প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিবাসী শ্রমিকদের জন্য একটি বিশেষ লাউঞ্জ উদ্বোধন করেছেন।
সোমবার (১১ নভেম্বর) তিনি লাউঞ্জটি উদ্বোধন করেন। এ সময় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমাদের প্রবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। আমরা তাদের কাছে সবসময় কৃতজ্ঞ।’
তিনি বলেন, 'আমরা বিশ্বাস করি, এই লাউঞ্জ তাদের ভ্রমণকে সহজ করবে।’
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে এটিই প্রথম প্রবাসী লাউঞ্জ। এখানে বাংলাদেশী অভিবাসী শ্রমিকদের বিশ্রামের জন্য জায়গা এবং সুলভ মূল্যে খাবার পাওয়া যাবে। সুলভ মূল্যে খাবার পরিবেশনের জন্য এতে ভর্তুকি দেবে সরকার।
অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আসিফ নজরুল জন্মভূমির জন্য আত্মত্যাগ করা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিক এবং কোটি প্রবাসীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
বাংলাদেশে নিযুক্ত আইওএম মিশনের ডেপুটি চিফ ফাতিমা নুসরাত গাজালি জানান, জাতিসংঘ বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের সহায়তা করতে লাউঞ্জটিকে স্পন্সর করেছে।
‘এটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার একটি উদ্যোগ। আমরা এই উদ্যোগকে সমর্থন করতে পেরে আনন্দিত। এছাড়া, বিমানবন্দরে অভিবাসীদের সাহায্য করার জন্য আইওএম প্রায় ১০০ স্বেচ্ছাসেবককে স্পনসর করছে,’ বলেন তিনি।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সোমবার (১১ নভেম্বর) তিনি লাউঞ্জটি উদ্বোধন করেন। এ সময় অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আমাদের প্রবাসী শ্রমিকরা দেশ গড়ার কারিগর। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে তারা বড় ভূমিকা পালন করেছিল। আমরা তাদের কাছে সবসময় কৃতজ্ঞ।’
তিনি বলেন, 'আমরা বিশ্বাস করি, এই লাউঞ্জ তাদের ভ্রমণকে সহজ করবে।’
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে এটিই প্রথম প্রবাসী লাউঞ্জ। এখানে বাংলাদেশী অভিবাসী শ্রমিকদের বিশ্রামের জন্য জায়গা এবং সুলভ মূল্যে খাবার পাওয়া যাবে। সুলভ মূল্যে খাবার পরিবেশনের জন্য এতে ভর্তুকি দেবে সরকার।
অনুষ্ঠানে আইন ও প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা আসিফ নজরুল এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক আসিফ নজরুল জন্মভূমির জন্য আত্মত্যাগ করা বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিক এবং কোটি প্রবাসীর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান।
বাংলাদেশে নিযুক্ত আইওএম মিশনের ডেপুটি চিফ ফাতিমা নুসরাত গাজালি জানান, জাতিসংঘ বাংলাদেশি অভিবাসী শ্রমিকদের সহায়তা করতে লাউঞ্জটিকে স্পন্সর করেছে।
‘এটি মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার একটি উদ্যোগ। আমরা এই উদ্যোগকে সমর্থন করতে পেরে আনন্দিত। এছাড়া, বিমানবন্দরে অভিবাসীদের সাহায্য করার জন্য আইওএম প্রায় ১০০ স্বেচ্ছাসেবককে স্পনসর করছে,’ বলেন তিনি।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে