সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে চালের ওপর থাকা সকল আমদানি ও নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) । এই সিদ্ধান্তের ফলে চালের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৯.৬০ টাকা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এ বিষয়ে এনবিআর বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) একটি সংবিধিবদ্ধ নিয়ামক আদেশ (এসআরও) জারি করেছে।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) এনবিআর প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চালের ওপর বিদ্যমান ১৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এবং ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক সম্পূর্ণরূপে বাতিল করা হবে। এর ফলে চালের ওপর মোট আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমে ২ শতাংশ করা হবে।
চালের দাম কমাতে এর আগে, ৬২.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করেছিল আমদানি শুল্ক। তবে, এতে ফল আশানুরূপ পাওয়া যায়নি।
আমদানি শুল্ক মওকুফ করতে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি) থেকে এনবিআরকে অনুরোধ জানানো হয়। এরপরেই এ সিদ্ধান্ত নেয় এনবিআর।
এনবিআর থেকে দাবি করা হয়, আমদানি এবং নিয়ন্ত্রণ শুল্ক মওকুফের ফলে চালের দাম স্থিতিশীল হবে এবং এটি সাধারণ ভোক্তার জন্য আরও সহজলভ্য হবে। এই পদক্ষেপ চালের সরবরাহ বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে দাম সাশ্রয়ী রাখবে; যাতে ভোক্তাদের কাছে প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী সহজলভ্য হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এসকে
ভিডিও প্রতিবেদন দেখুন
এ বিষয়ে এনবিআর বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) একটি সংবিধিবদ্ধ নিয়ামক আদেশ (এসআরও) জারি করেছে।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) এনবিআর প্রকাশিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চালের ওপর বিদ্যমান ১৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক এবং ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক সম্পূর্ণরূপে বাতিল করা হবে। এর ফলে চালের ওপর মোট আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ থেকে কমে ২ শতাংশ করা হবে।
চালের দাম কমাতে এর আগে, ৬২.৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করেছিল আমদানি শুল্ক। তবে, এতে ফল আশানুরূপ পাওয়া যায়নি।
আমদানি শুল্ক মওকুফ করতে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি) থেকে এনবিআরকে অনুরোধ জানানো হয়। এরপরেই এ সিদ্ধান্ত নেয় এনবিআর।
এনবিআর থেকে দাবি করা হয়, আমদানি এবং নিয়ন্ত্রণ শুল্ক মওকুফের ফলে চালের দাম স্থিতিশীল হবে এবং এটি সাধারণ ভোক্তার জন্য আরও সহজলভ্য হবে। এই পদক্ষেপ চালের সরবরাহ বৃদ্ধি করবে এবং ভবিষ্যতে দাম সাশ্রয়ী রাখবে; যাতে ভোক্তাদের কাছে প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী সহজলভ্য হয়।
বাংলা স্কুপ/ প্রতিবেদক/এসকে
ভিডিও প্রতিবেদন দেখুন