১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বরে ভয়াল ঘুর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের তান্ডবে নিহত উপকূলবাসীর স্মরণে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় মোমবাতি প্রজ্জ্বলন করা হয়েছে। সোমবার (১১ নভেম্বর) সন্ধ্যার পরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এ বাতি জ্বালানো হয়।
এ সময় বক্তারা উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়ন এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য একটি আলাদা মন্ত্রণালয় গঠনেরও দাবি জানান। তাদের মতে, “উপকূলবাসীর জন্য উপকূল বিষয়ক একটি মন্ত্রণালয় গঠন করা হলে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবিলা, কৃষি ও মৎস্যসম্পদের উন্নয়ন, এবং সার্বিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আরও কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হবে।”
বক্তারা আরও বলেন, ১৯৭০ সালের এই দিনে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাসের ফলে হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। সেই স্মৃতি আজও উপকূলবাসীর হৃদয়ে গভীর দাগ রেখে গেছে। বিশেষত কলাপাড়া, টুংগী, কুয়াকাটা ও অন্যান্য উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ আজও এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ক্ষতির শিকার। নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাদের স্মরণে এই কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।
এসময় নিহতদের সম্মানে নীরবতা পালন করা হয়। স্বেচ্ছ্বাসেবী সংগঠন আমরা কলাপাড়াবাসীর আয়োজনে প্রায় ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির, আমরা কলাপাড়াবাসীর সভাপতি নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
এ সময় বক্তারা উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়ন এবং দুর্যোগ মোকাবিলায় কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য একটি আলাদা মন্ত্রণালয় গঠনেরও দাবি জানান। তাদের মতে, “উপকূলবাসীর জন্য উপকূল বিষয়ক একটি মন্ত্রণালয় গঠন করা হলে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবিলা, কৃষি ও মৎস্যসম্পদের উন্নয়ন, এবং সার্বিক জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আরও কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়া সম্ভব হবে।”
বক্তারা আরও বলেন, ১৯৭০ সালের এই দিনে উপকূলীয় এলাকায় আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছাসের ফলে হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। সেই স্মৃতি আজও উপকূলবাসীর হৃদয়ে গভীর দাগ রেখে গেছে। বিশেষত কলাপাড়া, টুংগী, কুয়াকাটা ও অন্যান্য উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষ আজও এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ক্ষতির শিকার। নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এবং তাদের স্মরণে এই কর্মসূচি আয়োজন করা হয়।
এসময় নিহতদের সম্মানে নীরবতা পালন করা হয়। স্বেচ্ছ্বাসেবী সংগঠন আমরা কলাপাড়াবাসীর আয়োজনে প্রায় ঘন্টাব্যাপী এ কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, কলাপাড়া প্রেসক্লাবের আহ্বায়ক হুমায়ুন কবির, আমরা কলাপাড়াবাসীর সভাপতি নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে