রাজধানীর গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের লীগের কার্যালয়ের সামনে ‘জয় বাংলা স্লোগান ও শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসবেন বলায় গণপিটুনি দিয়ে বয়স্ক এক ব্যক্তিকে পুলিশকে সোপর্দ করেছে বিএনপি ও ছাত্র-জনতা।
রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি বিক্ষোভের মাঝে হঠাৎ এসে বলেন, শেখ হাসিনা চলে আসবেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। জয় বাংলা বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এরপরই বিক্ষোভকারীরা তাঁকে বেধড়ক পিটুনি দেন। তাৎক্ষণিকভাবে ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি। এছাড়া আরও বেশ কয়েকজনকে বেধড়ক পেটানো হয়েছে।
উপস্থিত ছাত্র-জনতা জানায়, আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে ঘিরে এই নেতা তাঁর কয়েকজন কর্মী নিয়ে কার্যালয়ে এসেছিলেন। উপস্থিত ছাত্র-জনতা তাকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। এ সময় তার সঙ্গের কর্মীরা পালিয়ে যায়।
গুলশান কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান বলেন, কেউ এসে নিজেকে ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ বললেই মারার আগে যাচাই-বাছাই করা উচিত। যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগ তারা গোপনে ষড়যন্ত্র করে মাঠে নিরীহ লোকদের পাঠাচ্ছেন। আর কাউকে পেলেই মারতে হবে কেন? তাকে পুলিশে দিয়ে দিলেই তো ভালো। তিনি আরও বলেন, আমরা না থাকলে এই মুরুব্বি মারা যেতো। আমরা চাই না কোনো মব জাস্টিস হোক। ফ্যাসিবাদীরা চাচ্ছে, নিরীহ লোকদের পাঠিয়ে গণপিটুনি খাওয়াতে। এতে তারা সুযোগ নেবে।
গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ একটা ম্যাসাকার করতে চায়। এই দলটা একটা সাইকোপ্যাথের দল। আমরা এখানে আছি। দেখতে চাই তাদের মাথায় কত বিষ। তাদের লেজে কত বিষ। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পিটিয়ে তাদের বিষ নামানো হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে খুনের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।
উল্লেখ্য, ১০ নভেম্বর নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এ ঘোষণায় তাদের কর্মসূচি প্রতিহত করতে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/ এসকে
রোববার (১০ নভেম্বর) দুপুরে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই ব্যক্তি বিক্ষোভের মাঝে হঠাৎ এসে বলেন, শেখ হাসিনা চলে আসবেন। আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা। জয় বাংলা বলে স্লোগান দেওয়া শুরু করেন। এরপরই বিক্ষোভকারীরা তাঁকে বেধড়ক পিটুনি দেন। তাৎক্ষণিকভাবে ওই ব্যক্তির পরিচয় পাওয়া যায়নি। এছাড়া আরও বেশ কয়েকজনকে বেধড়ক পেটানো হয়েছে।
উপস্থিত ছাত্র-জনতা জানায়, আওয়ামী লীগের কর্মসূচিকে ঘিরে এই নেতা তাঁর কয়েকজন কর্মী নিয়ে কার্যালয়ে এসেছিলেন। উপস্থিত ছাত্র-জনতা তাকে আটক করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়। এ সময় তার সঙ্গের কর্মীরা পালিয়ে যায়।
গুলশান কমার্স কলেজের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান বলেন, কেউ এসে নিজেকে ছাত্রলীগ বা আওয়ামী লীগ বললেই মারার আগে যাচাই-বাছাই করা উচিত। যারা প্রকৃত আওয়ামী লীগ তারা গোপনে ষড়যন্ত্র করে মাঠে নিরীহ লোকদের পাঠাচ্ছেন। আর কাউকে পেলেই মারতে হবে কেন? তাকে পুলিশে দিয়ে দিলেই তো ভালো। তিনি আরও বলেন, আমরা না থাকলে এই মুরুব্বি মারা যেতো। আমরা চাই না কোনো মব জাস্টিস হোক। ফ্যাসিবাদীরা চাচ্ছে, নিরীহ লোকদের পাঠিয়ে গণপিটুনি খাওয়াতে। এতে তারা সুযোগ নেবে।
গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম সদস্যসচিব মো. তারেক রহমান বলেন, আওয়ামী লীগ একটা ম্যাসাকার করতে চায়। এই দলটা একটা সাইকোপ্যাথের দল। আমরা এখানে আছি। দেখতে চাই তাদের মাথায় কত বিষ। তাদের লেজে কত বিষ। মাথা থেকে পা পর্যন্ত পিটিয়ে তাদের বিষ নামানো হবে। জুলাই অভ্যুত্থানে খুনের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগ কোনো কর্মসূচি করতে পারবে না।
উল্লেখ্য, ১০ নভেম্বর নূর হোসেন দিবস উপলক্ষে কর্মসূচি ঘোষণা করে আওয়ামী লীগ। এ ঘোষণায় তাদের কর্মসূচি প্রতিহত করতে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/ এসকে