বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানীর ৩ থানার পৃথক ৪ হত্যা মামলায় সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান ও রাশেদ খান মেননসহ ৭ জনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত। সোমবার (১১ নভেম্বর) কারাগার থেকে তাদের ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ।
অন্যরা হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন, সাবেক এমপি আব্দুস সোবহান গোলাপ, ডিজিএফআইয়ের রেজাউল করিম, যুবলীগ নেতা কবির হোসেন।
তাঁদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাঁদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখান। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা যায়, পল্টন থানার যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় শাজাহান খান, রাশেদ খান মেনন, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন, আব্দুস সোবহান গোলাপকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন মনোয়ারা হাসপাতালের সামনে রফিকুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা মামলায় আহমদ হোসেনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত। এছাড়া মিরপুরের দুটি হত্যা মামলায় চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৫ সেপ্টেম্বর দিনগত রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে সাবেক নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া গত ২২ আগস্ট রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে রাশেদ খান মেননকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ৩ সেপ্টেম্বর রাতে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গত ২০ আগস্ট রাতে রাজধানীর গুলশান থেকে আহমদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত ২৫ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে গোলাপকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
অন্যরা হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহম্মদ হোসেন, সাবেক এমপি আব্দুস সোবহান গোলাপ, ডিজিএফআইয়ের রেজাউল করিম, যুবলীগ নেতা কবির হোসেন।
তাঁদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তারা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসান তাঁদের এসব মামলায় গ্রেপ্তার দেখান। এরপর তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
আদালত সূত্রে জানা যায়, পল্টন থানার যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় শাজাহান খান, রাশেদ খান মেনন, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন, আব্দুস সোবহান গোলাপকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানাধীন মনোয়ারা হাসপাতালের সামনে রফিকুল ইসলামকে গুলি করে হত্যা মামলায় আহমদ হোসেনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত। এছাড়া মিরপুরের দুটি হত্যা মামলায় চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৫ সেপ্টেম্বর দিনগত রাতে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকা থেকে সাবেক নৌ-পরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া গত ২২ আগস্ট রাজধানীর গুলশান এলাকা থেকে রাশেদ খান মেননকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ৩ সেপ্টেম্বর রাতে চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ। গত ২০ আগস্ট রাতে রাজধানীর গুলশান থেকে আহমদ হোসেনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গত ২৫ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম নাখালপাড়া থেকে গোলাপকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে