
ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজিসহ বিভিন্ন অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থেকে গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪ জনকে গ্রেপ্তার করার কথা জানিয়েছেন ডিএমপির তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান।
সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে মোহাম্মদপুর থানায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় চলমান অভিযান সম্পর্কে জানাতে এই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
তেজগাঁও বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মোহাম্মদপুরের বাসিন্দাদের মধ্যে শান্তি ও স্বস্তি ফেরাতে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাব একসঙ্গে কাজ করছে। মোহাম্মদপুর এলাকার নিরাপত্তাব্যবস্থার পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল, চেকপোস্ট, ব্লক রেড ও বিশেষ অভিযান চালানো হচ্ছে। গতকাল রোববার শের শাহ সুরি সড়ক থেকে চাপাতিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের সামনে থেকে একটি ডাকাত দলের ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত জানিয়ে ডিসি মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, অনেকের বিরুদ্ধে ছিনতাই, ডাকাতি ও চুরির মামলা আছে। ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনাগুলোর সঙ্গে তাঁদের যোগসাজশ পাওয়া যাচ্ছে। মোহাম্মদপুরে ছিনতাই ও ডাকাতির ছোট ছোট দল রয়েছে।
চলতি মাসে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে চারজন খুন হয়েছেন। সেখানে দুটি অপরাধী গ্রুপের আধিপত্য রয়েছে।
সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি ও খুনখারাবি বেড়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে সন্ত্রাসমুক্ত মোহাম্মদপুরের দাবিতে এলাকাবাসী গত শনিবার বিকেলে মোহাম্মদপুর থানার সামনে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন। এমন অবস্থার জন্য তাঁরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দায়ী করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান অগ্রগতির জন্য তাঁরা পুলিশকে তিন দিনের সময় বেঁধে দেন। এরপর শনিবার রাতেই যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ আরও ৩৪ জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানাল পুলিশ
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে
সোমবার (২৮ অক্টোবর) দুপুরে মোহাম্মদপুর থানায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানিয়েছেন। মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় চলমান অভিযান সম্পর্কে জানাতে এই প্রেস ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
তেজগাঁও বিভাগের ডিসি মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে মোহাম্মদপুরের বাসিন্দাদের মধ্যে শান্তি ও স্বস্তি ফেরাতে সেনাবাহিনী, পুলিশ ও র্যাব একসঙ্গে কাজ করছে। মোহাম্মদপুর এলাকার নিরাপত্তাব্যবস্থার পুনর্বিন্যাস করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর টহল, চেকপোস্ট, ব্লক রেড ও বিশেষ অভিযান চালানো হচ্ছে। গতকাল রোববার শের শাহ সুরি সড়ক থেকে চাপাতিসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ ছাড়া রায়েরবাজার বুদ্ধিজীবী কবরস্থানের সামনে থেকে একটি ডাকাত দলের ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা বিভিন্ন অপরাধে যুক্ত জানিয়ে ডিসি মোহাম্মদ রুহুল কবীর খান বলেন, অনেকের বিরুদ্ধে ছিনতাই, ডাকাতি ও চুরির মামলা আছে। ছিনতাই ও ডাকাতির ঘটনাগুলোর সঙ্গে তাঁদের যোগসাজশ পাওয়া যাচ্ছে। মোহাম্মদপুরে ছিনতাই ও ডাকাতির ছোট ছোট দল রয়েছে।
চলতি মাসে মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে চারজন খুন হয়েছেন। সেখানে দুটি অপরাধী গ্রুপের আধিপত্য রয়েছে।
সম্প্রতি রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় ছিনতাই, ডাকাতি ও খুনখারাবি বেড়ে গেছে। এমন পরিস্থিতিতে সন্ত্রাসমুক্ত মোহাম্মদপুরের দাবিতে এলাকাবাসী গত শনিবার বিকেলে মোহাম্মদপুর থানার সামনে প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন। এমন অবস্থার জন্য তাঁরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দায়ী করেন। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির দৃশ্যমান অগ্রগতির জন্য তাঁরা পুলিশকে তিন দিনের সময় বেঁধে দেন। এরপর শনিবার রাতেই যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ আরও ৩৪ জনকে গ্রেপ্তারের কথা জানাল পুলিশ
বাংলা স্কুপ/প্রতিবেদক/এসকে