বান্দরবানে চার উপজেলার পর্যটনকেন্দ্র সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে খুলে দেওয়া হবে। বাকি তিন উপজেলায়ও ভ্রমণের জন্য পর্যালোচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সম্মেলন কক্ষে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন এ তথ্য জানান।
যেসব পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হবে সেগুলো হল- বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা।
এ ছাড়া রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার ব্যাপারে পর্যালোচনা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, “পর্যটনের ব্যাপারে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি না। বিভিন্ন সময় মন্ত্রণালয় থেকেও সিদ্ধান্ত আসে। ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সময় ক্ষতিগ্রস্ত বিষয়গুলো তুলে ধরেছে। সেগুলোও মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। বিশেষ করে পর্যটনের সঙ্গে ১১টি পেশা এবং পরোক্ষভাবে আরও ৩৬টি পেশার লোকজনের আর্থিক ক্ষতির কথা বলা হয়েছে। সেসব বিষয় বিবেচনা করে চারটি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্র সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে খুলে দেওয়া হবে।”
সভায় হলিডে ইন রিসোর্টের পরিচালক জাকির হোসেন বলেন, “আমাদের প্রচুর ব্যাংক ঋণ আছে। ব্যাংক থেকে বারবার চিঠি দিয়ে তাগাদা দিচ্ছে। কর্মচারী এবং স্টাফদেরও নিয়মতি বেতন পরিশোধ করতে হচ্ছে।
“দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পর্যটন বন্ধ থাকায় ব্যবসায়ীদের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ব্যাংকের কোটি কোটি টাকাও ঝুঁকিতে পড়ে গেছে। হোটেল-মোটেল দেউলিয়া হওয়ার পথে।”
পর্যটন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও হোটেল আরণ্যকের পরিচালক জসিম উদ্দিন বলেন, “পর্যটন স্পট বন্ধ থাকলেও ব্যবসায়ীদের পৌর কর, ব্যাংক ঋণ, হোল্ডিং কর, বিদ্যুৎ বিল নিয়মিত পরিশোধ করে যাচ্ছি। ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা এই খাতে অনেক টাকা বিনিয়োগ করেছে। খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি পর্যটন খুলে দেওয়া হচ্ছে। অথচ বান্দরবানে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলে এখনও বন্ধ রয়েছে। প্রশানের আশ্বাসের আস্থা রেখে শিগগির খুলে দেওয়া হোক।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার শহিদুল কাওছার, ট্যুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার নকিবুল ইসলাম, সেনা ও বিজিবির প্রতিনিধি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
বুধবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সম্মেলন কক্ষে পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন এ তথ্য জানান।
যেসব পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হবে সেগুলো হল- বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা।
এ ছাড়া রুমা, থানচি ও রোয়াংছড়ি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়ার ব্যাপারে পর্যালোচনা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন বলেন, “পর্যটনের ব্যাপারে এককভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি না। বিভিন্ন সময় মন্ত্রণালয় থেকেও সিদ্ধান্ত আসে। ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন সময় ক্ষতিগ্রস্ত বিষয়গুলো তুলে ধরেছে। সেগুলোও মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। বিশেষ করে পর্যটনের সঙ্গে ১১টি পেশা এবং পরোক্ষভাবে আরও ৩৬টি পেশার লোকজনের আর্থিক ক্ষতির কথা বলা হয়েছে। সেসব বিষয় বিবেচনা করে চারটি উপজেলার পর্যটন কেন্দ্র সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে খুলে দেওয়া হবে।”
সভায় হলিডে ইন রিসোর্টের পরিচালক জাকির হোসেন বলেন, “আমাদের প্রচুর ব্যাংক ঋণ আছে। ব্যাংক থেকে বারবার চিঠি দিয়ে তাগাদা দিচ্ছে। কর্মচারী এবং স্টাফদেরও নিয়মতি বেতন পরিশোধ করতে হচ্ছে।
“দীর্ঘদিন ধরে এভাবে পর্যটন বন্ধ থাকায় ব্যবসায়ীদের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। ব্যাংকের কোটি কোটি টাকাও ঝুঁকিতে পড়ে গেছে। হোটেল-মোটেল দেউলিয়া হওয়ার পথে।”
পর্যটন ব্যবসায়ী ঐক্য পরিষদের সভাপতি ও হোটেল আরণ্যকের পরিচালক জসিম উদ্দিন বলেন, “পর্যটন স্পট বন্ধ থাকলেও ব্যবসায়ীদের পৌর কর, ব্যাংক ঋণ, হোল্ডিং কর, বিদ্যুৎ বিল নিয়মিত পরিশোধ করে যাচ্ছি। ছোট ছোট ব্যবসায়ীরা এই খাতে অনেক টাকা বিনিয়োগ করেছে। খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি পর্যটন খুলে দেওয়া হচ্ছে। অথচ বান্দরবানে কোনো অস্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলে এখনও বন্ধ রয়েছে। প্রশানের আশ্বাসের আস্থা রেখে শিগগির খুলে দেওয়া হোক।”
সভায় উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার শহিদুল কাওছার, ট্যুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার নকিবুল ইসলাম, সেনা ও বিজিবির প্রতিনিধি।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে