ভারতের দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য কেরালার কাসারগড় জেলার একটি মন্দিরের কাছে বাজি প্রদর্শনী চলছিল। সেই সময়েই আচমকা দুর্ঘটনা ঘটে। বাজির গুদামে বিস্ফোরণ এবং আগুন ছড়িয়ে পড়ে। দুর্ঘটনায় অন্তত ১৫০ জন আহত হয়েছেন।তাঁদের মধ্যে অন্তত আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাতে কাসারগড় জেলার থেরু আঞ্জুতাম্বালাম ভিরেরকাভু মন্দিরে ‘ভেলাতম থেয়্যম’ উৎসব চলছিল। বহু স্থানীয় নারী ও শিশু এই ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান দেখতে মন্দির প্রাঙ্গণে জড়ো হয়েছিলেন। আতশবাজির প্রদর্শনের সময় হঠাৎ একটি স্ফুলিঙ্গ থেকে বিস্ফোরণ ঘটে এবং গুদামে সংরক্ষিত আতশবাজিতে আগুন লেগে যায়।
নিমেষের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল। আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়। জেলাশাসক, পুলিশ সুপারও রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান।
আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মেঙ্গালুরু, কান্নুর এবং কসরগড়ের একাধিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁদের।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মন্দির সংলগ্ন এলাকায় আতসবাজির প্রদর্শনী চলছিল। সেই সময়েই একটি বাজি দুর্ঘটনাবশত সংলগ্ন বাজির গুদামের দিকে চলে যায়। তা থেকেই আগুন ধরে যায় বাজির গুদামে। গুদামে আরও প্রচুর পরিমাণে বাজি মজুত রাখা ছিল। ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যদিও আগুন লাগার কারণ সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, দুর্ঘটনায় ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন এবং আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যদিও প্রত্যেকে অগ্নিদগ্ধ কি না, সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। পিটিআইয়ের সমাজমাধ্যম হ্যান্ডলে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে। ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে প্রচুর মানুষের ভিড়। আচমকাই বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয় বাজির গুদামে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় আশপাশের অনেকটা এলাকা জুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। নিমেষে ধোঁয়ায় ঢেকে যায় এলাকা। এর পরই ভিড়ের মধ্যে হইচই শুরু হয়ে যায়। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মানুষজন।
কাসারগড় জেলা কালেক্টর ইনবাশেখর জানিয়েছেন, এই আতশবাজি প্রদর্শনের জন্য মন্দির কর্তৃপক্ষের কোনো অনুমতি নেয়নি। মন্দিরের সভাপতি ও সচিবকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৫৪ জন চিকিৎসার জন্য আশ্রয় নিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৯৭ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে
সোমবার (২৮ অক্টোবর) রাতে কাসারগড় জেলার থেরু আঞ্জুতাম্বালাম ভিরেরকাভু মন্দিরে ‘ভেলাতম থেয়্যম’ উৎসব চলছিল। বহু স্থানীয় নারী ও শিশু এই ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠান দেখতে মন্দির প্রাঙ্গণে জড়ো হয়েছিলেন। আতশবাজির প্রদর্শনের সময় হঠাৎ একটি স্ফুলিঙ্গ থেকে বিস্ফোরণ ঘটে এবং গুদামে সংরক্ষিত আতশবাজিতে আগুন লেগে যায়।
নিমেষের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে আশপাশের এলাকায়। দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল। আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়। জেলাশাসক, পুলিশ সুপারও রাতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান।
আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। মেঙ্গালুরু, কান্নুর এবং কসরগড়ের একাধিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে তাঁদের।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মন্দির সংলগ্ন এলাকায় আতসবাজির প্রদর্শনী চলছিল। সেই সময়েই একটি বাজি দুর্ঘটনাবশত সংলগ্ন বাজির গুদামের দিকে চলে যায়। তা থেকেই আগুন ধরে যায় বাজির গুদামে। গুদামে আরও প্রচুর পরিমাণে বাজি মজুত রাখা ছিল। ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যদিও আগুন লাগার কারণ সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই সূত্রে খবর, দুর্ঘটনায় ১৫০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন এবং আট জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যদিও প্রত্যেকে অগ্নিদগ্ধ কি না, সে বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। পিটিআইয়ের সমাজমাধ্যম হ্যান্ডলে একটি ভিডিয়ো পোস্ট করা হয়েছে। ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, অনুষ্ঠান প্রাঙ্গণে প্রচুর মানুষের ভিড়। আচমকাই বিকট শব্দে বিস্ফোরণ হয় বাজির গুদামে। বিস্ফোরণের তীব্রতায় আশপাশের অনেকটা এলাকা জুড়ে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। নিমেষে ধোঁয়ায় ঢেকে যায় এলাকা। এর পরই ভিড়ের মধ্যে হইচই শুরু হয়ে যায়। আতঙ্কিত হয়ে পড়েন মানুষজন।
কাসারগড় জেলা কালেক্টর ইনবাশেখর জানিয়েছেন, এই আতশবাজি প্রদর্শনের জন্য মন্দির কর্তৃপক্ষের কোনো অনুমতি নেয়নি। মন্দিরের সভাপতি ও সচিবকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। এ পর্যন্ত ১৫৪ জন চিকিৎসার জন্য আশ্রয় নিয়েছেন, যাদের মধ্যে ৯৭ জন বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি।
বাংলা স্কুপ/ডেস্ক/এসকে