দীর্ঘ দেড় মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের দুয়ার। এতে স্বস্তি ফিরেছে পর্যটক ও পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের। দেশের অন্যতম জনপ্রিয় বিনোদন কেন্দ্র রাঙামাটির সাজেক আবারো মুখরিত হয়ে উঠেছে পর্যটকদের পদচারণায়।
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) থেকে এ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটকরা পাহাড়ি এ জেলার সব পর্যটন স্থানে যেতে পারবেন । প্রথম দিন মঙ্গলবার সকালে পাঁচ শতাধিক পর্যটক নিয়ে খাগড়াছড়ি সদর থেকে ছেড়েছে প্রায় ৫০টি জিপ গাড়ি।
সূত্রমতে, খাগড়াছড়ির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি পর্যটন খাত। পর্যটনকে কেন্দ্র করে হোটেল-মোটেল, পরিবহন ব্যবসাসহ গড়ে উঠেছে নানা ধরণের ব্যবসা-বাণিজ্য। কিন্তু দীর্ঘসময় ধরে পর্যটকদের আনাগোনা কমে যাওয়ায় এ খাতে ধস নামে। ব্যয় সংকোচনে অনেকেই ছাঁটাই করে দিয়েছেন কর্মচারী। বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়ে আসায় আবারও স্বপ্ন দেখছেন এখানকার ব্যবসায়ীরা।
জানা যায়, দীর্ঘদিন পর সাজেকে পর্যটক আগমনে খুশি ব্যবসায়ীরা। প্রথম দিন পর্যটকের সংখ্যা কিছুটা কম হলেও ধীরে ধীরে পর্যটকরা সাজেকমুখী হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তারা। সাজেকে ১১৬টি হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। এছাড়া ১৪টির বেশি রেস্তোরাঁ রয়েছে।
সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের সত্ত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা বলেন, প্রথমদিন বুকিং কম। তারপরও ভালো লাগছে পর্যটকদের জন্য সাজেকের দুয়ার খুলে গেল। তাদেরকে বরণে আমরা শতভাগ প্রস্তুত। আশা করছি ধীরে ধীরে পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোতে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠবে সাজেক।
সাজেক রিসোর্ট-কটেজ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি চাই থোয়াই অং চৌধুরী জয় বলেন, দীর্ঘদিন পর পর্যটকরা সাজেক ভ্রমণ করতে পারায় ব্যবসায়ীরা খুশি। প্রথম দিন ৪৫০-৬০০ পর্যটক এসেছে। আশানুরূপ না হলেও প্রথম দিন হিসেবে এই সংখ্যা সন্তোষজনক।
উল্লেখ্য, জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই পাহাড়ে পর্যটকদের আনাগোনা কমতে থাকে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে খাগড়াছড়িতে অনাকাঙ্ক্ষিত কয়েকটি ঘটনার ঘটলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসন এ জেলায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে
খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) থেকে এ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটকরা পাহাড়ি এ জেলার সব পর্যটন স্থানে যেতে পারবেন । প্রথম দিন মঙ্গলবার সকালে পাঁচ শতাধিক পর্যটক নিয়ে খাগড়াছড়ি সদর থেকে ছেড়েছে প্রায় ৫০টি জিপ গাড়ি।
সূত্রমতে, খাগড়াছড়ির অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি পর্যটন খাত। পর্যটনকে কেন্দ্র করে হোটেল-মোটেল, পরিবহন ব্যবসাসহ গড়ে উঠেছে নানা ধরণের ব্যবসা-বাণিজ্য। কিন্তু দীর্ঘসময় ধরে পর্যটকদের আনাগোনা কমে যাওয়ায় এ খাতে ধস নামে। ব্যয় সংকোচনে অনেকেই ছাঁটাই করে দিয়েছেন কর্মচারী। বর্তমানে দেশের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয়ে আসায় আবারও স্বপ্ন দেখছেন এখানকার ব্যবসায়ীরা।
জানা যায়, দীর্ঘদিন পর সাজেকে পর্যটক আগমনে খুশি ব্যবসায়ীরা। প্রথম দিন পর্যটকের সংখ্যা কিছুটা কম হলেও ধীরে ধীরে পর্যটকরা সাজেকমুখী হবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তারা। সাজেকে ১১৬টি হোটেল, রিসোর্ট ও কটেজ রয়েছে। এছাড়া ১৪টির বেশি রেস্তোরাঁ রয়েছে।
সাজেক হিলভিউ রিসোর্টের সত্ত্বাধিকারী ইন্দ্রজিৎ চাকমা বলেন, প্রথমদিন বুকিং কম। তারপরও ভালো লাগছে পর্যটকদের জন্য সাজেকের দুয়ার খুলে গেল। তাদেরকে বরণে আমরা শতভাগ প্রস্তুত। আশা করছি ধীরে ধীরে পর্যটকদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে। বিশেষ করে ছুটির দিনগুলোতে কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে উঠবে সাজেক।
সাজেক রিসোর্ট-কটেজ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি চাই থোয়াই অং চৌধুরী জয় বলেন, দীর্ঘদিন পর পর্যটকরা সাজেক ভ্রমণ করতে পারায় ব্যবসায়ীরা খুশি। প্রথম দিন ৪৫০-৬০০ পর্যটক এসেছে। আশানুরূপ না হলেও প্রথম দিন হিসেবে এই সংখ্যা সন্তোষজনক।
উল্লেখ্য, জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই পাহাড়ে পর্যটকদের আনাগোনা কমতে থাকে। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে খাগড়াছড়িতে অনাকাঙ্ক্ষিত কয়েকটি ঘটনার ঘটলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসন এ জেলায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করেন।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিনিধি/ এনআইএন/এসকে