
নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য কলাপাড়ায় ১৩২০ মেগাওয়াট পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ করা হয়েছে। রোববার (১০ নভেম্বর) মধ্য রাতে এই ইউনিটটি বন্ধ করা হয়। একটি ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ শেষ হলে অপরটির রক্ষণাবেক্ষণ কাজ শুরু করা হবে। আগামি ডিসেম্বরের মধ্যে পালাক্রমে দু‘টি ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ সম্পন্ন হবে। তখন দু’টি ইউনিট পুনরায় উৎপাদনে যাবে। পায়রা তাপবিদ্যুৎকেন্দ্রের সহকারী ব্যবস্থাপক তদন্ত শাহমনি জিকো এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে একেকটি ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ সম্পন্ন করা হয়। এখন দ্বিতীয় ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ শুরু হয়েছে। কাজ শেষ হলে পুনরায় এটির উৎপাদন শুরু হবে। তখন অপর ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করা হবে। এটি নিয়মিত বার্ষিক রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ কাজ। তবে এর ফলে বিদ্যুৎ বিতরণে কোন নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে পটুয়াখালী পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে পটুয়াখালী পাওয়ার গ্রীডের উপ-সহকারি প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল নাইম জানান, পায়রা তাপ বিদ্যুতের একটি ইউনিট বন্ধ হয়ে গেলে পটুয়াখালীতে এর কোন বিরুপ প্রভাব পড়বে না। কারণ গ্রীষ্মকালে পটুয়াখালীতে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা থাকে ১০৮ মেগাওয়াট। কিন্তু চলতি শীত মৌসুমে এ চাহিদা মাত্র ৪৫ মেগাওয়াটে নেমে আসে। এছাড়া পটুয়াখালী শহর সংলগ্ন ডিজেল চালিত ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন পায়রা ইউনাইটেড পাওয়ারপ্লান্ট থেকেও নিয়মিত বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে। তাই পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ হলেও বিতরণ ব্যবস্থায় এর কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার বাংলাদেশ-চায়না বিদ্যুৎ কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) পায়রা এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ২০২২ সালের মার্চে উৎপাদনে যায়।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
জানা গেছে, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ নিশ্চিত করতে একেকটি ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ সম্পন্ন করা হয়। এখন দ্বিতীয় ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ শুরু হয়েছে। কাজ শেষ হলে পুনরায় এটির উৎপাদন শুরু হবে। তখন অপর ইউনিটের রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করা হবে। এটি নিয়মিত বার্ষিক রুটিন রক্ষণাবেক্ষণ কাজ। তবে এর ফলে বিদ্যুৎ বিতরণে কোন নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলে পটুয়াখালী পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
এ ব্যাপারে পটুয়াখালী পাওয়ার গ্রীডের উপ-সহকারি প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল নাইম জানান, পায়রা তাপ বিদ্যুতের একটি ইউনিট বন্ধ হয়ে গেলে পটুয়াখালীতে এর কোন বিরুপ প্রভাব পড়বে না। কারণ গ্রীষ্মকালে পটুয়াখালীতে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা থাকে ১০৮ মেগাওয়াট। কিন্তু চলতি শীত মৌসুমে এ চাহিদা মাত্র ৪৫ মেগাওয়াটে নেমে আসে। এছাড়া পটুয়াখালী শহর সংলগ্ন ডিজেল চালিত ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন পায়রা ইউনাইটেড পাওয়ারপ্লান্ট থেকেও নিয়মিত বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে। তাই পায়রা তাপ বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ হলেও বিতরণ ব্যবস্থায় এর কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না।
দক্ষিণাঞ্চলের সবচেয়ে বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার বাংলাদেশ-চায়না বিদ্যুৎ কোম্পানি লিমিটেডের (বিসিপিসিএল) পায়রা এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ২০২২ সালের মার্চে উৎপাদনে যায়।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে