
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় নিরঙ্কুশ করার ফলাফল কখনো ভালো কিছু বয়ে আনে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
তিনি বলেন, ‘যাদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করব, তারাই তো নিজেরাই নিজেদের নিষিদ্ধ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। একটা বিবৃতিতে দেওয়ার লোক নাই, স্লোগান দেওয়ার লোক নাই।’
সোমবার (৪নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের প্রেক্ষাপটে আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করে স্বাধীনতা ফোরাম।
গয়েশ্বর বলেন, ‘সর্বস্তরের মানুষ দেশ স্বাধীন করলো। আর সরকার গঠন করলো আওয়ামী লীগ। বাহাত্তরে তারা যে সংবিধান লিখে তারা কি সেই সংবিধান মেনে চলেছে? চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, ব্যাংক ডাকাতি, নারী নির্যাতন- এসব কি সংবিধানে লেখা ছিল? তারাই বাহাত্তরের সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।’
তিনি আরও বলেন,‘ কোনো হঠকারি সিদ্ধান্ত শান্তি বয়ে আনে না। জিয়াউর রহমান সকল নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। বাকশালী আওয়ামী লীগকেও রাজনীতি করার সুযোগ দেন। জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের সেকেন্ড নেতা। প্রথম নেতা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।’
বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এ দেশের জনগণের মতামতকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়েই সংহতি দিবস।একাত্তরে আপামর জনগোষ্ঠী সবাই মিলে যুদ্ধ করার পর আওয়ামী লীগ কিসের ভিত্তিতে সরকার গঠন করলো? বাহাত্তরের সংবিধান লঙ্ঘন করেছে আওয়ামী লীগ। তারা একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছে। যুগে যুগে আওয়ামী লীগের মত সংবিধান লঙ্ঘনকারী দল আর নেই।’
স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে
তিনি বলেন, ‘যাদের নিষিদ্ধ ঘোষণা করব, তারাই তো নিজেরাই নিজেদের নিষিদ্ধ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছে। একটা বিবৃতিতে দেওয়ার লোক নাই, স্লোগান দেওয়ার লোক নাই।’
সোমবার (৪নভেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন। ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘মহান জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের প্রেক্ষাপটে আজকের বাংলাদেশ’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করে স্বাধীনতা ফোরাম।
গয়েশ্বর বলেন, ‘সর্বস্তরের মানুষ দেশ স্বাধীন করলো। আর সরকার গঠন করলো আওয়ামী লীগ। বাহাত্তরে তারা যে সংবিধান লিখে তারা কি সেই সংবিধান মেনে চলেছে? চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি, ব্যাংক ডাকাতি, নারী নির্যাতন- এসব কি সংবিধানে লেখা ছিল? তারাই বাহাত্তরের সংবিধান লঙ্ঘন করেছে।’
তিনি আরও বলেন,‘ কোনো হঠকারি সিদ্ধান্ত শান্তি বয়ে আনে না। জিয়াউর রহমান সকল নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলকে রাজনীতি করার সুযোগ করে দিয়েছিলেন। বাকশালী আওয়ামী লীগকেও রাজনীতি করার সুযোগ দেন। জিয়াউর রহমান আওয়ামী লীগের সেকেন্ড নেতা। প্রথম নেতা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী।’
বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এ দেশের জনগণের মতামতকে প্রতিষ্ঠিত করতে গিয়েই সংহতি দিবস।একাত্তরে আপামর জনগোষ্ঠী সবাই মিলে যুদ্ধ করার পর আওয়ামী লীগ কিসের ভিত্তিতে সরকার গঠন করলো? বাহাত্তরের সংবিধান লঙ্ঘন করেছে আওয়ামী লীগ। তারা একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছে। যুগে যুগে আওয়ামী লীগের মত সংবিধান লঙ্ঘনকারী দল আর নেই।’
স্বাধীনতা ফোরামের সভাপতি আবু নাসের মুহাম্মদ রহমতুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন দুদু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন প্রমুখ।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/ এনআইএন/এসকে