বাংলা স্কুপ, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য দায়ীদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন (ইসি) অন্যতম।
তিনি বলেন, সাংবিধানিক ব্যবস্থা লঙ্ঘনের জন্য যারা দায়ী, তাদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি। তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, দখল ও ডাকাতির নির্বাচনে আপনি এককভাবে ফলাফল ঘোষণা করেছেন। আপনি কেন পদত্যাগ করেনি? আপনারা কাছে চাকরিটাই বড় ছিল। দেশ ও রাষ্ট্রের কথা কি মনে ছিল না? আমাদের দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করার জন্য যেগুলো প্রতিষ্ঠান দায়ী, তার মধ্যে অন্যতম নির্বাচন কমিশন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, পৃথিবী কাঁপানো শিশু-কিশোরদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এক ভয়াবহ দানবের পতন হয়েছে। এ আন্দোলন ধারাবাহিকভাবে চালিয়ে আসছে বিএনপি, ২০ দলীয় জোট ও সমমনা জোটগুলো। ৫ আগস্টের একটি পটভূমির মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। তাই স্বৈরাচারের দোসরদের সঙ্গে আঁতাত করা মানে শহীদের রক্তের সাথে সম্পূর্ণভাবে বেইমানি করা।
তিনি আরও বলেন, একটি রাজনৈতিক দলের অতীতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করা রেকর্ড আছে, সেই দলের নেতারা ক্ষমা করার কথা বলছেন। গণহত্যাকারীদের কিসের ক্ষমা? গণহত্যাকারীদের ও গণহত্যায় জড়িত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ জড়িতদের অবশ্যই বিচার করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাবের নেতা কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, কৃষিবিদ শফিউল আলম দিদার, কৃষিবিদ ড. শফিকুল ইসলাম, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, কৃষিবিদ নুরুন্নবী ভূইয়া শ্যামল, কৃষিবিদ আনিসুর রহমান আনিস, কৃষিবিদ ড. আকিকুল ইসলাম আকিক, কৃষিবিদ ফেরদৌস হাওলাদার, কৃষিবিদ কেএম সানোয়ার আলম, কৃষিবিদ শাহাদাত হোসেন পারভেজ প্রমুখ ছিলেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশে গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য দায়ীদের মধ্যে নির্বাচন কমিশন (ইসি) অন্যতম।
তিনি বলেন, সাংবিধানিক ব্যবস্থা লঙ্ঘনের জন্য যারা দায়ী, তাদের বিচারের দাবি জানাচ্ছি। তাদের আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত।
বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন রুহুল কবির রিজভী এসব কথা বলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, দখল ও ডাকাতির নির্বাচনে আপনি এককভাবে ফলাফল ঘোষণা করেছেন। আপনি কেন পদত্যাগ করেনি? আপনারা কাছে চাকরিটাই বড় ছিল। দেশ ও রাষ্ট্রের কথা কি মনে ছিল না? আমাদের দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করার জন্য যেগুলো প্রতিষ্ঠান দায়ী, তার মধ্যে অন্যতম নির্বাচন কমিশন।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, পৃথিবী কাঁপানো শিশু-কিশোরদের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এক ভয়াবহ দানবের পতন হয়েছে। এ আন্দোলন ধারাবাহিকভাবে চালিয়ে আসছে বিএনপি, ২০ দলীয় জোট ও সমমনা জোটগুলো। ৫ আগস্টের একটি পটভূমির মধ্য দিয়ে স্বৈরাচার শেখ হাসিনার পতন হয়েছে। তাই স্বৈরাচারের দোসরদের সঙ্গে আঁতাত করা মানে শহীদের রক্তের সাথে সম্পূর্ণভাবে বেইমানি করা।
তিনি আরও বলেন, একটি রাজনৈতিক দলের অতীতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করা রেকর্ড আছে, সেই দলের নেতারা ক্ষমা করার কথা বলছেন। গণহত্যাকারীদের কিসের ক্ষমা? গণহত্যাকারীদের ও গণহত্যায় জড়িত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ জড়িতদের অবশ্যই বিচার করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে অ্যাবের নেতা কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, কৃষিবিদ শফিউল আলম দিদার, কৃষিবিদ ড. শফিকুল ইসলাম, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, কৃষিবিদ নুরুন্নবী ভূইয়া শ্যামল, কৃষিবিদ আনিসুর রহমান আনিস, কৃষিবিদ ড. আকিকুল ইসলাম আকিক, কৃষিবিদ ফেরদৌস হাওলাদার, কৃষিবিদ কেএম সানোয়ার আলম, কৃষিবিদ শাহাদাত হোসেন পারভেজ প্রমুখ ছিলেন।
নিউজ ডেস্ক/এসকে