নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ কর্মসূচি ঘোষণা করলেও মাঠে নেই কোন নেতাকর্মী। রোববার (১০ নভেম্বর) রাজধানীর জিরো পয়েন্টর নূর হোসেন চত্বরে গিয়ে দলটির কোন নেতাকর্মীর দেখা মেলেনি। এতে নিজ দলের কর্মীরাও হতাশ হয়ে পড়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, কর্মসূচি ঘোষণা করলেও জিরো পয়েন্টের নূর হোসেন চত্বরে দেখা নেই আওয়ামী লীগের। সকাল থেকে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল, ছাত্রসংগঠন ও সাধারণ ছাত্র-জনতা সেখানে অবস্থান করছেন। এ সময় একজন বয়স্ক লোক নিজেকে আওয়ামী লীগের নেতা দাবি করে জয় বাংলা স্লোগান নিলে বিক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।
বিকেল ৩টায় আওয়ামী লীগের কর্মসূচি থাকলেও নির্ধারিত সময়ে তাদের দেখা মেলেনি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে আওয়ামী লীগের ১২ জন নেতাকর্মীকে গুলিস্তান এলাকায় আসতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে ৯ জন পুরুষকর্মী গণপিটুনির শিকার হন। মারধরের পর তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। ৩ জন ছিলেন নারীকর্মী। তাঁরা বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ এলাকায় এসে আবার চলে যান।
দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলেও রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে তৈরি করা হয় অস্থায়ী মঞ্চ। মঞ্চের সামনে দুপুর ১২টা নাগাদ উপস্থিত হন কয়েক হাজার ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতা দখলে নেয় পুরো জিরো পয়েন্ট এলাকা।
অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে অবস্থিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন বিএনপির কয়েক হাজার নেতাকর্মী। এ ছাড়া গুলিস্তান এলাকায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের দেখা গেছে।
গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ একটা ম্যাসাকার করতে চায়। এই দলটা একটা সাইকোপ্যাথের দল। আমরা এখানে আছি। দেখতে চাই তাদের মাথায় কত বিষ। তাদের লেজে কত বিষ। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পিটিয়ে তাদের বিষ নামানো হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে খুনের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।
গত শুক্রবার (৮ নভেম্বর) নিজেদের ফেসবুক পেজে আওয়ামী লীগ ঘোষণা দেয়, রোববার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ করবেন তারা। তারপর ওই পেজে টানা প্রচার চালানো হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত দুদিন আলোচনার মূল কেন্দ্রে ছিল আওয়ামী লীগের এ কর্মসূচি। শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে ফেসবুকে ছড়ানো হয়, বিভিন্ন জেলা থেকে আওয়ামী লীগের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ঢাকামুখী হচ্ছেন। এতে তৈরি হয় রাজনৈতিক অস্থিরতা। একইসঙ্গে জনমনেও ভীতি তৈরি হয়। আওয়ামী লীগের এমন ঘোষণার পর পাল্টা কর্মসূচি দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তারা রোববার দুপুর ১২টা থেকে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
সরেজমিনে দেখা যায়, কর্মসূচি ঘোষণা করলেও জিরো পয়েন্টের নূর হোসেন চত্বরে দেখা নেই আওয়ামী লীগের। সকাল থেকে বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল, ছাত্রসংগঠন ও সাধারণ ছাত্র-জনতা সেখানে অবস্থান করছেন। এ সময় একজন বয়স্ক লোক নিজেকে আওয়ামী লীগের নেতা দাবি করে জয় বাংলা স্লোগান নিলে বিক্ষুব্ধ জনতা তাঁকে গণপিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করে।
বিকেল ৩টায় আওয়ামী লীগের কর্মসূচি থাকলেও নির্ধারিত সময়ে তাদের দেখা মেলেনি। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে আওয়ামী লীগের ১২ জন নেতাকর্মীকে গুলিস্তান এলাকায় আসতে দেখা যায়। তাদের মধ্যে ৯ জন পুরুষকর্মী গণপিটুনির শিকার হন। মারধরের পর তাদের পুলিশে সোপর্দ করা হয়। ৩ জন ছিলেন নারীকর্মী। তাঁরা বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ এলাকায় এসে আবার চলে যান।
দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মাঠে না থাকলেও রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের দক্ষিণ গেটে তৈরি করা হয় অস্থায়ী মঞ্চ। মঞ্চের সামনে দুপুর ১২টা নাগাদ উপস্থিত হন কয়েক হাজার ছাত্র-জনতা। ছাত্র-জনতা দখলে নেয় পুরো জিরো পয়েন্ট এলাকা।
অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে অবস্থিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন বিএনপির কয়েক হাজার নেতাকর্মী। এ ছাড়া গুলিস্তান এলাকায় লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি, গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীদের দেখা গেছে।
গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ একটা ম্যাসাকার করতে চায়। এই দলটা একটা সাইকোপ্যাথের দল। আমরা এখানে আছি। দেখতে চাই তাদের মাথায় কত বিষ। তাদের লেজে কত বিষ। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পিটিয়ে তাদের বিষ নামানো হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে খুনের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।
গত শুক্রবার (৮ নভেম্বর) নিজেদের ফেসবুক পেজে আওয়ামী লীগ ঘোষণা দেয়, রোববার (১০ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় শহীদ নূর হোসেন দিবস উপলক্ষ্যে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে বিক্ষোভ করবেন তারা। তারপর ওই পেজে টানা প্রচার চালানো হয়। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গত দুদিন আলোচনার মূল কেন্দ্রে ছিল আওয়ামী লীগের এ কর্মসূচি। শনিবার (৯ নভেম্বর) রাতে ফেসবুকে ছড়ানো হয়, বিভিন্ন জেলা থেকে আওয়ামী লীগের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী ঢাকামুখী হচ্ছেন। এতে তৈরি হয় রাজনৈতিক অস্থিরতা। একইসঙ্গে জনমনেও ভীতি তৈরি হয়। আওয়ামী লীগের এমন ঘোষণার পর পাল্টা কর্মসূচি দেয় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। তারা রোববার দুপুর ১২টা থেকে জিরো পয়েন্ট এলাকায় অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা দেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে