বাংলা স্কুপ, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪:
বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে দুবাইয়ে বিক্ষোভ করায় সাজাপ্রাপ্ত ৫৭ জন বাংলাদেশিকে ক্ষমা করে দিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতে দোষী সাব্যস্ত ৫৭ বাংলাদেশিকে আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি মহামান্য মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ক্ষমা করেছেন। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ তথ্য জানান বলেও উল্লেখ করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় যমুনায় দেশের বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধান উপদেষ্টা।
গলফ নিউজের এক প্রতিবেদনেও প্রেসিডেন্টের ক্ষমার সত্যতা নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, আমিরাতের বিভিন্ন জায়গায় গত মাসের বিক্ষোভে জড়িত বাংলাদেশি নাগরিকদের ক্ষমা করার আদেশ দিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি বার্তা সংস্থার তথ্য বলছে, প্রেসিডেন্টের সাধারণ ক্ষমার আওতায় দোষী সাব্যস্তদের শাস্তি বাতিল এবং তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রেসিডেন্টের এ নির্দেশের পর অ্যাটর্নি জেনারেল হামাদ আল শামসি তাদের সাজা বাস্তবায়ন বন্ধ এবং দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করার আদেশ জারি করেছেন।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছিল, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির আদালত। তাদের মধ্যে তিন জনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং বাকি একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
১২ আগস্ট এই ৫৭ বাংলাদেশির মুক্তির জন্য আইনজীবী ওলোরা আফরিনকে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ সরকার। এ বিষয়ে ওলোরা আফরিনকে সাহায্য করে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) দূতাবাস। এর আগে ফাউন্ডেশন ফর ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ফ্লাড) পক্ষ থেকে জানানো হয়, কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ৫৭ বাংলাদেশি শ্রমিককে আইনি সহায়তা দিচ্ছে তারা।
নিউজ ডেস্ক/এসকে
বাংলাদেশে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সমর্থনে দুবাইয়ে বিক্ষোভ করায় সাজাপ্রাপ্ত ৫৭ জন বাংলাদেশিকে ক্ষমা করে দিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান। মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সংযুক্ত আরব আমিরাতের ফেডারেল আদালতে দোষী সাব্যস্ত ৫৭ বাংলাদেশিকে আজ সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রপতি মহামান্য মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ান ক্ষমা করেছেন। শিগগিরই তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে।
দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ তথ্য জানান বলেও উল্লেখ করেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় যমুনায় দেশের বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধান উপদেষ্টা।
গলফ নিউজের এক প্রতিবেদনেও প্রেসিডেন্টের ক্ষমার সত্যতা নিশ্চিত করা হয়েছে। এতে বলা হয়, আমিরাতের বিভিন্ন জায়গায় গত মাসের বিক্ষোভে জড়িত বাংলাদেশি নাগরিকদের ক্ষমা করার আদেশ দিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি বার্তা সংস্থার তথ্য বলছে, প্রেসিডেন্টের সাধারণ ক্ষমার আওতায় দোষী সাব্যস্তদের শাস্তি বাতিল এবং তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রেসিডেন্টের এ নির্দেশের পর অ্যাটর্নি জেনারেল হামাদ আল শামসি তাদের সাজা বাস্তবায়ন বন্ধ এবং দেশে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করার আদেশ জারি করেছেন।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন জানিয়েছিল, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক কোটা সংস্কার আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভ করায় ৫৭ বাংলাদেশিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির আদালত। তাদের মধ্যে তিন জনকে যাবজ্জীবন, ৫৩ জনকে ১০ বছর এবং বাকি একজনকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
১২ আগস্ট এই ৫৭ বাংলাদেশির মুক্তির জন্য আইনজীবী ওলোরা আফরিনকে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ সরকার। এ বিষয়ে ওলোরা আফরিনকে সাহায্য করে সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই) দূতাবাস। এর আগে ফাউন্ডেশন ফর ল অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (ফ্লাড) পক্ষ থেকে জানানো হয়, কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ৫৭ বাংলাদেশি শ্রমিককে আইনি সহায়তা দিচ্ছে তারা।
নিউজ ডেস্ক/এসকে