রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে (বিসিবি) বড় বড় কয়েকটি বদল এসেছে। কয়েকদিনের মধ্যেই নির্বাচন করা হয় নতুন সভাপতি, পরিবর্তন আসে দুটি পরিচালক পদে। পরবর্তীতে কয়েকজন সরে দাঁড়ান পরিচালকের পদ থেকে। আবার এমন কিছু পরিচালক আছেন, যারা সরকার পতনের পর থেকে আত্মগোপনে আছেন। ২৫ জনের মধ্যে অর্ধেকের বেশি পরিচালক নিষ্ক্রিয় থাকায় ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বোর্ডের স্বাভাবিক কার্যক্রম চালিয়ে নেওয়াটা কঠিন হয়ে পড়েছে।
অনেকেই আছেন টানা তিনটি বোর্ড সভায় অনুপস্থিত থেকেছেন। তিনটি সভায় উপস্থিত না হওয়ায় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বেশ কয়েকটি পরিচালকের পদ শূন্য হয়ে গেছে। সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, ইসমলাইল হায়দার মল্লিক, ওবেদ নিজামসহ বেশ কয়েকজন পরিচালক বিসিবি থেকে পদ হারাতে যাচ্ছেন। বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিসিবির বোর্ড সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে, জানানো হতে পারে পদ হারানোদের নাম। বোর্ড সভায় নাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব ছাড়া ও সাকিব আল হাসানের আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে খেলার ব্যাপারেও আলোচনা হবে।
শূন্য হয়ে পড়া পরিচালকের পদ সম্পর্কে চানতে চেয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। সোমবার এনএসসির সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত একটি চিঠি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজনের কাছে পাঠানো হয়। চিঠিতে জানতে চাওয়া হয়, টানা তিন সভায় কোন পরিচালকরা অনুপস্থিত ছিলেন। পরিচালকদের তালিকার পাশাপাশি শূন্যপদ পূরণের পদক্ষেপ সম্পর্কেও জানতে চেয়েছে এনএসসি।
এনএসসির চিঠিতে বিসিবির গঠনতন্ত্রের ১৫(২) ধারা অনুযায়ী, শারীরিক অসুস্থতা বা যথাযথ কারণ ব্যতীত পরপর তিনটি বোর্ড সভায় অনুপস্থিত থাকলে পরিচালকের পদ বাতিলের বিষয়টি তুলে ধরা হয়। শূন্য পদ পূরণের লক্ষ্যে পরিচালনা পরিষদের অনুরোধক্রমে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করবে এবং গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ ১৩ অনুযায়ী উক্ত কমিশন সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন পরিচালনার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বেশ কয়কজন বিসিবি পরিচালক আত্মগোপনে আছেন। নাজমুল হাসান, ইসমাইল হায়দার, তানভীর আহমেদ টিটো, নজিব আহমেদ, আ জ ম নাছির, এনায়েত হোসেন সিরাজ, গাজী গোলাম মোর্তজা পাপ্পা, ওবেদ নিজাম, শেখ সোহেল, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, মঞ্জুর কাদের ও শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল বিসিবির কার্যক্রমে অনুপস্থিত।
এদের কেউ-ই সর্বশেষ তিন বোর্ড সভায় হাজির হননি। তাদের পদ হারানোর ঘোষণাটা কাল দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া নিজে থেকেই পরিচালকের পদ ছেড়েছেন নাঈমুর রহমান দুর্জয়, খালেদ মাহমুদ সুজন ও জালাল ইউনুস। অনুরোধ করা হলেও এনএসসির মনোনীত বিসিবি পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি পদত্যাগ করেননি, তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিসিবির সক্রিয় পরিচালকদের মধ্যে আছেন সভাপতি ফারুক আহমেদ, নাজমুল আবেদীন ফাহিম, মাহবুব আনাম, ফাহিম সিনহা, মঞ্জুরুল আলম, আকরাম খান, সালাউদ্দিন চৌধুরী, কাজী এনাম আহমেদ ও ইফতেখার আহমেদ মিঠু। এনএসসির কোটায় পরিচালক হন ফারুক ও নাজমুল আবেদীন। গত ২১ আগস্ট বিসিবির বিশেষ সভায় পরিচালনা পর্ষদের ভোটে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন ফারুক। সূত্র : টিবিএস।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
অনেকেই আছেন টানা তিনটি বোর্ড সভায় অনুপস্থিত থেকেছেন। তিনটি সভায় উপস্থিত না হওয়ায় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী বেশ কয়েকটি পরিচালকের পদ শূন্য হয়ে গেছে। সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন, ইসমলাইল হায়দার মল্লিক, ওবেদ নিজামসহ বেশ কয়েকজন পরিচালক বিসিবি থেকে পদ হারাতে যাচ্ছেন। বুধবার (৩০ অক্টোবর) বিসিবির বোর্ড সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হবে, জানানো হতে পারে পদ হারানোদের নাম। বোর্ড সভায় নাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব ছাড়া ও সাকিব আল হাসানের আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজে খেলার ব্যাপারেও আলোচনা হবে।
শূন্য হয়ে পড়া পরিচালকের পদ সম্পর্কে চানতে চেয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। সোমবার এনএসসির সচিব আমিনুল ইসলামের স্বাক্ষরিত একটি চিঠি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজনের কাছে পাঠানো হয়। চিঠিতে জানতে চাওয়া হয়, টানা তিন সভায় কোন পরিচালকরা অনুপস্থিত ছিলেন। পরিচালকদের তালিকার পাশাপাশি শূন্যপদ পূরণের পদক্ষেপ সম্পর্কেও জানতে চেয়েছে এনএসসি।
এনএসসির চিঠিতে বিসিবির গঠনতন্ত্রের ১৫(২) ধারা অনুযায়ী, শারীরিক অসুস্থতা বা যথাযথ কারণ ব্যতীত পরপর তিনটি বোর্ড সভায় অনুপস্থিত থাকলে পরিচালকের পদ বাতিলের বিষয়টি তুলে ধরা হয়। শূন্য পদ পূরণের লক্ষ্যে পরিচালনা পরিষদের অনুরোধক্রমে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করবে এবং গঠনতন্ত্রের অনুচ্ছেদ ১৩ অনুযায়ী উক্ত কমিশন সর্বোচ্চ ৪৫ দিনের মধ্যে নির্বাচন পরিচালনার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে বেশ কয়কজন বিসিবি পরিচালক আত্মগোপনে আছেন। নাজমুল হাসান, ইসমাইল হায়দার, তানভীর আহমেদ টিটো, নজিব আহমেদ, আ জ ম নাছির, এনায়েত হোসেন সিরাজ, গাজী গোলাম মোর্তজা পাপ্পা, ওবেদ নিজাম, শেখ সোহেল, অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম, মঞ্জুর কাদের ও শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল বিসিবির কার্যক্রমে অনুপস্থিত।
এদের কেউ-ই সর্বশেষ তিন বোর্ড সভায় হাজির হননি। তাদের পদ হারানোর ঘোষণাটা কাল দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া নিজে থেকেই পরিচালকের পদ ছেড়েছেন নাঈমুর রহমান দুর্জয়, খালেদ মাহমুদ সুজন ও জালাল ইউনুস। অনুরোধ করা হলেও এনএসসির মনোনীত বিসিবি পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি পদত্যাগ করেননি, তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
বিসিবির সক্রিয় পরিচালকদের মধ্যে আছেন সভাপতি ফারুক আহমেদ, নাজমুল আবেদীন ফাহিম, মাহবুব আনাম, ফাহিম সিনহা, মঞ্জুরুল আলম, আকরাম খান, সালাউদ্দিন চৌধুরী, কাজী এনাম আহমেদ ও ইফতেখার আহমেদ মিঠু। এনএসসির কোটায় পরিচালক হন ফারুক ও নাজমুল আবেদীন। গত ২১ আগস্ট বিসিবির বিশেষ সভায় পরিচালনা পর্ষদের ভোটে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন ফারুক। সূত্র : টিবিএস।
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে