শহীদ নূর হোসেন দিবসকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছে বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। রোববার (১০ নভেম্বর) সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু এভিনিউতে আওয়ামী লীগ অফিসের সামনে জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা।
বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ধীরে ধীরে বিক্ষোভে যোগ দেবেন। অন্যদিকে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন চত্বরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন। জিরো পয়েন্টে বিএনপি ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত রয়েছেন। অন্যদিকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন চত্বরে অবস্থান নিয়েছেন ছাত্ররা। সেখানে সাঁজোয়া যান ও জলকামানের গাড়ি নিয়ে সতর্ক অবস্থানে আছেন পুলিশ সদস্যরাও।
এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীদের বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে দেখা যায়। আধা ঘণ্টা পরপর ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে নূর চত্বর হয়ে আবার ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী জানায়, বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের আরও নেতাকর্মী গুলিস্তানে উপস্থিত হচ্ছেন। তারা ধীরে ধীরে বিক্ষোভে যোগ দেবেন।
জানা গেছে, শহীদ নূর হোসেন স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে রোববার বিকেলে গুলিস্তানে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিপরীতে একই দিনে ওই স্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গণজমায়েতের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাতে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আওয়ামী লীগ জানায়, রোববার (১০ নভেম্বর) শহীদ নূর হোসেনের স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে জিরো পয়েন্টে শহীদ নূর হোসেন চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল করবে দলটি।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটি তাদের ফেসবুক পেজে জানায়, ‘পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে’ রোববার জিরো পয়েন্টে গণজমায়েত করবে তারা।’
এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও আওয়ামী লীগকে কর্মসূচি পালন করতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এমন অবস্থায় রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াও এ বিষয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, গণহত্যাকারী ও নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/ এসকে
ভিডিও : আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে বিএনপির অবস্থান
বিক্ষোভকারীরা জানিয়েছেন, বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ধীরে ধীরে বিক্ষোভে যোগ দেবেন। অন্যদিকে রাজধানীর জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন চত্বরে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল পুষ্পস্তবক অর্পণ করেছেন। জিরো পয়েন্টে বিএনপি ও তাদের অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত রয়েছেন। অন্যদিকে গুলিস্তান জিরো পয়েন্টে নূর হোসেন চত্বরে অবস্থান নিয়েছেন ছাত্ররা। সেখানে সাঁজোয়া যান ও জলকামানের গাড়ি নিয়ে সতর্ক অবস্থানে আছেন পুলিশ সদস্যরাও।
এ সময় বিএনপি নেতাকর্মীদের বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিতে দেখা যায়। আধা ঘণ্টা পরপর ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে নূর চত্বর হয়ে আবার ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে জড়ো হচ্ছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপির একাধিক নেতাকর্মী জানায়, বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের আরও নেতাকর্মী গুলিস্তানে উপস্থিত হচ্ছেন। তারা ধীরে ধীরে বিক্ষোভে যোগ দেবেন।
জানা গেছে, শহীদ নূর হোসেন স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে রোববার বিকেলে গুলিস্তানে বিক্ষোভ মিছিল করার ঘোষণা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিপরীতে একই দিনে ওই স্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে গণজমায়েতের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রাতে দলের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে আওয়ামী লীগ জানায়, রোববার (১০ নভেম্বর) শহীদ নূর হোসেনের স্মরণে ও ‘অগণতান্ত্রিক শক্তির অপসারণ এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার’ দাবিতে জিরো পয়েন্টে শহীদ নূর হোসেন চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল করবে দলটি।
শনিবার (৯ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে পাল্টা কর্মসূচি ঘোষণা করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। সংগঠনটি তাদের ফেসবুক পেজে জানায়, ‘পতিত স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে’ রোববার জিরো পয়েন্টে গণজমায়েত করবে তারা।’
এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেও আওয়ামী লীগকে কর্মসূচি পালন করতে না দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে। এমন অবস্থায় রাজধানীর আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়াও এ বিষয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, গণহত্যাকারী ও নিষিদ্ধ সংগঠনের কেউ কর্মসূচি করার চেষ্টা করলে কঠোর ব্যবস্থা নেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/ এসকে
ভিডিও : আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে বিএনপির অবস্থান