২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর পল্টন হত্যাকাণ্ডের সাথে জড়িত আওয়ামী খুনিদের অবিলম্বে গ্রেপ্তার ও শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিতে রাজশাহীতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে ।
সোমবার (২৮অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরীর নেতাকর্মীরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন ।
মানববন্ধন থেকে বক্তারা বলেন, ২৮ অক্টোবরের নারকীয় গণহত্যার সঙ্গে জড়িত খুনিদের বিচারের জন্য সুনির্দিষ্টভাবে মামলা দায়ের করা হলেও আওয়ামী সরকার সেই মামলা প্রত্যাহার করে বিচারের পথ রুদ্ধ করে খুনিদের রক্ষা করে। নারকীয় এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে নতুন সরকারকে ।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরীর সভাপতি আব্দুস সামাদ বলেন, ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া সকল অপরাধের বিচার করতে হবে । ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগসহ আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গসংগঠনের অপরাধীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে । সেই সাথে বাংলার মাটি থেকে আওয়ামী লীগ নামক সংগঠনের রাজনীতি চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে ।
তিনি আরও বলেন, লগি-বৈঠাধারীদের গণহত্যা, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। ২৮ অক্টোবরের পথ ধরেই বাংলাদেশে সন্ত্রাসী রাজনীতি শুরু ও তা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ অব্যাহত রেখেছিল। খুনিদের বিচার না হলে আগামীতে ছাত্র-জনতা রাজপথে আবারও নেমে আসবে ।
মানববন্ধনে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, জামায়াতে ইসলামী রাজশাহী মহানগর সেক্রেটারি শাহাদাত হোসেন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরীর সহ-সভাপতি আফাজ উদ্দিন সরকার, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক, সেক্রেটারি সামিউল ইসলাম, হাফেজ খাইরুল ইসলাম, রমজান আলী ।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে
সোমবার (২৮অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী নগরীর সাহেব বাজার জিরো পয়েন্টে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরীর নেতাকর্মীরা এই কর্মসূচির আয়োজন করেন ।
মানববন্ধন থেকে বক্তারা বলেন, ২৮ অক্টোবরের নারকীয় গণহত্যার সঙ্গে জড়িত খুনিদের বিচারের জন্য সুনির্দিষ্টভাবে মামলা দায়ের করা হলেও আওয়ামী সরকার সেই মামলা প্রত্যাহার করে বিচারের পথ রুদ্ধ করে খুনিদের রক্ষা করে। নারকীয় এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে নতুন সরকারকে ।
এসময় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরীর সভাপতি আব্দুস সামাদ বলেন, ১৫ বছরে ঘটে যাওয়া সকল অপরাধের বিচার করতে হবে । ছাত্রলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগসহ আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গসংগঠনের অপরাধীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসতে হবে । সেই সাথে বাংলার মাটি থেকে আওয়ামী লীগ নামক সংগঠনের রাজনীতি চিরতরে নিষিদ্ধ করতে হবে ।
তিনি আরও বলেন, লগি-বৈঠাধারীদের গণহত্যা, সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনা বাংলাদেশের রাজনীতিতে এক কলঙ্কজনক অধ্যায়। ২৮ অক্টোবরের পথ ধরেই বাংলাদেশে সন্ত্রাসী রাজনীতি শুরু ও তা ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগ অব্যাহত রেখেছিল। খুনিদের বিচার না হলে আগামীতে ছাত্র-জনতা রাজপথে আবারও নেমে আসবে ।
মানববন্ধনে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন, জামায়াতে ইসলামী রাজশাহী মহানগর সেক্রেটারি শাহাদাত হোসেন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন রাজশাহী মহানগরীর সহ-সভাপতি আফাজ উদ্দিন সরকার, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক, সেক্রেটারি সামিউল ইসলাম, হাফেজ খাইরুল ইসলাম, রমজান আলী ।
বাংলা স্কুপ/প্রতিনিধি/এসকে