রাজধানীর রামপুরা থেকে এক নবদম্পতির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শনিবার (৯ নভেম্বর) দুপুরে লাশ দুটি উদ্ধারের পর ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
মৃত মো. জুবায়ের হোসেন বিপুল (২১) মোটরসাইকেল মিস্ত্রি এবং তার স্ত্রী মনিসা আক্তার (১৯) একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। জুবায়েরের মরদেহ ফ্যানের সঙ্গে এবং মাইসার মরদেহ জানালার গ্রিলে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছিল।
রামপুরা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ বাসেদ মিয়া গণমাধ্যমকে জানান, খবর পেয়ে রামপুরার হাজীপাড়ার একটি কক্ষের দরজা ভেঙে স্বামী জুবায়েরকে ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচানো এবং স্ত্রী মনিসা আক্তারকে গ্রিলের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় উদ্ধার করি। পরে দ্রুত তাদের ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে তারা দুজন মারা গেছেন বলে জানান দায়িত্বরত চিকিৎসক।
তিনি আরও জানান, নিহতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে আমরা জানতে পেরেছি মাত্র ২ মাস আগে নিজেদের পছন্দে বিয়ে করেন তারা। জুবায়ের একটি মোটরসাইকেলের গ্যারেজের মালিক ছিলেন। আর তার স্ত্রী গৃহিণী হিসেবেই বাসায় থাকতেন। আমাদের ধারণা, পারিবারিক কলহের জেরে এই ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে। তাদের পরিবারের সদস্যদের খবর দিয়েছি। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
জানা যায়, জুবায়ের পাবনা সদরের বলরামপুর গ্রামের মো. আজিম উদ্দিনের ছেলে। তার স্ত্রী মনিসা আক্তার গাজীপুরের কাপাসিয়া থানার নলগাও গ্রামের হোসেন বেপারীর মেয়ে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
মৃত মো. জুবায়ের হোসেন বিপুল (২১) মোটরসাইকেল মিস্ত্রি এবং তার স্ত্রী মনিসা আক্তার (১৯) একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। জুবায়েরের মরদেহ ফ্যানের সঙ্গে এবং মাইসার মরদেহ জানালার গ্রিলে গলায় ফাঁস দেওয়া অবস্থায় ঝুলছিল।
রামপুরা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ বাসেদ মিয়া গণমাধ্যমকে জানান, খবর পেয়ে রামপুরার হাজীপাড়ার একটি কক্ষের দরজা ভেঙে স্বামী জুবায়েরকে ফ্যানের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচানো এবং স্ত্রী মনিসা আক্তারকে গ্রিলের সঙ্গে গলায় রশি পেঁচানো অবস্থায় উদ্ধার করি। পরে দ্রুত তাদের ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে তারা দুজন মারা গেছেন বলে জানান দায়িত্বরত চিকিৎসক।
তিনি আরও জানান, নিহতের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে আমরা জানতে পেরেছি মাত্র ২ মাস আগে নিজেদের পছন্দে বিয়ে করেন তারা। জুবায়ের একটি মোটরসাইকেলের গ্যারেজের মালিক ছিলেন। আর তার স্ত্রী গৃহিণী হিসেবেই বাসায় থাকতেন। আমাদের ধারণা, পারিবারিক কলহের জেরে এই ঘটনাটি ঘটে থাকতে পারে। তাদের পরিবারের সদস্যদের খবর দিয়েছি। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
জানা যায়, জুবায়ের পাবনা সদরের বলরামপুর গ্রামের মো. আজিম উদ্দিনের ছেলে। তার স্ত্রী মনিসা আক্তার গাজীপুরের কাপাসিয়া থানার নলগাও গ্রামের হোসেন বেপারীর মেয়ে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে