‘দেখছ না কি, নীল মেঘে আজ, আকাশ অন্ধকার। সাত সমুদ্র তেরো নদী, আজকে হব পার’। কবির ভাষার মতই সত্য প্রেম। সাগরের মতেই গভীর প্রেমের দৈর্ঘ্য। হ্যাঁ, এই প্রেমের জন্য মানুষ কত কি না করতে পারে। কথায় আছে- ‘কও যদি হবো আমি নীল আকাশ। তোমার জন্য মরতে পারি রাখতে পারি জীবন বাজি।’ কবি সাহিত্যিকের এ কথাকে হার মানিয়েছে তুরস্কের এক যুবক। বাংলাদেশি এক মেয়ের প্রেমের টানে ৪৫০০ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে তিনি এলেন বাংলাদেশে। গল্প নয় এটাই সত্য।
তুরস্কের যুবক মুস্তোফা ফাইক প্রেমের টানে ৪৫০০ কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন এবং সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার মল্লিকা নামের তরুণীকে বিয়ে করেছেন। এ ঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। বুধবার (৬ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে তাঁর বিয়ের বিষয়ে কথা বলেছেন মল্লিকা।
উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের কাকিলামারি গ্রামের মল্লিকা বলেন, ‘ইনস্ট্রাগ্রামে তিন বছর আগে আমার সঙ্গে পরিচয়। এরপর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে আমাদের। এরপর ভালোবাসার টানে মুস্তফা ফাইক আমার সঙ্গে দেখা করতে ছুটে আসেন এই মফস্বল পল্লীতে। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে মুস্তোফা ফাইককে বিয়ে করি আমি।’
জানা যায়, মল্লিকা ওই গ্রামের দলিল লেখক কামরুজ্জামান মানিকের মেয়ে। ৩ বছর আগে ইনস্ট্রাগ্রামে তাঁর ছবি পোস্ট করেন। সেই ছবি দেখে পছন্দ করে ফেলেন তুরস্কের যুবক মুস্তফা ফাইক। এরপর থেকে শুরু হয় ভাবের আদান প্রদান। তারপর শুরু হয় প্রেম। প্রেমের পরিণতি দিতে সাড়ে ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে শনিবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশে আসেন ফাইক। অবশেষে সোমবার (৪ নভেম্বর) রাতে দুই পরিবারের সম্মতিতে মুস্তফা এবং মল্লিকা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ভিসা প্রসেসিং শেষ হলে তুরস্কে পাড়ি দিবেন এই নবদম্পতি।
মুস্তফা ফাইক বলেন, ‘বাংলাদেশে এসেছি প্রেমের টানে। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে করেছি মল্লিকাকে। আমাকে বিয়ে করতে পেরে মল্লিকা আনন্দিত ও উৎফুল্ল। বাংলাদেশের মানুষের মন অনেক ভালো। সবাই আতিথিয়তায় আমি মুগ্ধ। এ দেশের প্রকৃতি অনেক সুন্দর।’
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে
তুরস্কের যুবক মুস্তোফা ফাইক প্রেমের টানে ৪৫০০ কিলোমিটার দূরত্ব পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে এসেছেন এবং সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার মল্লিকা নামের তরুণীকে বিয়ে করেছেন। এ ঘটনা এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। বুধবার (৬ নভেম্বর) গণমাধ্যমকে তাঁর বিয়ের বিষয়ে কথা বলেছেন মল্লিকা।
উপজেলার পোতাজিয়া ইউনিয়নের কাকিলামারি গ্রামের মল্লিকা বলেন, ‘ইনস্ট্রাগ্রামে তিন বছর আগে আমার সঙ্গে পরিচয়। এরপর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে আমাদের। এরপর ভালোবাসার টানে মুস্তফা ফাইক আমার সঙ্গে দেখা করতে ছুটে আসেন এই মফস্বল পল্লীতে। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে মুস্তোফা ফাইককে বিয়ে করি আমি।’
জানা যায়, মল্লিকা ওই গ্রামের দলিল লেখক কামরুজ্জামান মানিকের মেয়ে। ৩ বছর আগে ইনস্ট্রাগ্রামে তাঁর ছবি পোস্ট করেন। সেই ছবি দেখে পছন্দ করে ফেলেন তুরস্কের যুবক মুস্তফা ফাইক। এরপর থেকে শুরু হয় ভাবের আদান প্রদান। তারপর শুরু হয় প্রেম। প্রেমের পরিণতি দিতে সাড়ে ৪ হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে শনিবার (২ নভেম্বর) বাংলাদেশে আসেন ফাইক। অবশেষে সোমবার (৪ নভেম্বর) রাতে দুই পরিবারের সম্মতিতে মুস্তফা এবং মল্লিকা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। ভিসা প্রসেসিং শেষ হলে তুরস্কে পাড়ি দিবেন এই নবদম্পতি।
মুস্তফা ফাইক বলেন, ‘বাংলাদেশে এসেছি প্রেমের টানে। এরপর দুই পরিবারের সম্মতিতে বিয়ে করেছি মল্লিকাকে। আমাকে বিয়ে করতে পেরে মল্লিকা আনন্দিত ও উৎফুল্ল। বাংলাদেশের মানুষের মন অনেক ভালো। সবাই আতিথিয়তায় আমি মুগ্ধ। এ দেশের প্রকৃতি অনেক সুন্দর।’
বাংলা স্কুপ/ ডেস্ক/ এনআইএন/এসকে