অক্টোবরে আইসিসির প্লেয়ার অব দ্য মান্থের জন্য তুমুল লড়াই হয়েছে তিনজনের। সেখানে শেষ হাসি হেসেছেন পাকিস্তানের বাঁহাতি স্পিনার নোমান আলী। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিন ভেলকির সুবাদেই অক্টোবরে সেরা হয়েছেন নোমান।
অক্টোবর মাসের সেরা হয়ে সতীর্থদের কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন নোমান। বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আইসিসির প্লেয়ার অব দ্য মান্থ হয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত। এবং সতীর্থদের কাছেও গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। যারা আমার সেরাটা বের করে পাকিস্তানকে ঘরের মাঠে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজি জিততে সহায়তা করেছে। দেশের হয়ে স্মরণীয় এমন জয়ে সঙ্গী হতে পারা অবশ্যই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।’
এই লড়াইয়ে ছিলেন তিনজন। অক্টোবরের সেরা হওয়ার দৌড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার পেস সেনসেশন কাগিসো রাবাদার সঙ্গে ছিলেন দুই বাঁহাতি স্পিনার নিউজিল্যান্ডের মিচেল স্যান্টনার ও পাকিস্তানের নোমান।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিন ভেলকির সুবাদেই অক্টোবরে সেরা হয়েছেন নোমান। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে লজ্জাজনক হার দিয়ে শুরু করেছিল পাকিস্তান। পরের দুটি ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ জিতে নেয় স্বাগতিকরা। সেখানে দুই স্পিনার সাজিদ খান ও নোমান আলীর অবদান ছিল অসামান্য। দুজনের মাঝে এগিয়ে ছিলেন নোমান। শেষ দুই ম্যাচে ১৩.৮৫ গড়ে নিয়েছেন ২০ উইকেট।
ম্যাচের মোড় বদলে দেওয়া স্পেলটিই করেছেন তিনি। দুই ম্যাচে নোমানের বোলিং ফিগার ছিল ১১/১৪৭ ও ৯/১৩০। তার বোলিং নৈপুণ্যে তিন বছরের খরা কাটিয়ে ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজ জেতার স্বাদ পায় পাকিস্তান। শুধু বল হাতেই নয়, তৃতীয় টেস্টে দলের সঙ্কটে ব্যাট হাতেও ত্রাতার ভূমিকায় ছিলেন। পাকিস্তানের স্কোর যখন ৭ উইকেটে ১৭৭, তখন ৪৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে প্রথম ইনিংসে ৭৭ রানের লিড এনে দিয়েছিলেন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/ এসকে
অক্টোবর মাসের সেরা হয়ে সতীর্থদের কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন নোমান। বিবৃতিতে বলেছেন, ‘আইসিসির প্লেয়ার অব দ্য মান্থ হয়ে আমি ভীষণ আনন্দিত। এবং সতীর্থদের কাছেও গভীরভাবে কৃতজ্ঞ। যারা আমার সেরাটা বের করে পাকিস্তানকে ঘরের মাঠে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজি জিততে সহায়তা করেছে। দেশের হয়ে স্মরণীয় এমন জয়ে সঙ্গী হতে পারা অবশ্যই রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।’
এই লড়াইয়ে ছিলেন তিনজন। অক্টোবরের সেরা হওয়ার দৌড়ে দক্ষিণ আফ্রিকার পেস সেনসেশন কাগিসো রাবাদার সঙ্গে ছিলেন দুই বাঁহাতি স্পিনার নিউজিল্যান্ডের মিচেল স্যান্টনার ও পাকিস্তানের নোমান।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিন ভেলকির সুবাদেই অক্টোবরে সেরা হয়েছেন নোমান। তিন ম্যাচের টেস্ট সিরিজে লজ্জাজনক হার দিয়ে শুরু করেছিল পাকিস্তান। পরের দুটি ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ জিতে নেয় স্বাগতিকরা। সেখানে দুই স্পিনার সাজিদ খান ও নোমান আলীর অবদান ছিল অসামান্য। দুজনের মাঝে এগিয়ে ছিলেন নোমান। শেষ দুই ম্যাচে ১৩.৮৫ গড়ে নিয়েছেন ২০ উইকেট।
ম্যাচের মোড় বদলে দেওয়া স্পেলটিই করেছেন তিনি। দুই ম্যাচে নোমানের বোলিং ফিগার ছিল ১১/১৪৭ ও ৯/১৩০। তার বোলিং নৈপুণ্যে তিন বছরের খরা কাটিয়ে ঘরের মাঠে টেস্ট সিরিজ জেতার স্বাদ পায় পাকিস্তান। শুধু বল হাতেই নয়, তৃতীয় টেস্টে দলের সঙ্কটে ব্যাট হাতেও ত্রাতার ভূমিকায় ছিলেন। পাকিস্তানের স্কোর যখন ৭ উইকেটে ১৭৭, তখন ৪৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে প্রথম ইনিংসে ৭৭ রানের লিড এনে দিয়েছিলেন।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/ এসকে