ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গায় এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি আলুর দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়েছে। আলুর দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৭৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এতে আলু বিক্রিতে ভাটা পড়েছে বলে জানান ব্যবসায়িরা। মঙ্গলবার (১১ নভেম্বর) আলফাডাঙ্গা সদর বাজারে প্রতি কেজি আলু ৭৫ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।
বাজারে আলু কিনতে আসা কয়েকজন ক্রেতা জানান, এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি আলু ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় কিনেছি। সেই আলু এখন ৭৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আবার সবজির বাজারও চড়া। প্রতি কেজি শিম ১০০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৮০ টাকা, পাতাকপি ৭০ টাকা, ফুলকপি ১২০ টাকা, বেগুন ৭০ টাকা, পটল ৭০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, প্রতিটি লাউ প্রকারভেদে ৬০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল শাক ও পালং শাক বিক্রি হচ্ছে প্রতি আঁটি ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত।
আলুর পাইকারি ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন ও শাহেদ হোসেন জানান, মোকামে আলুর দাম বেশি ও আমদানি কম। বেশি দামে কিনলে আমাদের বাধ্য হয়ে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
আলফাডাঙ্গা কাঁচাবাজার দোকান মালিক সমিতির সভাপতি জুদ্দু শেখ জানান, পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বেশি দামে আলু কেনার জন্য বেশি দামে আলু বিক্রি করতে হচ্ছে। আমার ব্যবসায়ী জীবনে পুরনো আলু ৭৫ টাকা কেজি কখনও দেখিনি। আলু বিক্রি অর্ধেকে নেমে এসেছে। কিছু দিনের মধ্যে নতুন আলু বাজারে আসলে পুরনো আলুর দাম কমবে।
আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমীন ইয়াসমীন জানান, বাজার পর্যবেক্ষণে জোর দেওয়া হবে। পাশের উপজেলাগুলোতেও নিয়মিত খবর নিয়ে দেখছি আমরা। অন্য এলাকা থেকে আলুর দাম আলফাডাঙ্গায় বেশি হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
বাজারে আলু কিনতে আসা কয়েকজন ক্রেতা জানান, এক সপ্তাহ আগে প্রতি কেজি আলু ৬৫ থেকে ৭০ টাকায় কিনেছি। সেই আলু এখন ৭৫ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আবার সবজির বাজারও চড়া। প্রতি কেজি শিম ১০০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৮০ টাকা, পাতাকপি ৭০ টাকা, ফুলকপি ১২০ টাকা, বেগুন ৭০ টাকা, পটল ৭০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, প্রতিটি লাউ প্রকারভেদে ৬০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। লাল শাক ও পালং শাক বিক্রি হচ্ছে প্রতি আঁটি ৩০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত।
আলুর পাইকারি ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন ও শাহেদ হোসেন জানান, মোকামে আলুর দাম বেশি ও আমদানি কম। বেশি দামে কিনলে আমাদের বাধ্য হয়ে বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
আলফাডাঙ্গা কাঁচাবাজার দোকান মালিক সমিতির সভাপতি জুদ্দু শেখ জানান, পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে বেশি দামে আলু কেনার জন্য বেশি দামে আলু বিক্রি করতে হচ্ছে। আমার ব্যবসায়ী জীবনে পুরনো আলু ৭৫ টাকা কেজি কখনও দেখিনি। আলু বিক্রি অর্ধেকে নেমে এসেছে। কিছু দিনের মধ্যে নতুন আলু বাজারে আসলে পুরনো আলুর দাম কমবে।
আলফাডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সারমীন ইয়াসমীন জানান, বাজার পর্যবেক্ষণে জোর দেওয়া হবে। পাশের উপজেলাগুলোতেও নিয়মিত খবর নিয়ে দেখছি আমরা। অন্য এলাকা থেকে আলুর দাম আলফাডাঙ্গায় বেশি হলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে