মিরসরাইয়ে বিভিন্ন বসতবাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া ৬০টি পদ্মগোখরা সাপের ডিম থেকে বাচ্চা ফুটিয়েছে বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী ও সাপ উদ্ধারকারী দল। বাচ্চাগুলো স্থানীয় বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তারা শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে উপজেলার মহামায়া ইকোপার্কের গহীন পাহাড়ে বাচ্চাগুলোকে অবমুক্ত করে দেয়।
জানা গেছে, আগস্ট মাসে ফেনী ও মিরসরাইয়ে বয়ে যাওয়া বন্যার পানিতে ভেসে আসে ৬০ টি পদ্মগোখরা সাপের ডিম। উপজেলার জোরারগঞ্জ এলাকার স্থানীয় রেসকিউ টিমের সদস্যরা ডিমগুলো উদ্ধার করে একটি বক্সের মধ্যে রেখে দেন।
বন্যপ্রাণী ও সাপ উদ্ধারকারী সংগঠন ওয়াইল্ড লাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশের সিনিয়র রেসকিউয়ার নাইমুল ইসলাম নিলয় বলেন, ‘মিরসরাই উপজেলার বসতবাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় বিষধর সাপ দেখা যায়। খবর পেয়ে আমরা গিয়ে সাপ উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করি। সাপের সঙ্গে অনেক ডিমও পাওয়া যায়। কাজ করতে গিয়ে তিনটি বাড়ি থেকে ৬০টি পদ্মগোখরা সাপের ডিম উদ্ধার করা হয়। ডিমগুলো প্রায় দেড় মাস বাক্সে রাখার পর প্রাকৃতিকভাবে বাচ্চা ফোটে। বাচ্চা ফোটার এক সপ্তার পরে তা স্থানীয় বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
মিরসরাই রেঞ্জ কর্মকর্তা শাহান শাহ নওশাদ বলেন, ‘রেসকিউ টিমের সদস্যরা সাপগুলো আমাদের কাছে হস্তান্তর করলে তা মহামায়া লেকের গহিন পাহাড়ে অক্ষত অবস্থায় অবমুক্ত করা হয়। এসময় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজল তালুকদার, চট্টগ্রাম বনবিভাগের ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। মহামায়া ইকোপার্কের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এটি দারুণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলা স্কুপ/ মিরসরাই প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে
জানা গেছে, আগস্ট মাসে ফেনী ও মিরসরাইয়ে বয়ে যাওয়া বন্যার পানিতে ভেসে আসে ৬০ টি পদ্মগোখরা সাপের ডিম। উপজেলার জোরারগঞ্জ এলাকার স্থানীয় রেসকিউ টিমের সদস্যরা ডিমগুলো উদ্ধার করে একটি বক্সের মধ্যে রেখে দেন।
বন্যপ্রাণী ও সাপ উদ্ধারকারী সংগঠন ওয়াইল্ড লাইফ অ্যান্ড স্নেক রেসকিউ টিম ইন বাংলাদেশের সিনিয়র রেসকিউয়ার নাইমুল ইসলাম নিলয় বলেন, ‘মিরসরাই উপজেলার বসতবাড়িসহ বিভিন্ন জায়গায় বিষধর সাপ দেখা যায়। খবর পেয়ে আমরা গিয়ে সাপ উদ্ধার করে বনে অবমুক্ত করি। সাপের সঙ্গে অনেক ডিমও পাওয়া যায়। কাজ করতে গিয়ে তিনটি বাড়ি থেকে ৬০টি পদ্মগোখরা সাপের ডিম উদ্ধার করা হয়। ডিমগুলো প্রায় দেড় মাস বাক্সে রাখার পর প্রাকৃতিকভাবে বাচ্চা ফোটে। বাচ্চা ফোটার এক সপ্তার পরে তা স্থানীয় বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
মিরসরাই রেঞ্জ কর্মকর্তা শাহান শাহ নওশাদ বলেন, ‘রেসকিউ টিমের সদস্যরা সাপগুলো আমাদের কাছে হস্তান্তর করলে তা মহামায়া লেকের গহিন পাহাড়ে অক্ষত অবস্থায় অবমুক্ত করা হয়। এসময় বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজল তালুকদার, চট্টগ্রাম বনবিভাগের ব্যবস্থাপনা ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন। মহামায়া ইকোপার্কের জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে এটি দারুণ ভূমিকা রাখবে।
বাংলা স্কুপ/ মিরসরাই প্রতিনিধি/এনআইএন/এসকে