কুড়িগ্রামের রাজারহাট রেলস্টেশনে ‘কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস’-এর যাত্রাবিরতির দাবিতে দ্বিতীয় দফায় রেলপথ অবরোধ করেছে এলাকাবাসি। শনিবার (৯ নভেম্বর) সকালে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস সাড়ে ৩ঘন্টা অবরোধ করে রাজারহাটের সর্বস্তরের মানুষজন।
এতে ঢাকাগামী যাত্রীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হয়। সেই সঙ্গে তাদের যাত্রা বাতিলের আশংকায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু সাড়ে ৩ঘন্টা পর ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ায় স্বস্তিতে ফিরেন যাত্রীরা। তবে এসময় রেলযাত্রীরাও যাত্রী হয়রানী নিরসনে রাজারহাট রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতির জন্য সম্মতি জ্ঞাপন করেন।
জানা যায়, ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজারহাট স্টেশন পৌছালে বিক্ষুব্ধ জনতা পূর্ব কর্মসূচি অনুযায়ি ট্রেনটি অবরোধ করে। রাজারহাটের সম্মিলিত ছাত্র-জনতার ব্যানারে এই অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয়। পরে রেল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা এবং সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় অবরোধ কর্মসূচি শেষ করেন বিক্ষুব্ধ জনতা। অবরুদ্ধ ট্রেনটি দুপুর ১২টায় রাজারহাট রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে দেয়া হয়। এতে এক্সপ্রেসের যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন।
কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেন, আগামী ১ মাসের মধ্যে টিকেটসহ রাজারহাটে রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতির প্রস্তাব ঢাকায় রেলভবনের মিটিংয়ে উঠবে। তারপর সিদ্ধান্ত হবে এলাকায় আন্তঃনগর ট্রেন বিরতি হবে কি-না।
অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন রেল-নৌ যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার আরিফ, সদস্য একেএম মোস্তফা জামান লেলিন, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আব্দুল কুদ্দুস, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম।
উল্লেখ, রাজারহাট রেল স্টেশনে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের যাত্রাবিরতির দাবিতে গত মাসে প্রথম দফায় আড়াই ঘন্টা রেল অবরোধ করেছিল বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা ও এলাকাবাসী।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
এতে ঢাকাগামী যাত্রীরা চরম দুর্ভোগের শিকার হয়। সেই সঙ্গে তাদের যাত্রা বাতিলের আশংকায় উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু সাড়ে ৩ঘন্টা পর ট্রেনটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়ায় স্বস্তিতে ফিরেন যাত্রীরা। তবে এসময় রেলযাত্রীরাও যাত্রী হয়রানী নিরসনে রাজারহাট রেলস্টেশনে যাত্রাবিরতির জন্য সম্মতি জ্ঞাপন করেন।
জানা যায়, ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজারহাট স্টেশন পৌছালে বিক্ষুব্ধ জনতা পূর্ব কর্মসূচি অনুযায়ি ট্রেনটি অবরোধ করে। রাজারহাটের সম্মিলিত ছাত্র-জনতার ব্যানারে এই অবরোধ কর্মসূচি পালিত হয়। পরে রেল কর্তৃপক্ষের আশ্বাসে কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা এবং সেনাবাহিনীর মধ্যস্থতায় অবরোধ কর্মসূচি শেষ করেন বিক্ষুব্ধ জনতা। অবরুদ্ধ ট্রেনটি দুপুর ১২টায় রাজারহাট রেলস্টেশন থেকে ছেড়ে দেয়া হয়। এতে এক্সপ্রেসের যাত্রীরা চরম ভোগান্তির শিকার হন।
কুড়িগ্রামের জেলা প্রশাসক নুসরাত সুলতানা বলেন, আগামী ১ মাসের মধ্যে টিকেটসহ রাজারহাটে রেল স্টেশনে যাত্রাবিরতির প্রস্তাব ঢাকায় রেলভবনের মিটিংয়ে উঠবে। তারপর সিদ্ধান্ত হবে এলাকায় আন্তঃনগর ট্রেন বিরতি হবে কি-না।
অবরোধ কর্মসূচি চলাকালে বক্তব্য রাখেন রেল-নৌ যোগাযোগ ও পরিবেশ উন্নয়ন গণকমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক খন্দকার আরিফ, সদস্য একেএম মোস্তফা জামান লেলিন, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক আব্দুল কুদ্দুস, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আরিফুল ইসলাম।
উল্লেখ, রাজারহাট রেল স্টেশনে কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের যাত্রাবিরতির দাবিতে গত মাসে প্রথম দফায় আড়াই ঘন্টা রেল অবরোধ করেছিল বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা ও এলাকাবাসী।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে