রাজধানীর মিরপুর-১৪ নম্বরের কচুক্ষেত এলাকায় বিভিন্ন দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকেরা। এসময় শ্রমিকদের আন্দোলন থেকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এক পর্যায়ে রাস্তায় এবং সেনাবাহিনী ও পুলিশের ব্যবহার করা লেগুনাতে অগ্নিসংযোগ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল ৯টা ৫২ মিনিটে ওই আগুনের খবর পাওয়ার কথা জানান ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের অপারেটর আব্দুস সামাদ আজাদ। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি এবং একটি লেগুনাতে আগুনের খবর পেয়ে দুইটি ইউনিট পাঠানো হয়। আগুন নিভানো হয়েছে।
জানা যায়, গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে মিরপুর-১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়কে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তারা সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের শান্ত করতে এলে প্রথমে তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। আত্মরক্ষায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর গাড়ি ও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন শ্রমিকরা। শুরু হয় ধাওয়া পাল্টাধাওয়া। এ সময় নারীসহ দুই শ্রমিক গুলিবিদ্ধ হন। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর আরও সদস্য এসে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। আহত দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
বর্তমানে ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে ভাষানটেক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সকাল থেকেই রাস্তায় ছিলাম। গার্মেন্টস শ্রমিকরা হঠাৎ করে তাদের আন্দোলন থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে তারা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এখন পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সকাল ৯টা ৫২ মিনিটে ওই আগুনের খবর পাওয়ার কথা জানান ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের অপারেটর আব্দুস সামাদ আজাদ। তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি এবং একটি লেগুনাতে আগুনের খবর পেয়ে দুইটি ইউনিট পাঠানো হয়। আগুন নিভানো হয়েছে।
জানা যায়, গার্মেন্টসের শ্রমিকরা বিভিন্ন দাবিতে মিরপুর-১৪ নম্বরের কচুক্ষেত সড়কে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় তারা সড়ক অবরোধের চেষ্টা করেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা তাদের শান্ত করতে এলে প্রথমে তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের লক্ষ্য করে ইট পাটকেল ছুড়তে থাকেন। আত্মরক্ষায় পুলিশ লাঠিচার্জ করে। একপর্যায়ে সেনাবাহিনীর গাড়ি ও পুলিশের গাড়িতে ভাঙচুর ও আগুন ধরিয়ে দেন শ্রমিকরা। শুরু হয় ধাওয়া পাল্টাধাওয়া। এ সময় নারীসহ দুই শ্রমিক গুলিবিদ্ধ হন। এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর আরও সদস্য এসে শ্রমিকদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। আহত দুজনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
বর্তমানে ওই এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
এ বিষয়ে ভাষানটেক থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহ মোহাম্মদ ফয়সাল বলেন, আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সকাল থেকেই রাস্তায় ছিলাম। গার্মেন্টস শ্রমিকরা হঠাৎ করে তাদের আন্দোলন থেকে পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে তারা সেনাবাহিনী ও পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয়। এখন পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনাবাহিনী ও পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে