বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘বঙ্গভবন থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামানো ঠিক হয়নি। খন্দকার মোশতাকও তাঁর ছবি নামিয়েছিলেন আর জিয়াউর রহমান আবার টাঙিয়েছিলেন সেই ছবি।’
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও রক্তদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, জাতীয় পর্যায় যাঁদের অবদান আছে, তাঁদের স্বীকার করতেই হবে। কেউ অপরাধ করলে ইতিহাস ও জনগণ তা সিদ্ধান্ত নেবে। আওয়ামী লীগের মত সংকীর্ণমনা দল বিএনপি নয়। মুজিবের ছবি সরিয়ে দেয়া উচিৎ হয়নি। বঙ্গভবন থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামানো ঠিক হয়নি। খন্দকার মোশতাকও তাঁর ছবি নামিয়েছিলেন আর জিয়াউর রহমান আবার টাঙিয়েছিলেন সেই ছবি।
এ সময় আওয়ামী লীগ শাসনামলের সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ভালো ডাক্তার হওয়া সত্ত্বেও শেখ হাসিনার শাসনামলে বিভাজন করা হয়েছিল। বিএনপির সাথে যুক্ত থাকার কারণে পদোন্নতি দেয়া হয়নি অনেককে। রাজনৈতিক কারণে বঞ্চিত করা হয়েছে তাদের। একই পদে ১৫ থেকে ১৬ বছর চাকরি করেছেন তারা।
তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি কম অত্যাচার করত তাহলে তাঁকে পালাতে হতো না। তিনি জানেন কাকে কাকে গুম করা হয়েছে, কার প্রতি অন্যায় করেছেন। অন্যায় করলে তাঁকে পালাতে হবে। অবিচার করলে নিজ দেশে থাকতে পারবেন না কেউ।
রিজভী বলেন, আজকে যারা সচিব-স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছেন তাদের কোনো অবদান নেই। তারা গণতন্ত্রের জন্য মিছিলও করেননি বরং ঠেকানোর চেষ্টা করেছেন। ড্যাবের কোনো ডাক্তার ন্যায্য কথা বলতে গেলে তারা বিরক্ত বোধ করেন। আপনাদেরকেও চিনে রাখছি। আপনারা শেখ হাসিনার দোসর।
আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন যেসব ডাক্তার আজ শেখ হাসিনা টিকে থাকলে তাদের চাকরি থাকত না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত: বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সোমবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/ এসকে
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ও রক্তদান কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, জাতীয় পর্যায় যাঁদের অবদান আছে, তাঁদের স্বীকার করতেই হবে। কেউ অপরাধ করলে ইতিহাস ও জনগণ তা সিদ্ধান্ত নেবে। আওয়ামী লীগের মত সংকীর্ণমনা দল বিএনপি নয়। মুজিবের ছবি সরিয়ে দেয়া উচিৎ হয়নি। বঙ্গভবন থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি নামানো ঠিক হয়নি। খন্দকার মোশতাকও তাঁর ছবি নামিয়েছিলেন আর জিয়াউর রহমান আবার টাঙিয়েছিলেন সেই ছবি।
এ সময় আওয়ামী লীগ শাসনামলের সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ভালো ডাক্তার হওয়া সত্ত্বেও শেখ হাসিনার শাসনামলে বিভাজন করা হয়েছিল। বিএনপির সাথে যুক্ত থাকার কারণে পদোন্নতি দেয়া হয়নি অনেককে। রাজনৈতিক কারণে বঞ্চিত করা হয়েছে তাদের। একই পদে ১৫ থেকে ১৬ বছর চাকরি করেছেন তারা।
তিনি বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যদি কম অত্যাচার করত তাহলে তাঁকে পালাতে হতো না। তিনি জানেন কাকে কাকে গুম করা হয়েছে, কার প্রতি অন্যায় করেছেন। অন্যায় করলে তাঁকে পালাতে হবে। অবিচার করলে নিজ দেশে থাকতে পারবেন না কেউ।
রিজভী বলেন, আজকে যারা সচিব-স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছেন তাদের কোনো অবদান নেই। তারা গণতন্ত্রের জন্য মিছিলও করেননি বরং ঠেকানোর চেষ্টা করেছেন। ড্যাবের কোনো ডাক্তার ন্যায্য কথা বলতে গেলে তারা বিরক্ত বোধ করেন। আপনাদেরকেও চিনে রাখছি। আপনারা শেখ হাসিনার দোসর।
আন্দোলনের পক্ষে ছিলেন যেসব ডাক্তার আজ শেখ হাসিনা টিকে থাকলে তাদের চাকরি থাকত না বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত: বঙ্গভবনের দরবার হল থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সরানো হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সোমবার তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/ এসকে