রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের স্টার্ট-আপ স্ট্যান্ডবাই বয়লার রুমে প্রথম ইগনিশনের মাধ্যমে বাষ্প সরবরাহ কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরামহীন এবং নিরাপদ পরিচালনের জন্য বয়লার রুমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রূপপুর এনপিপি’র প্রকল্প পরিচালক এবং রসাটমের মিডিয়া উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
রূপপুর এনপিপি’র প্রকল্প পরিচালক ড. জাহেদুল হাসান জানান, স্টার্ট-আপ স্ট্যান্ডবাই বয়লার রুমে উৎপাদিত বাষ্প বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কমিশনিং কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যার মধ্যে রয়েছে রিয়্যাক্টরের ‘হট রানিং’ এবং টার্বাইন কনডেনসারে ট্রায়াল ভ্যাকুয়াম সাপ্লাই। বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু অবস্থায় শিডিউল রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এই বয়লারটির প্রয়োজন পড়ে। এছাড়া প্রকল্প সাইটে বিভিন্ন স্থাপনায় গরম পানি সরবরাহ এবং জরুরি শটডাউনের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ ইউনিটের নিরাপদ পরিচালন নিশ্চিত করে।
এটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের বাংলাদেশ প্রকল্প বিষয়ক ভাইস-প্রেসিডেন্ট আলেক্সি দেইরি জানান, রূপপুর প্রকল্পের ক্ষেত্রে আমরা ধাপে ধাপে আমাদের লক্ষ্য অর্জন এবং অঙ্গীকারগুলো বাস্তবায়ন করছি। আমরা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অর্জন করেছি। সেটি হচ্ছে স্টার্ট-আপ স্ট্যান্ডবাই বয়লার রুম চালু করা হয়েছে। যা পরবর্তী কমিশনিং কাজে সহায়তা করবে এবং প্রকল্পের অনেকগুলো স্থাপনার অপারেশন্স নিশ্চিত করবে। এই সব কিছুই পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নিরাপদ অপারেশন্সের জন্য অত্যাবশ্যক।
উল্লেখ্য, রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় রূপপুরে নির্মিত হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। প্রকল্পটিতে দুটি বিদ্যুৎ ইউনিট থাকবে এবং এর মোট উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট। প্রতিটি ইউনিটে স্থাপিত হবে ৩ প্রজন্মের রুশ ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টর যা সব আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা চাহিদা পূরণে সক্ষম। রসাটম প্রকৌশল শাখা জেনারেল ডিজাইনার এবং কন্ট্রাকটর হিসেবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) রূপপুর এনপিপি’র প্রকল্প পরিচালক এবং রসাটমের মিডিয়া উইং এ তথ্য জানিয়েছে।
রূপপুর এনপিপি’র প্রকল্প পরিচালক ড. জাহেদুল হাসান জানান, স্টার্ট-আপ স্ট্যান্ডবাই বয়লার রুমে উৎপাদিত বাষ্প বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কমিশনিং কার্যক্রমের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যার মধ্যে রয়েছে রিয়্যাক্টরের ‘হট রানিং’ এবং টার্বাইন কনডেনসারে ট্রায়াল ভ্যাকুয়াম সাপ্লাই। বিদ্যুৎকেন্দ্র চালু অবস্থায় শিডিউল রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এই বয়লারটির প্রয়োজন পড়ে। এছাড়া প্রকল্প সাইটে বিভিন্ন স্থাপনায় গরম পানি সরবরাহ এবং জরুরি শটডাউনের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ ইউনিটের নিরাপদ পরিচালন নিশ্চিত করে।
এটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের বাংলাদেশ প্রকল্প বিষয়ক ভাইস-প্রেসিডেন্ট আলেক্সি দেইরি জানান, রূপপুর প্রকল্পের ক্ষেত্রে আমরা ধাপে ধাপে আমাদের লক্ষ্য অর্জন এবং অঙ্গীকারগুলো বাস্তবায়ন করছি। আমরা আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য অর্জন করেছি। সেটি হচ্ছে স্টার্ট-আপ স্ট্যান্ডবাই বয়লার রুম চালু করা হয়েছে। যা পরবর্তী কমিশনিং কাজে সহায়তা করবে এবং প্রকল্পের অনেকগুলো স্থাপনার অপারেশন্স নিশ্চিত করবে। এই সব কিছুই পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রটির নিরাপদ অপারেশন্সের জন্য অত্যাবশ্যক।
উল্লেখ্য, রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় রূপপুরে নির্মিত হচ্ছে বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র। প্রকল্পটিতে দুটি বিদ্যুৎ ইউনিট থাকবে এবং এর মোট উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াট। প্রতিটি ইউনিটে স্থাপিত হবে ৩ প্রজন্মের রুশ ভিভিইআর-১২০০ রিয়্যাক্টর যা সব আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা চাহিদা পূরণে সক্ষম। রসাটম প্রকৌশল শাখা জেনারেল ডিজাইনার এবং কন্ট্রাকটর হিসেবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে