মুন্সীগঞ্জের পদ্মা তীরের মাওয়া মৎস্য আড়ত।কার্তিকের ভোরে এ মৎস্য আড়তে বসেছে ইলিশের পসরা।পদ্মার বড় বড় ইলিশের রুপালি ঝিলিক চারদিকে। এই হাটে ২৯টি মৎস্য আড়ত রয়েছে।যেখানে প্রতিদিন ২ থেকে ৩ ঘণ্টায় বিক্রি হয় কোটি টাকার মাছ। তবে ইলিশের সরবরাহ বাড়লেও আড়তে কমছে না দাম। বড় ইলিশের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৭শ টাকা।এতে বাজারে গিয়ে হতাশ ক্রেতারা।
জানা যায়, মাওয়া ঘাটে ইলিশের স্বাদ নিতে আড়তে নানা অঞ্চলের পাইকার, ক্রেতা ও শিমুলিয়ার হোটেল মালিকদের পদচারণায় উপচেপড়া ভিড়। দরদামে চলছে বেচাকেনা। তবে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও দামে নাকাল ক্রেতারা।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাওয়ায় বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে ইলিশ। কেজিতে বড় ইলিশের দাম হাঁকা হচ্ছে ১৭০০ টাকা পর্যন্ত।আর এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকায়।
ক্রেতাদের অভিযোগ, বাড়তি দামের পেছনে সিন্ডিকেটের কারসাজি রয়েছে। বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশের সরবরাহ থাকা স্বত্বেও দাম নাগালের বাইরে।ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট না ভাঙতে পারলে দাম কমবে না।
তবে আড়তদাররা বলছেন ভিন্নকথা। তাঁরা বলেন, ইলিশের ব্যাপক চাহিদা থাকায় দাম কিছুটা বাড়তি।মুন্সীগঞ্জের মাওয়া মৎস্য আড়তের সভাপতি জীবন দাস বলেন, আড়তে প্রচুর মাছ আসছে। কিন্তু চাহিদা বেশি থাকায় দাম তুলনামূলক বেশি।তবে কোনো সিন্ডিকেট নেই।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/ এসকে
জানা যায়, মাওয়া ঘাটে ইলিশের স্বাদ নিতে আড়তে নানা অঞ্চলের পাইকার, ক্রেতা ও শিমুলিয়ার হোটেল মালিকদের পদচারণায় উপচেপড়া ভিড়। দরদামে চলছে বেচাকেনা। তবে পর্যাপ্ত সরবরাহ থাকলেও দামে নাকাল ক্রেতারা।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, মাওয়ায় বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে ইলিশ। কেজিতে বড় ইলিশের দাম হাঁকা হচ্ছে ১৭০০ টাকা পর্যন্ত।আর এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকায়।
ক্রেতাদের অভিযোগ, বাড়তি দামের পেছনে সিন্ডিকেটের কারসাজি রয়েছে। বাজারে পর্যাপ্ত ইলিশের সরবরাহ থাকা স্বত্বেও দাম নাগালের বাইরে।ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট না ভাঙতে পারলে দাম কমবে না।
তবে আড়তদাররা বলছেন ভিন্নকথা। তাঁরা বলেন, ইলিশের ব্যাপক চাহিদা থাকায় দাম কিছুটা বাড়তি।মুন্সীগঞ্জের মাওয়া মৎস্য আড়তের সভাপতি জীবন দাস বলেন, আড়তে প্রচুর মাছ আসছে। কিন্তু চাহিদা বেশি থাকায় দাম তুলনামূলক বেশি।তবে কোনো সিন্ডিকেট নেই।
বাংলাস্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/ এসকে