পটুয়াখালীর বাউফলের মদনপুর ইউনিয়নের মধ্যমদনপুর গ্রামের চতুর্থ শ্রেণি পড়ুয়া এক শিশুকে যৌন হয়রানির মামলায় আসামি আনোয়ার হাওলাদারকে (৪০) ১৭ দিনেও গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। গত ১১ অক্টোবর বাউফল থানায় তার বিরুদ্ধে মামলা করেন শিশুটির বাবা। অভিযুক্ত আনোয়ারকে গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে এলাকাবাসি বাউফল প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এ ছাড়াও যৌন নিপীড়নকারী আনোয়ারকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীরাও বাউফল থানার ওসিকে স্মারকলিপি প্রদান করেন। এতো কিছুর পরও টনক নড়েনি বাউফল থানা পুলিশের। অভিযুক্ত আনোয়ার হাওলাদার মৎস্যজীবী দলের মদনপুরা ইউনিয়ন শাখার সভাপতি ছিল। এ ঘটনার পর ওই পদ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, আনোয়ার রাজনীতির পাশাপাশি মুদি ব্যবসা করতো। পণ্য ক্রয়ের জন্য ওই শিশুটি প্রায়ই তার দোকানে যেত। এই সুযোগে নানাভাবে তাকে যৌন নির্যাতন করতো আনোয়ার। বিষয়টি কাউকে না জানাতে শিশুটিকে ভয়ভীতি দেখাতো। সম্প্রতি যৌন হায়রানির শিকার শিশুটি মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি প্রকাশ পায়।
এরআগেও অভিযুক্ত আনোয়ার তিন শিশুকে শিকলে বেঁধে নির্যাতন করে। এ ঘটনা অভিযুক্ত আনোয়ার হাওলাদারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। কয়েকদিন কারাবাসের পর জামিনে এসে পুনরায় নানা অপর্কম শুরু করে। এলাকার লোকজন তার উপর অতিষ্ট ছিল। বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকায় ভয়ে কেউ কিছু বলতে সাহস পেতো না।
বাংলা স্কুপ/পটুয়াখালী প্রতিনিধি/এসকে
ভুক্তভোগীর পরিবার জানায়, আনোয়ার রাজনীতির পাশাপাশি মুদি ব্যবসা করতো। পণ্য ক্রয়ের জন্য ওই শিশুটি প্রায়ই তার দোকানে যেত। এই সুযোগে নানাভাবে তাকে যৌন নির্যাতন করতো আনোয়ার। বিষয়টি কাউকে না জানাতে শিশুটিকে ভয়ভীতি দেখাতো। সম্প্রতি যৌন হায়রানির শিকার শিশুটি মানসিক ও শারীরিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়লে বিষয়টি প্রকাশ পায়।
এরআগেও অভিযুক্ত আনোয়ার তিন শিশুকে শিকলে বেঁধে নির্যাতন করে। এ ঘটনা অভিযুক্ত আনোয়ার হাওলাদারকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে। কয়েকদিন কারাবাসের পর জামিনে এসে পুনরায় নানা অপর্কম শুরু করে। এলাকার লোকজন তার উপর অতিষ্ট ছিল। বিএনপির রাজনীতির সাথে জড়িত থাকায় ভয়ে কেউ কিছু বলতে সাহস পেতো না।
বাংলা স্কুপ/পটুয়াখালী প্রতিনিধি/এসকে