শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, বর্তমান সরকারের বৈধতা হলো গণঅভ্যুত্থান। যেটা সিদ্ধান্ত হয়েছে সেটা হচ্ছে লিগ্যাল রেটিফিকেশন এবং অন্যান্য বিষয়।
রোববার (১০ নভেম্বর) সচিবালয়ে বর্তমান শ্রম পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ক সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
সরকারকে বৈধতা দিতে অধ্যাদেশ হচ্ছে এবং সংস্কার কাজ কতদূর এগুলো সে বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সরকারের বৈধতা হলো গণঅভ্যুত্থান। যেটা সিদ্ধান্ত হয়েছে সেটা হচ্ছে লিগ্যাল রেটিফিকেশন এবং অন্যান্য বিষয়। গত তিন মাস আমাদের কার্যক্রমের অগ্রগতি আপনারা দেখেছেন। সংস্কার কমিশনগুলোর সঙ্গে আমাদের প্রধান উপদেষ্টা নিয়মিত বসছেন। রিপোর্টের ভিত্তিতে সংস্কার কার্যক্রম চলবে।’
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপের জন্যই সংস্কার কমিশনগুলো গঠন করা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনার ভিত্তিতে স্টেকহোল্ডার ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সংস্কার কার্যক্রম শেষ করার রূপরেখা ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা আশা করি একটি নতুন বাংলাদেশ যেটার কথা আমরা মুখে বলছি, সেটার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। ‘ইতোমধ্যে ১০৬-এ (সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ) এ সরকারের বৈধতা দেয়া হয়েছে। যে অর্ডিন্যান্সের কথা বলা হচ্ছে সেটার মাধ্যমে আরও লিগ্যাল রেটিফিকেশন হবে’ বলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
তিনি বলেন, আমরা আগের মতো শ্রমিক মেরে সমস্যা সমাধান নয়, বেতন পরিশোধের জন্য মালিকদের সহযোগিতা করছি। তবে তাৎক্ষণিক সমাধান একটি জটিল বিষয়। আগের আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সভায় বাংলাদেশকে অপদস্থ হতে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবারের আইএলওর কাছে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ইতিবাচক এবং প্রশংসনীয়। আইএলওর করা মামলা তুলে নেয়ার বিষয়ে কয়েকটি দেশ বাংলাদেশের পক্ষে সমর্থন দিয়েছে। সূত্র : বাসস।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
রোববার (১০ নভেম্বর) সচিবালয়ে বর্তমান শ্রম পরিস্থিতি পর্যালোচনা বিষয়ক সমন্বয় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
সরকারকে বৈধতা দিতে অধ্যাদেশ হচ্ছে এবং সংস্কার কাজ কতদূর এগুলো সে বিষয়ে জানতে চাইলে উপদেষ্টা বলেন, ‘এই সরকারের বৈধতা হলো গণঅভ্যুত্থান। যেটা সিদ্ধান্ত হয়েছে সেটা হচ্ছে লিগ্যাল রেটিফিকেশন এবং অন্যান্য বিষয়। গত তিন মাস আমাদের কার্যক্রমের অগ্রগতি আপনারা দেখেছেন। সংস্কার কমিশনগুলোর সঙ্গে আমাদের প্রধান উপদেষ্টা নিয়মিত বসছেন। রিপোর্টের ভিত্তিতে সংস্কার কার্যক্রম চলবে।’
তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপের জন্যই সংস্কার কমিশনগুলো গঠন করা হয়েছে। সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনার ভিত্তিতে স্টেকহোল্ডার ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সংস্কার কার্যক্রম শেষ করার রূপরেখা ইতোমধ্যে দেয়া হয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা আশা করি একটি নতুন বাংলাদেশ যেটার কথা আমরা মুখে বলছি, সেটার বাস্তবায়ন সম্ভব হবে। ‘ইতোমধ্যে ১০৬-এ (সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ) এ সরকারের বৈধতা দেয়া হয়েছে। যে অর্ডিন্যান্সের কথা বলা হচ্ছে সেটার মাধ্যমে আরও লিগ্যাল রেটিফিকেশন হবে’ বলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
তিনি বলেন, আমরা আগের মতো শ্রমিক মেরে সমস্যা সমাধান নয়, বেতন পরিশোধের জন্য মালিকদের সহযোগিতা করছি। তবে তাৎক্ষণিক সমাধান একটি জটিল বিষয়। আগের আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার (আইএলও) সভায় বাংলাদেশকে অপদস্থ হতে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবারের আইএলওর কাছে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ইতিবাচক এবং প্রশংসনীয়। আইএলওর করা মামলা তুলে নেয়ার বিষয়ে কয়েকটি দেশ বাংলাদেশের পক্ষে সমর্থন দিয়েছে। সূত্র : বাসস।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে