ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের আমেরিকান সেন্টারে আয়োজিত হয়েছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণ অনুষ্ঠান। বুধবার (৬ নভেম্বর) মার্কিন দূতাবাস বিশেষ এই আয়োজন করে।
এ আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এবং অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের সুযোগ পেয়েছে। অনুষ্ঠানে তরুণ নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অংশগ্রহণমূলক কার্যক্রমের মধ্যে ছিল প্রতীকী নির্বাচন, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা ভোট দেন। এ ছাড়া, দুটি প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি আপডেটের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ফলাফল পর্যবেক্ষণ করেন, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ দেয়।
অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স মেগান বোলডিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া গণতন্ত্রের জীবন্ত উদাহরণ। বাংলাদেশের তরুণদের এই অভিজ্ঞতায় সম্পৃক্ত করে আমরা গণতন্ত্রের গুরুত্ব এবং নাগরিক অংশগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও ভালো বোঝার সুযোগ করে দিতে চাই। আমরা আশা করি, এই আয়োজন ভবিষ্যতের নেতা-নেত্রীদের অনুপ্রাণিত করবে, যেন তারা তাদের নিজস্ব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিজেদের কণ্ঠস্বরের মূল্যায়ন করে। এই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ অনুষ্ঠানটি দূতাবাসের আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রসারের প্রচেষ্টার একটি অংশ বলে মনে করছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
এ আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণ সমাজ এবং অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণের সুযোগ পেয়েছে। অনুষ্ঠানে তরুণ নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন অংশগ্রহণমূলক কার্যক্রমের মধ্যে ছিল প্রতীকী নির্বাচন, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা ভোট দেন। এ ছাড়া, দুটি প্যানেল আলোচনাও অনুষ্ঠিত হয়। অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি আপডেটের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী ফলাফল পর্যবেক্ষণ করেন, যা তাদের গুরুত্বপূর্ণ এই নির্বাচনের অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ দেয়।
অন্তর্বর্তীকালীন চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স মেগান বোলডিন বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী প্রক্রিয়া গণতন্ত্রের জীবন্ত উদাহরণ। বাংলাদেশের তরুণদের এই অভিজ্ঞতায় সম্পৃক্ত করে আমরা গণতন্ত্রের গুরুত্ব এবং নাগরিক অংশগ্রহণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে আরও ভালো বোঝার সুযোগ করে দিতে চাই। আমরা আশা করি, এই আয়োজন ভবিষ্যতের নেতা-নেত্রীদের অনুপ্রাণিত করবে, যেন তারা তাদের নিজস্ব গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নিজেদের কণ্ঠস্বরের মূল্যায়ন করে। এই নির্বাচন পর্যবেক্ষণ অনুষ্ঠানটি দূতাবাসের আন্তঃসাংস্কৃতিক সম্পর্ক জোরদার ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রসারের প্রচেষ্টার একটি অংশ বলে মনে করছে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস।
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে