রাজশাহীর সারদায় বাংলাদেশ পুলিশ একাডেমিতে প্রশিক্ষণরত আরও ৫৮ জন উপপরিদর্শককে (এসআই) শৃঙ্খলাভঙ্গের কারণে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর। এ সময় তিনি বলেন, ‘ শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, রাজনৈতিক কারণে নয়।’
এ নিয়ে তিন দফা চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণরত এসআইদের অব্যাহতি দেওয়া হলো। এর আগে ২য় দফায় গত ২৫ অক্টোবর ৫৯ জন এবং প্রথম দফায় ২২ অক্টোবর ২৫২ জন প্রশিক্ষণার্থীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ নিয়ে মোট ৩১০ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। ৪০তম ব্যাচের আউটসাইডার ক্যাডেট হিসেবে মোট ৮০৪ জন প্রশিক্ষণরত ছিলেন। ২০২৩ সালের ১১ নভেম্বর ক্যাডেট এসআই সদস্যদের ট্রেনিং শুরু হয়েছিল। শেষ হওয়ার কথা ছিল ৪ নভেম্বর।
জানা যায়, পুলিশে এসআই পদে চাকরির জন্য প্রার্থীকে শারীরিক, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। পরীক্ষা দিতে হয় কম্পিউটার চালানোর দক্ষতার ওপরেও। এসব ধাপ পেরিয়ে প্রার্থীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এরপর চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থী ‘আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে সারদায় এক বছরের জন্য মৌলিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। সাধারণত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে আউটসাইড ক্যাডেট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। এই পাসিংআউটের পর মৌলিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এসআইদের পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে মাঠপর্যায়ে কাজে পাঠানো হয়। সেখানে একবছর পূর্ণ হলে তাদের চাকরি স্থায়ী করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
সোমবার (৪ নভেম্বর) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পুলিশ সদর দপ্তরের মুখপাত্র এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর। এ সময় তিনি বলেন, ‘ শৃঙ্খলাভঙ্গের জন্য অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, রাজনৈতিক কারণে নয়।’
এ নিয়ে তিন দফা চূড়ান্তভাবে নিয়োগের জন্য সুপারিশপ্রাপ্ত ও প্রশিক্ষণরত এসআইদের অব্যাহতি দেওয়া হলো। এর আগে ২য় দফায় গত ২৫ অক্টোবর ৫৯ জন এবং প্রথম দফায় ২২ অক্টোবর ২৫২ জন প্রশিক্ষণার্থীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এ নিয়ে মোট ৩১০ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হলো। ৪০তম ব্যাচের আউটসাইডার ক্যাডেট হিসেবে মোট ৮০৪ জন প্রশিক্ষণরত ছিলেন। ২০২৩ সালের ১১ নভেম্বর ক্যাডেট এসআই সদস্যদের ট্রেনিং শুরু হয়েছিল। শেষ হওয়ার কথা ছিল ৪ নভেম্বর।
জানা যায়, পুলিশে এসআই পদে চাকরির জন্য প্রার্থীকে শারীরিক, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। পরীক্ষা দিতে হয় কম্পিউটার চালানোর দক্ষতার ওপরেও। এসব ধাপ পেরিয়ে প্রার্থীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এরপর চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত প্রার্থী ‘আউটসাইড ক্যাডেট হিসেবে সারদায় এক বছরের জন্য মৌলিক প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। সাধারণত অক্টোবর-নভেম্বর মাসে আউটসাইড ক্যাডেট ব্যাচের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। এই পাসিংআউটের পর মৌলিক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এসআইদের পুলিশের বিভিন্ন ইউনিটে মাঠপর্যায়ে কাজে পাঠানো হয়। সেখানে একবছর পূর্ণ হলে তাদের চাকরি স্থায়ী করা হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে