সব ধর্মের মানুষ মিলে সুন্দর একটি দেশ গড়ার আশা প্রকাশ করেছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দান ও বৌদ্ধ মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সেনপ্রধান বলেন, সম্প্রীতির একটি দেশ গড়ে তুলতে চাই। এটি বৌদ্ধ ধর্মের মূল মন্ত্র। সব ধর্মের মানুষ মিলে আমরা একটি সুন্দর দেশ গড়তে চাই।
তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চল থেকে অনেকেই এখানে এসেছেন। আমারা চাই, প্রতি বছর এভাবে দিনটি উদযাপন করা হোক। এজন্য সব ধরনের সহায়তা আমরা করব।
ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, পার্বত্য অঞ্চল আমাদের দেশের একটি বিশাল সম্পদ। তাই পার্বত্য অঞ্চলের শান্তির জন্য যা দরকার আমি তাই করব।
বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার উপ-সংঘরাজ ভদন্ত ধর্মপ্রিয় মহাথেরের সভাপতিত্ব এ মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান ধর্মদেশক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভদন্ত এস লোকজিত মহাথের।
বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন প্রতি বছরের মতো এবারও রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে বিপুল উৎসাহ-উদ্দিপনা আর ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে কঠিন চীবর দান পালন করছেন। এ উপলক্ষে শুক্রবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য, বৌদ্ধ শাস্ত্র মতে, প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে ভগবান গৌতম বুদ্ধের জীবদ্দশায় এই ধর্মীয় আচার প্রবর্তিত হয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সূতা কাটা শুরু করে কাপড় বয়ন, সেলাই ও রঙ করাসহ যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দান করা হয়ে থাকে বলে একে কঠিন চীবর দান হিসেবে অভিহিত করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দান ও বৌদ্ধ মহাসম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
সেনপ্রধান বলেন, সম্প্রীতির একটি দেশ গড়ে তুলতে চাই। এটি বৌদ্ধ ধর্মের মূল মন্ত্র। সব ধর্মের মানুষ মিলে আমরা একটি সুন্দর দেশ গড়তে চাই।
তিনি বলেন, পার্বত্য অঞ্চল থেকে অনেকেই এখানে এসেছেন। আমারা চাই, প্রতি বছর এভাবে দিনটি উদযাপন করা হোক। এজন্য সব ধরনের সহায়তা আমরা করব।
ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, পার্বত্য অঞ্চল আমাদের দেশের একটি বিশাল সম্পদ। তাই পার্বত্য অঞ্চলের শান্তির জন্য যা দরকার আমি তাই করব।
বাংলাদেশ সংঘরাজ ভিক্ষু মহাসভার উপ-সংঘরাজ ভদন্ত ধর্মপ্রিয় মহাথেরের সভাপতিত্ব এ মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান ধর্মদেশক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভদন্ত এস লোকজিত মহাথের।
বাংলাদেশ বুদ্ধিস্ট ফেডারেশন প্রতি বছরের মতো এবারও রাজধানীর মেরুল বাড্ডায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহারে বিপুল উৎসাহ-উদ্দিপনা আর ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে কঠিন চীবর দান পালন করছেন। এ উপলক্ষে শুক্রবার দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য, বৌদ্ধ শাস্ত্র মতে, প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে ভগবান গৌতম বুদ্ধের জীবদ্দশায় এই ধর্মীয় আচার প্রবর্তিত হয়। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সূতা কাটা শুরু করে কাপড় বয়ন, সেলাই ও রঙ করাসহ যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করে বৌদ্ধ ভিক্ষুদের দান করা হয়ে থাকে বলে একে কঠিন চীবর দান হিসেবে অভিহিত করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে