পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ধরা পড়ল ১৪ কেজি ওজনের একটি সামুদ্রিক লম্বু পোয়া মাছ। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) রাতে জেলে ইলিয়াস মাঝির জালে বিশাল আকৃতির এই মাছটি ধরা পড়ে। তবে দামে সন্তুষ্ট হতে পারেননি তিনি। কারণ মাছটি মাত্র ১০ হাজার ৫শ’ টাকায় বিক্রি হয়েছে।
ইলিয়াস মাঝি কলাপাড়ার গঙ্গামতি এলাকার বাসিন্দা। তিনি মুলত ছোট্ট ট্রলার নিয়ে লাক্কা কোরাল মাছ শিকার করেন। কুয়াকাটা মেয়র বাজারে বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে মেসার্স সাথী ফিসের আড়তে নিলে মাছটি আল-আমিন নামের এক মৎস্য ব্যবসায়ী কিনে নেন। নিষেধাজ্ঞার পরে মাছটি পেয়ে আল- আমিন খুব খুশি রয়েছেন। তবে আর একটু দাম পেলে আরো খুশি হতে পারতেন বলে জানান ইলিয়াস মাঝি।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এই মাছটির নাম লম্বু পোয়া। বছরের দুইবার সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছের প্রজনন বৃদ্ধিসহ উৎপাদন বৃদ্ধিতে মৎস্য বিভাগের পক্ষ থেকে নিয়মিত নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। যে কারণে ইলিশের পাশাপাশি এখন পাঙ্গাশ, পোয়া, কোরালসহ সামুদ্রিক অনেক মাছের প্রজনন এবং বড় হওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এতে জেলেরা লাভবান হচ্ছেন ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
ইলিয়াস মাঝি কলাপাড়ার গঙ্গামতি এলাকার বাসিন্দা। তিনি মুলত ছোট্ট ট্রলার নিয়ে লাক্কা কোরাল মাছ শিকার করেন। কুয়াকাটা মেয়র বাজারে বুধবার (৬ নভেম্বর) দুপুরে মেসার্স সাথী ফিসের আড়তে নিলে মাছটি আল-আমিন নামের এক মৎস্য ব্যবসায়ী কিনে নেন। নিষেধাজ্ঞার পরে মাছটি পেয়ে আল- আমিন খুব খুশি রয়েছেন। তবে আর একটু দাম পেলে আরো খুশি হতে পারতেন বলে জানান ইলিয়াস মাঝি।
কলাপাড়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা অপু সাহা বলেন, এই মাছটির নাম লম্বু পোয়া। বছরের দুইবার সমুদ্রে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি সামুদ্রিক মাছের প্রজনন বৃদ্ধিসহ উৎপাদন বৃদ্ধিতে মৎস্য বিভাগের পক্ষ থেকে নিয়মিত নদীতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। যে কারণে ইলিশের পাশাপাশি এখন পাঙ্গাশ, পোয়া, কোরালসহ সামুদ্রিক অনেক মাছের প্রজনন এবং বড় হওয়ার সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এতে জেলেরা লাভবান হচ্ছেন ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে