নরসিংদীর চরাঞ্চলে হঠাৎ ঝড়ো হাওয়াসহ ব্যাপক শিলাবৃষ্টি হয়েছে। বছরের এ সময়ে এমন শিলাবৃষ্টি আগে কখনোই দেখেনি নরসিংদীবাসী। এতে ফসলের মাঠের বেশ কিছু স্থানে এক ফুট পর্যন্ত বরফ জমে যায় বলেও দাবি করেছেন স্থানীয়রা।
বুধবার (৬ নভেম্বর) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নরসিংদীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান। তিনি জানান, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার করিমপুর ও নজরপুর এবং রায়পুরা উপজেলার চর আড়ালিয়াসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছু অঞ্চলে ব্যাপক শিলাবৃষ্টি হয়।’
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় হঠাৎ করেই আকাশে কালো মেঘ দেখা দেয়। মুহূর্তেই সেটি ঝড়ের পাশাপাশি শিলাবৃষ্টিতে রূপ নেয়। একপর্যায়ে আকাশ থেকে ১ থেকে ৩ ইঞ্চির শিলা মাটিতে পড়তে থাকে। এতে ঘরবাড়ির টিনের চালসহ বিভিন্ন ক্ষেতের ফসলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বছরের এ সময়ে এমন শিলাবৃষ্টি আগে কখনোই নরসিংদীবাসী দেখেনি বলে জানিয়েছেন তারা।
রায়পুরা উপজেলার কৃষকরা বলছেন, এ সময়ে এমন শিলাবৃষ্টি তিনি কখনোই দেখেননি৷ ঘণ্টাব্যাপী এ বৃষ্টিতে বাড়ির উঠানসহ বিভিন্ন জায়গা অনেকটা তুষারপাতের মতো বরফে ঢাকা পড়ে।
নরসিংদীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানান, স্থানীয় কৃষকদের থেকে সদর ও রায়পুরার বিভিন্ন স্থানে শিলাবৃষ্টির কথা তিনি শুনেছেন। তবে সেটির পরিমাপ করা যায়নি। বর্তমানে শীতকালীন সবজির আবাদের মৌসুম চলছে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
বুধবার (৬ নভেম্বর) ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন নরসিংদীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান। তিনি জানান, ‘মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার করিমপুর ও নজরপুর এবং রায়পুরা উপজেলার চর আড়ালিয়াসহ জেলার বিভিন্ন স্থানে বেশ কিছু অঞ্চলে ব্যাপক শিলাবৃষ্টি হয়।’
স্থানীয়রা জানান, সন্ধ্যায় হঠাৎ করেই আকাশে কালো মেঘ দেখা দেয়। মুহূর্তেই সেটি ঝড়ের পাশাপাশি শিলাবৃষ্টিতে রূপ নেয়। একপর্যায়ে আকাশ থেকে ১ থেকে ৩ ইঞ্চির শিলা মাটিতে পড়তে থাকে। এতে ঘরবাড়ির টিনের চালসহ বিভিন্ন ক্ষেতের ফসলের অনেক ক্ষতি হয়েছে। বছরের এ সময়ে এমন শিলাবৃষ্টি আগে কখনোই নরসিংদীবাসী দেখেনি বলে জানিয়েছেন তারা।
রায়পুরা উপজেলার কৃষকরা বলছেন, এ সময়ে এমন শিলাবৃষ্টি তিনি কখনোই দেখেননি৷ ঘণ্টাব্যাপী এ বৃষ্টিতে বাড়ির উঠানসহ বিভিন্ন জায়গা অনেকটা তুষারপাতের মতো বরফে ঢাকা পড়ে।
নরসিংদীর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানান, স্থানীয় কৃষকদের থেকে সদর ও রায়পুরার বিভিন্ন স্থানে শিলাবৃষ্টির কথা তিনি শুনেছেন। তবে সেটির পরিমাপ করা যায়নি। বর্তমানে শীতকালীন সবজির আবাদের মৌসুম চলছে। স্থানীয় কৃষি কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ নির্ণয়সহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে