
বাংলা স্কুপ/বিশেষ প্রতিবেদন/এনআইএন/এসকে
জানা যায়, বাপেক্স এর অনুমোদিত সাংগঠনিক কাঠামোর TOE (Table of Equipment)-তে ২৫টি জিপ গাড়ি ও ৭০টি সেডান কারের সংস্থান রয়েছে। কোম্পানিতে বিদ্যমান জিপ গাড়িগুলোর মধ্যে ১০ বছরের বেশি পুরোনো ও মেরামত অযোগ্য ৩টি জিপ নিলামে বিক্রির সুপারিশ করে 'মালামাল অকেজো ঘোষণা কমিটি' এবং এর বিপরীতে একটি উন্নতমানের জিপ গাড়ি কেনার কথা বলা হয়। কিন্তু এতগুলো গাড়ি থাকতে নতুন করে ৫ কোটি টাকা দামের জিপ কেন কিনতে হবে, তাও কেবল প্রকল্প পরিদর্শনের জন্য- এ নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে।
সূত্র বলছে, পরিদর্শকরা তাঁদের ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার করার জন্য বিলাসবহুল এই গাড়িটি কিনেছেন। অপর একটি সূত্র বলছে, গাড়ি কেনার নামে টাকা লোপাট করা হয়েছে। গাড়ি কেনা একটি উছিলা। এর মাধ্যমে তারা বিপুল পরিমাণ টাকা সরিয়েছেন। কেউ কেউ বলছেন, যে প্রকল্প দেখিয়ে এই গাড়ি কেনা হয়েছে সেই প্রকল্পের জন্য এতো দামি গাড়ির প্রয়োজনীয়তা নেই। অনেকেই বলছেন, প্রকল্প পরিদর্শকরা হলেন উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খুব কাছের লোক। তাই তাদের স্বার্থে বেশি দামি গাড়ি দিয়েছেন। যা পরিদর্শনের কাজে নয় বরং ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহার হচ্ছে।
জানা যায়, ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ তারিখে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ৪৭৭তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। তখন বাপেক্সের অনুমোদিত TOE (Table of Equipment)-এর আওতায় উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিদর্শনের জন্য জিপ গাড়ি কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়।
বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আসাদ উল্লাহ ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শোয়েব স্বাক্ষরিত ৪৭৭তম সভার কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন এন্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স) তেল/গ্যাস 'অনুসন্ধান, উত্তোলন ও উৎপাদন কাজে নিয়োজিত দেশের একমাত্র রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান। অত্র প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন প্রকল্পের কার্যক্রম যেমন: ভূতাত্ত্বিক জরিপ, ২ডি ও ৩ডি সাইসনিক সার্ভে, খনন, ওয়ার্কওভার ও গ্যাস উৎপাদন ইত্যাদি পরিবীক্ষণ ও তত্ত্বাবধানের লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ, মন্ত্রণালয়, আইএমইডি এর উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ ও পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ মাঝে মাঝে মাঠ পর্যায়ে গমনাগমন করে থাকেন।
আরও বলা হয়, বর্তমানে শ্রীকাইল গ্যাসক্ষত্রের জন্য ওয়েলহেড কম্প্রেসর সংগ্রহ ও স্থাপন প্রকল্প, ২টি উন্নয়ন-কাম-মূল্যায়ন কূপ (সুন্দলপুর-৩, বেগমগঞ্জ-৪ (ওয়েস্ট) কূপ খনন প্রকল্প, কৈলাশটিলা, ৮ নং কূপে খনন কার্যক্রম, রশিদপুর-২ ওয়ার্কওভার প্রকল্প, তিতাস-১৪ ওয়ার্কওভার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। তাছাড়া এসজিএফএল-এর আওতাধীন ৩টি এবং বিজিএফসিএল-এর আওতাধীন ৪টি কূপে চুক্তিভিত্তিতে ওয়ার্কওভার কার্যক্রমের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এতদ্ব্যতীত, ২ডি সাইসমিক সার্ভে ওভার এক্সপ্লোরেশন ব্লক ৬বি এন্ড ১০ (৯০০ লা. কি.মি) ও ৩ডি সাইসমিক-সার্ভে ওভার জকিগঞ্জ এন্ড পাথারিয়া ওয়েস্ট স্রা।নকচার (৩০০ ব.কি.মি.) জরিপ কার্যক্রম চলমান রয়েছে। বাপেক্স-এর মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম পরিদর্শনের লক্ষ্যে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ গাড়ির চাহিদা দিলে মানসম্মত গাড়ি না থাকায় তা সরবরাহ করা সম্ভব হয় না। এমতাবস্থায় উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ব্যবহার উপযোগী উন্নতমানের ১টি জিপ গাড়ি ক্রয় করা যেতে পারে।
এরপর ২৮ জানুয়ারি-২০২৪ বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব মো. জাকির হোসেন স্বাক্ষরিত একটি পত্র থেকে জানা যায়, কোম্পানির কাজের স্বার্থে TOE এর আওতায় ২৭৫৫ সিসি ক্ষমতা সম্পন্ন ১টি জিপ গাড়ি পিপিআর, ২০০৮ অনুসারে স্থানীয় উন্মুক্ত দরপত্র আহবানের মাধ্যমে ক্রয়ের অনুমোদন করা হয়। দাপ্তরিক প্রাক্কলিত ব্যয় অনুযায়ী ১টি জিপ গাড়ি ৫ (পাঁচ) কোটি টাকা ব্যয়ে ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের রাজস্ব বাজেট হতে নির্বাহের অনুমোদন করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সাবেক জ্বালানি সচিব ও বাপেক্সের সাবেক বোর্ড চেয়ারম্যান নূরুল আলম বাংলা স্কুপকে বলেন, এই মুহুর্তে গাড়িটি কেনা হয়েছে কিনা আমার জানা নেই। তবে তিনি জানান, একটি মহল আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার করার জন্য তুচ্ছ একটা বিষয়ে বেশি মাতামাতি করছেন। যার সর্ম্পকে আমি মোটেও অবগত নই।
বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক ও কোম্পানি সচিব মো. জাকির হোসেন বলেন, কোম্পানির সচিব হিসেবে আমি ফাইলটি বোর্ডে উঠিয়েছি মাত্র। এর বাইরে আমি আর কিছু জানি না।
এ ব্যাপারে বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) মো. আসাদ উল্লাহ বলেন, বোর্ডের সাবেক উর্ধ্বতন কর্মকর্তার নির্দেশে ফাইলটি বোর্ডে উঠানো হয়েছিলো এবং তড়িঘড়ি করে গাড়ি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে পারচেজ অর্ডার দেওয়া হয়েছে। এতো ব্যয়বহুল গাড়িটি কেনো কেনা হচ্ছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, মূলত গাড়িটি কেনা হয়েছিলো উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ের কাজ দেখভাল করার জন্য।
গাড়ি সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. কামাল উদ্দিন বলেন, বিধি মোতাবেক আমরা গাড়ির ক্রয়ের দরপত্রের কার্যাদেশ পেয়েছি। বিলাসবহুল এই গাড়িটি কে বা কারা ব্যবহার করবে সেটা আমরা নই বরং বাপেক্সই ভালো বলতে পারবে।
বাংলা স্কুপ/বিশেষ প্রতিবেদন/এনআইএন/এসকে