তাঁরা সব কাজ করেন স্বাভাবিকভাবে, কিন্তু বাস করেন বিচ্ছিন্ন দ্বীপে। চারপাশে সাগর নেই তবুও দ্বীপবাসী চরম ভোগান্তির মধ্যে দিনাতিপাত করছেন।
নিভৃত গ্রাম। চারপাশে বিভিন্ন ফসলের সমারোহ। মাঝখানে মরা নদীর দ্বীপ! সেখানে বাস করেন শতাধিক পরিবার। শুকনো মওসুম ছাড়া পানিতে থৈথৈ থাকে চারপাশ। চলাচলে একমাত্র ভরসা ড্রামের ভেলা। ঝুঁকি নিয়েই শিক্ষার্থীসহ দ্বীপবাসী পারাপার হন। চরম ভোগান্তি এখান থেকে কমপক্ষে ১৫ জন ছেলেমেয়ে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করে থাকে। এমনকি, এখানকার ছেলেমেয়ের বিয়েশাদির ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়তে হয় অভিভাবকদের।
এ দুর্ভোগের চিত্র গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নের জয়েনপুর-পুরান লক্ষীপুর এলাকার। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা গেছে মরা ঘাঘট নদের বকশীরদহর পানির ওপর দিয়ে ড্রামের ভেলায় ঝুঁকি নিয়েঁ পারাপার হচ্ছেন বেশ কিছু নারী-পুরুষ। এমন দুর্ভোগই নিত্যসঙ্গী বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বনগ্রাম ইউনিয়নের জয়েনপুর ঘেঁষে একটি গ্রামের নাম পুরান লক্ষীপুর। একসময় এর পাশ দিয়ে ছিল ঘাঘট নদ। ইতোপূর্বে গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় সৃষ্টি হয় মরা নদে। যুগের পর যুগ এখানকার মানুষ চরম দুর্ভোগ সঙ্গী করেই বসবাস করছে। কেউ কি বিষয়টি দেখবেন?
বাংলা স্কুপ/কুদ্দুস আলম/গাইবান্ধ প্রতিনিধি/এসকে
নিভৃত গ্রাম। চারপাশে বিভিন্ন ফসলের সমারোহ। মাঝখানে মরা নদীর দ্বীপ! সেখানে বাস করেন শতাধিক পরিবার। শুকনো মওসুম ছাড়া পানিতে থৈথৈ থাকে চারপাশ। চলাচলে একমাত্র ভরসা ড্রামের ভেলা। ঝুঁকি নিয়েই শিক্ষার্থীসহ দ্বীপবাসী পারাপার হন। চরম ভোগান্তি এখান থেকে কমপক্ষে ১৫ জন ছেলেমেয়ে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করে থাকে। এমনকি, এখানকার ছেলেমেয়ের বিয়েশাদির ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়তে হয় অভিভাবকদের।
এ দুর্ভোগের চিত্র গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার বনগ্রাম ইউনিয়নের জয়েনপুর-পুরান লক্ষীপুর এলাকার। সম্প্রতি সেখানে গিয়ে দেখা গেছে মরা ঘাঘট নদের বকশীরদহর পানির ওপর দিয়ে ড্রামের ভেলায় ঝুঁকি নিয়েঁ পারাপার হচ্ছেন বেশ কিছু নারী-পুরুষ। এমন দুর্ভোগই নিত্যসঙ্গী বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বনগ্রাম ইউনিয়নের জয়েনপুর ঘেঁষে একটি গ্রামের নাম পুরান লক্ষীপুর। একসময় এর পাশ দিয়ে ছিল ঘাঘট নদ। ইতোপূর্বে গতিপথ পরিবর্তন হওয়ায় সৃষ্টি হয় মরা নদে। যুগের পর যুগ এখানকার মানুষ চরম দুর্ভোগ সঙ্গী করেই বসবাস করছে। কেউ কি বিষয়টি দেখবেন?
বাংলা স্কুপ/কুদ্দুস আলম/গাইবান্ধ প্রতিনিধি/এসকে