অবশ্যই পিলখানা হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত হবে উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অব. লে. জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, ‘১৫ বছর আগে রাজধানীর পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহে সংঘটিত হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত দ্রুতই শুরু হবে।’
সোমবার (৪ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দফতর পরিদর্শনের পর এ কথা বলেন তিনি। এর আগে রোববার (৩ নভেম্বর) পিলখানা হত্যার নেপথ্যের কারণ উদঘাটনে পুনঃতদন্ত কমিশন হয়েছে কিনা তা রাষ্ট্রপক্ষের কাছে জানতে চায় হাইকোর্ট।
উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তদন্তে কমিশন গঠন করা হবে কি না তা এখন বলা যাচ্ছে না। তবে অবশ্যই এ হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত করা হবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘আগে অনেক সময় অনেক প্রতাপশালী অপরাধী ছাড় পেয়ে যেত। সেটা আর হতে দেওয়া যাবে না।’ এ সময় সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পণ্য যেনো ঢুকতে না পারে সেজন্য কড়া নজর রাখতে নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে বিপথগামী সদস্যরা কিছু দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে তাণ্ডব চালায়। এতে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তোলে ওই ঘটনা। এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে মুক্তি আটকে আছে ৪৬৮ বিডিআর সদস্যের।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে
সোমবার (৪ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর পিলখানায় বিজিবি সদর দফতর পরিদর্শনের পর এ কথা বলেন তিনি। এর আগে রোববার (৩ নভেম্বর) পিলখানা হত্যার নেপথ্যের কারণ উদঘাটনে পুনঃতদন্ত কমিশন হয়েছে কিনা তা রাষ্ট্রপক্ষের কাছে জানতে চায় হাইকোর্ট।
উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তদন্তে কমিশন গঠন করা হবে কি না তা এখন বলা যাচ্ছে না। তবে অবশ্যই এ হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্ত করা হবে।’ তিনি আরো বলেন, ‘আগে অনেক সময় অনেক প্রতাপশালী অপরাধী ছাড় পেয়ে যেত। সেটা আর হতে দেওয়া যাবে না।’ এ সময় সীমান্ত দিয়ে অবৈধ পণ্য যেনো ঢুকতে না পারে সেজন্য কড়া নজর রাখতে নির্দেশ দেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে বিপথগামী সদস্যরা কিছু দাবি-দাওয়া আদায়ের নামে অগ্নিসংযোগ, লুটপাট ও নির্মম হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে তাণ্ডব চালায়। এতে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলোড়ন তোলে ওই ঘটনা। এই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় খালাস বা সাজাভোগ শেষে বিস্ফোরক মামলার কারণে মুক্তি আটকে আছে ৪৬৮ বিডিআর সদস্যের।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এনআইএন/এসকে