বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত হৃদয় তরুয়াকে স্মরণ করে পটুয়াখালীতে "হৃদয় তরুয়া চত্তর" উদ্বোধন করা হয়েছে। পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে সার্কিট হাউস সংলগ্ন ঝাউতলা রোডে এই গোলচত্তরটি উদ্বোধন করেন।
অনুষ্ঠানে হৃদয় তরুয়ার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বাবা রতন তরুয়া। অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার উপপরিচালক ও উপসচিব জুয়েল রানা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) যাদব সরকার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ তারেক হাওলাদার এবং সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: সাকিবুল আলম। এছাড়াও, সেনাবাহিনীর মেজর সামিউল এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আহমাদ মাইনুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক ও ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সদর থানা সভাপতি কামাল হোসেন এবং ছাত্র প্রতিনিধিরা, যার মধ্যে ছিলেন তোফাজ্জেল হোসেন, মো: সজিবুল ইসলাম সালমান, রিফায়েত কবির খান, সাগর চৌধুরী, আবু রাইয়ান মো. সাকের, নাজমুল হক সাধীন, মো: সাফায়েত সাফী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে হৃদয় তরুয়ার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করেন। জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন বলেন, "হৃদয় তরুয়ার স্মরণে এই চত্তর তার সাহসী আন্দোলনের স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে চিরকাল আমাদের সামনে থাকবে এবং তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।"
এই বিশেষ চত্তর নির্মাণের মাধ্যমে হৃদয় তরুয়ার স্বপ্ন এবং লক্ষ্যকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করেন উপস্থিত সকলেই।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
অনুষ্ঠানে হৃদয় তরুয়ার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বাবা রতন তরুয়া। অন্যদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সরকার উপপরিচালক ও উপসচিব জুয়েল রানা, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) যাদব সরকার, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ তারেক হাওলাদার এবং সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মো: সাকিবুল আলম। এছাড়াও, সেনাবাহিনীর মেজর সামিউল এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) আহমাদ মাইনুল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
রাজনৈতিক ও ছাত্র প্রতিনিধিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি সদর থানা সভাপতি কামাল হোসেন এবং ছাত্র প্রতিনিধিরা, যার মধ্যে ছিলেন তোফাজ্জেল হোসেন, মো: সজিবুল ইসলাম সালমান, রিফায়েত কবির খান, সাগর চৌধুরী, আবু রাইয়ান মো. সাকের, নাজমুল হক সাধীন, মো: সাফায়েত সাফী প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে হৃদয় তরুয়ার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে তাঁর অবদানের কথা স্মরণ করেন। জেলা প্রশাসক আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন বলেন, "হৃদয় তরুয়ার স্মরণে এই চত্তর তার সাহসী আন্দোলনের স্মৃতিচিহ্ন হিসেবে চিরকাল আমাদের সামনে থাকবে এবং তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে।"
এই বিশেষ চত্তর নির্মাণের মাধ্যমে হৃদয় তরুয়ার স্বপ্ন এবং লক্ষ্যকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নেওয়ার অঙ্গীকার করেন উপস্থিত সকলেই।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে