জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে দেয়া হাইকোর্টের ১০ বছরের সাজা স্থগিত করেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে এই মামলায় সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেছেন আপিল বিভাগ।
সোমবার (১১ নভেম্বর) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারপতির বেঞ্চে এ আদেশ দেন।
এ আদেশের পর খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে এ মামলাকে ব্যবহার করা হয়। বেআইনিভাবে দেয়া হয় সাজা।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। পরে হাইকোর্ট আপিল শুনানি করে সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করে দেন। বেগম খালেদা জিয়া ছাড়াও তারেক রহমানও এ মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত। ৬ আগস্ট এ মামলায় বেগম জিয়াকে দণ্ড থেকে মুক্তি দেন রাষ্ট্রপতি।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে খালেদা জিয়াসহ মোট ছয়জনের বিরুদ্ধে ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলায় অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালে মামলার অভিযোগপত্র দেয়া হলেও ২০১৪ সালের মার্চে মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের সাজা ও অর্থদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।
হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর ২০১৯ সালে আপিল বিভাগে পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘদিন পর রোববার (১০ নভেম্বর) এ বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানিতে দুদক আইনজীবী আসিফ হাসান বলেন, ট্রাস্টের টাকা খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেননি। টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই আছে। শুনানি শেষে এ বিষয়ে আদেশের জন্য সোমবার (১১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
সোমবার (১১ নভেম্বর) আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারপতির বেঞ্চে এ আদেশ দেন।
এ আদেশের পর খালেদা জিয়ার আইনজীবী জয়নুল আবেদীন বলেন, খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে এ মামলাকে ব্যবহার করা হয়। বেআইনিভাবে দেয়া হয় সাজা।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। পরে হাইকোর্ট আপিল শুনানি করে সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করে দেন। বেগম খালেদা জিয়া ছাড়াও তারেক রহমানও এ মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত। ৬ আগস্ট এ মামলায় বেগম জিয়াকে দণ্ড থেকে মুক্তি দেন রাষ্ট্রপতি।
২০০৮ সালের জুলাই মাসে খালেদা জিয়াসহ মোট ছয়জনের বিরুদ্ধে ঢাকার রমনা থানায় মামলাটি করেছিল দুর্নীতি দমন কমিশন। মামলায় অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০০৯ সালে মামলার অভিযোগপত্র দেয়া হলেও ২০১৪ সালের মার্চে মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়। এরপর ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের সাজা ও অর্থদণ্ড দেয় বিচারিক আদালত। এই রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া। এই আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন।
হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশের পর ২০১৯ সালে আপিল বিভাগে পৃথক দুটি লিভ টু আপিল করেন খালেদা জিয়া। দীর্ঘদিন পর রোববার (১০ নভেম্বর) এ বিষয়ে শুনানি হয়। শুনানিতে দুদক আইনজীবী আসিফ হাসান বলেন, ট্রাস্টের টাকা খালেদা জিয়া আত্মসাৎ করেননি। টাকা ট্রাস্টের ফান্ডেই আছে। শুনানি শেষে এ বিষয়ে আদেশের জন্য সোমবার (১১ নভেম্বর) দিন ধার্য করেন আপিল বিভাগ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে