পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বালিয়াতলী ইউনিয়নের ছাত্রদলকর্মী মো. তুহিন তালুকদার (২৪) ও তাঁর বড় ভাই কৃষক মো. হামিম তালুকদারকে (২৮) কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করার অভিযোগ উঠেছে। রোববার (১০ নভেম্বর) বিকালে উপজেলার বালিয়াতলী ইউনিয়নের লেমুপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আহত মো. তুহিন তালুকদার বলেন, ‘ইউনিয়িন শ্রমিক লীগ নেতা নাঈম তালুকদারের নেতৃত্বে ১০/১২ জন ধারালো অস্ত্র দিয়ে রাস্তায় ফেলে কুপিয়ে আমাকে জখম করে। আমাদের ডাকচিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসলে প্রাণে রক্ষা পাই। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।’
অভিযুক্ত নাঈম তালুকদার জানান, তুহিনের নেতৃত্বে আজ বিকালে তাদের বাড়িঘরে নারকীয় হামলা তাণ্ডব চালানো হয়। গুরুতর জখম করা হয় তার বাবা সোহেল তালুকদার, মা নাসিমা বেগম ও বোন তৃণামনিকে। তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেও হুমকি দেওয়া হয়। করা হয় গালাগাল। এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে তার বিরুদ্ধে অপ্রপ্রচার চালানো হচ্ছে।
কলাপাড়া থানার ওসি মো. জুয়েল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় লিখিত কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী হুমায়ুন সিকদার, সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সি, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট খন্দকার নাসির উদ্দিন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁরা জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিও জানান।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
আহত মো. তুহিন তালুকদার বলেন, ‘ইউনিয়িন শ্রমিক লীগ নেতা নাঈম তালুকদারের নেতৃত্বে ১০/১২ জন ধারালো অস্ত্র দিয়ে রাস্তায় ফেলে কুপিয়ে আমাকে জখম করে। আমাদের ডাকচিৎকারে আশেপাশের লোকজন ছুটে আসলে প্রাণে রক্ষা পাই। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।’
অভিযুক্ত নাঈম তালুকদার জানান, তুহিনের নেতৃত্বে আজ বিকালে তাদের বাড়িঘরে নারকীয় হামলা তাণ্ডব চালানো হয়। গুরুতর জখম করা হয় তার বাবা সোহেল তালুকদার, মা নাসিমা বেগম ও বোন তৃণামনিকে। তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে সেখানেও হুমকি দেওয়া হয়। করা হয় গালাগাল। এ ঘটনা ধামাচাপা দিতে তার বিরুদ্ধে অপ্রপ্রচার চালানো হচ্ছে।
কলাপাড়া থানার ওসি মো. জুয়েল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় লিখিত কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ ঘটনায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী হুমায়ুন সিকদার, সহসভাপতি জাহাঙ্গীর আলম তালুকদার, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুসা তাওহীদ নান্নু মুন্সি, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট খন্দকার নাসির উদ্দিন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তাঁরা জড়িত সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারের দাবিও জানান।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে