কুয়াকাটায় জেলে মুনসুর আলীর জালে ধরা পড়ল দুই কেজি ৩০৪ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ। নিলামে এক লাখ দশ হাজার টাকা মন দরে বিক্রি হয় মাছটি। এতে মাছটির দাম হয়েছে ৬ হাজার ৩২৫ টাকা। বুধবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে কুয়াকাটা সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে মুনসুর আলির জালে এ মাছটি ধরা পড়ে।
কুয়াকাটা মাছ বাজারের ঘরামী ফিস আড়তে মাছটি নিলামে ফিস ভ্যালীর পক্ষে মো: হাসান ৬ হাজার ৩২৫ টাকায় কিনে নেন। নিষেধাজ্ঞা পরে এই প্রথম বড় ইলিশের দেখা মিলছে। এসময় মাছটি এক নজর দেখার জন্য অনেকেই ভিড় করেন।
জেলে মুনসুর বলেন, ২২ দিনের অবরোধ শেষে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সাগরে গিয়ে জাল ফেলি। এসময় এ বড় মাছটি আমাদের জালে ধরা পড়ে। বড় মাছের চাহিদা বেশি, দামও ভালো। সাগরে এমনিতেও এখন বেশি মাছ মিলছে না। তবে বড় মাছ পাওয়ার আনন্দ অনেক বেশি।
আড়ত মালিক রেজাউল ইসলাম জানান, এত বড় মাছ এই বাজারে খুব কম পাওয়া যায়। তাই নিলামে এক লাখ দশ হাজার টাকা মন দরে বিক্রি হয় মাছটি। এতে মাছটির দাম হয়েছে ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এটি আসলেই ভালো খবর। এ সাইজের মাছ মূলত গভীর সমুদ্রে থাকে, সমুদ্রের মোহনায় পলি পরার কারণে গভীরতা কমে যাচ্ছে, তাই সমুদ্র মোহনা খনন এবং জালের প্রশস্ততা বাড়ালে এ মাছ বেশি ধরা পড়বে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
কুয়াকাটা মাছ বাজারের ঘরামী ফিস আড়তে মাছটি নিলামে ফিস ভ্যালীর পক্ষে মো: হাসান ৬ হাজার ৩২৫ টাকায় কিনে নেন। নিষেধাজ্ঞা পরে এই প্রথম বড় ইলিশের দেখা মিলছে। এসময় মাছটি এক নজর দেখার জন্য অনেকেই ভিড় করেন।
জেলে মুনসুর বলেন, ২২ দিনের অবরোধ শেষে মাছ ধরার উদ্দেশ্যে সাগরে গিয়ে জাল ফেলি। এসময় এ বড় মাছটি আমাদের জালে ধরা পড়ে। বড় মাছের চাহিদা বেশি, দামও ভালো। সাগরে এমনিতেও এখন বেশি মাছ মিলছে না। তবে বড় মাছ পাওয়ার আনন্দ অনেক বেশি।
আড়ত মালিক রেজাউল ইসলাম জানান, এত বড় মাছ এই বাজারে খুব কম পাওয়া যায়। তাই নিলামে এক লাখ দশ হাজার টাকা মন দরে বিক্রি হয় মাছটি। এতে মাছটির দাম হয়েছে ৬ হাজার ৩২৫ টাকা।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এটি আসলেই ভালো খবর। এ সাইজের মাছ মূলত গভীর সমুদ্রে থাকে, সমুদ্রের মোহনায় পলি পরার কারণে গভীরতা কমে যাচ্ছে, তাই সমুদ্র মোহনা খনন এবং জালের প্রশস্ততা বাড়ালে এ মাছ বেশি ধরা পড়বে।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে